a
ফাইল ছবি
বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সাশ্রয়ে আগামীকাল সোমবার (২০ জুন) থেকে রাত ৮টার পর সারাদেশে বিপণি-বিতান, মার্কেট ও মুদি দোকান বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।
আজ রবিবার (১৯ জুন) সচিবালয়ে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ে এক বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে। শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে বিভিন্ন ব্যবসায়ী সমিতির নেতৃবৃন্দ সরকারের নির্দেশনার সঙ্গে একমত হওয়ার পর এই সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।
তবে সমিতির নেতারা ঈদুল আজহার কারণে ১ জুলাই থেকে ১০ জুলাই পর্যন্ত রাত ১০টা পর্যন্ত দোকান খোলা রাখার অনুমতি দিতে সরকারের কাছে অনুরোধ জানিয়েছেন।
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের পর বিশ্বব্যাপী জ্বালানির মূল্য বৃদ্ধির কারণে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সাশ্রয়ের লক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় সম্প্রতি এই নির্দেশনা জারি করে। সূত্র: ইত্তেফাক
ফাইল ছবি
আজ সোমবার করোনাভাইরাসের ভ্যাকসিন নেবেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। দুপুর ২টায় মহাখালী শেখ রাসেল ন্যাশনাল গ্যাস্ট্রোলিভার ইনস্টিটিউট অ্যান্ড হাসপাতালে টিকা নেবেন তিনি।
বিএনপি চেয়ারপারসনের প্রেস উইংয়ের সদস্য শায়রুল কবির খান গণমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
গত ৮ জুলাই ‘সুরক্ষা’ অ্যাপের মাধ্যমে করোনার টিকার জন্য রেজিস্ট্রেশন করেন খালেদা জিয়া। রবিবার তার টিকা দেওয়ার ফিরতি এসএমএস আসে।
১৪ এপ্রিল করোনায় আক্রান্ত হন খালেদা জিয়া। ২৯ এপ্রিল তাকে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। দীর্ঘ ৫৩ দিন চিকিৎসা শেষে ১৯ জুন গুলশানের বাসা ‘ফিরোজায়’ অবস্থান করছেন তিনি।
ফাইল ছবি
ভারতীয় মুদ্রা রুপির দরপতন অব্যাহত রয়েছে। শুক্রবার (১ জুলাই) দিনের শুরুতেই প্রতি ডলারের বিপরীতে রুপির দাম ৫ পয়সা কমে ৭৯ দশমিক ১২ রুপিতে দাঁড়িয়েছে, যা সর্বকালের সর্বনিম্ন।
তবে লেনদেন শেষ পর্যায়ে কিছুটা ঘুরে দাঁড়িয়েছে ভারতীয় রুপি। দিনের শেষে প্রতি মার্কিন ডলারের বিপরীতে রুপির দাম ছিল ৭৮ দশমিক ৯৪ রুপি।
শুক্রবার সকালে রুপির দরপতন অব্যাহত থাকার ফলে চলতি অর্থবছরে ডলারের তুলনায় রুপির দাম প্রায় ৬ শতাংশ কমেছে। অর্থনৈতিক বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, রুপির দামের এমন পতনের অন্যতম কারণ, ভারতের ইক্যুইটি বাজার থেকে বিদেশি প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা বা এফআইআইয়ের মূলধন তুলে নেওয়া এবং সেই সঙ্গে বিশ্ববাজারে অপরিশোধিত তেলের মূল্যবৃদ্ধি।
এইচডিএফসি সিকিউরিটিজের রিসার্চ অ্যানালিস্ট দিলীপ পারমার বলেন, তেল রপ্তানি এবং সোনার আমদানি নিয়ন্ত্রণ করার জন্য ভারত সরকারের প্রচেষ্টা, বাজারের মেজাজ পরিবর্তন করতে ব্যর্থ হয়েছে। কারণ অংশগ্রহণকারীরা মূলধনের বহিঃপ্রবাহ, ঝুঁকিমুক্ত মনোভাব এবং প্রসারিত ঘাটতি নিয়ে চিন্তিত ছিল। সূত্র: ইত্তেফাক