a
ফাইল ছবি
বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সাশ্রয়ে আগামীকাল সোমবার (২০ জুন) থেকে রাত ৮টার পর সারাদেশে বিপণি-বিতান, মার্কেট ও মুদি দোকান বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।
আজ রবিবার (১৯ জুন) সচিবালয়ে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ে এক বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে। শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে বিভিন্ন ব্যবসায়ী সমিতির নেতৃবৃন্দ সরকারের নির্দেশনার সঙ্গে একমত হওয়ার পর এই সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।
তবে সমিতির নেতারা ঈদুল আজহার কারণে ১ জুলাই থেকে ১০ জুলাই পর্যন্ত রাত ১০টা পর্যন্ত দোকান খোলা রাখার অনুমতি দিতে সরকারের কাছে অনুরোধ জানিয়েছেন।
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের পর বিশ্বব্যাপী জ্বালানির মূল্য বৃদ্ধির কারণে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সাশ্রয়ের লক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় সম্প্রতি এই নির্দেশনা জারি করে। সূত্র: ইত্তেফাক
ফাইল ছবি
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জানিয়েছেন, ব্যবসা-বাণিজ্য সহজ করতে তার সরকার কাজ করে যাচ্ছে। বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণ করতে বিনিয়োগ ভবণ নির্মাণ করা হয়েছে বলেও জানান।
আজ রবিবার সকালে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিডা) নবনির্মিত ভবন উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ক্রয়মূল্য দিলে গ্যাস -বিদ্যুৎ পাওয়া যাবে। বিশ্বব্যাপি অর্থনৈতিক মন্দা বিবেচনা করে এগিয়ে যেতে হবে। গত ১৪ বছরে আমরা ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ সৃষ্টি করেছি।
ব্যবসায়ীদের উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, বিনিয়োগ করে নিজে লাভবান হন, পাশাপাশি দেশকেও লাভবান করুন। সূত্র: মানবকন্ঠ
ফাইল ছবি
বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) ঋণ পাবে কি না- সে বিষয়ে আগামী দুই সপ্তাহের মধ্যে সিদ্ধান্ত পাওয়া যাবে।
বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ ব্যাংকের সঙ্গে আইএমএফের প্রতিনিধিদের বৈঠক শেষে এ তথ্য জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র জিএম আবুল কালাম আজাদ।
আবুল কালাম আজাদ জানান, আইএমএফের প্রতিনিধি দল বাংলাদেশ ব্যাংকের সঙ্গে আজ (বুধবার) মিটিং করেছে। আগামী ৩০ ও ৩১ অক্টোবর এবং ২ ও ৮ নভেম্বর আবারও বৈঠক হবে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংক সূত্র জানায়, বিকাল ৩টা পর্যন্ত তিনটি বৈঠক হয়েছে। আরও তিনটি বৈঠক হওয়ার কথা রয়েছে। প্রথম পর্বের বৈঠকে বাংলাদেশকে ৪.৫ বিলিয়ন ডলার ঋণ দেওয়ার বিষয়ে আইএমএফ আশ্বাস দিয়েছে, সেটি নিয়ে আগামী দুই সপ্তাহের মধ্যে সিদ্ধান্ত নেওয়ার বিষয়ে আলোচনা হয়।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সঙ্গে আলোচনায় ঋণ দেওয়ার বিষয়ে আইএমএফ কোনো শর্ত দেয়নি। তবে আর্থিক খাতের সংস্কার, নীতি ও ব্যাংকিং খাতের শৃঙ্খলা নিয়ে আলোচনা হয়েছে। ডলারের বিনিময় হার প্রসঙ্গ নিয়েও কথা হয়েছে। সূত্র: যুগান্তর