a আজ পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)
ঢাকা বৃহস্পতিবার, ৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩২, ২০ নভেম্বর, ২০২৫
https://www.msprotidin.com website logo

আজ পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)


মুক্তসংবাদ প্রতিদিন ডেস্ক
রবিবার, ০৯ অক্টোবর, ২০২২, ১০:০৭
আজ পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)

ফাইল ছবি

আজ হিজরি ১২ রবিউল আউয়াল। ৫৭০ খ্রিষ্টাব্দের এ দিনে মানব জাতির জন্য রহমত হিসেবে প্রেরিত মহানবী হজরত মোহাম্মদ সা: দুনিয়াতে আসেন। রিসালাতের দায়িত্ব পালন শেষে ৬৩ বছর বয়সে ৬৩২ খ্রিষ্টাব্দে ১১ হিজরির ঠিক এ দিনেই তিনি দুনিয়া থেকে বিদায় নেন। দিনটি মুসলিম উম্মাহর কাছে বিশেষ গুরুত্ব বহন করে। বাংলাদেশে দিনটি সরকারিভাবে পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী সা: হিসেবে পালিত হয়।

এ উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পৃথক বাণী দিয়েছেন। ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যের সাথে যথাযথ মর্যাদায় দিনটি পালনের জন্য সরকার, বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও সংগঠন নানা কর্মসূচি হাতে নিয়েছে। এ সব কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে মহানবী সা:-এর ওপর আলোচনা, মিলাদ ও দোয়া মাহফিল। এ উপলক্ষে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে পক্ষকালব্যাপী বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানমালার আয়োজন করা হয়েছে। এ ছাড়া পত্রিকায় ক্রোড়পত্র ও টেলিভিশনে অনুষ্ঠানমালা সম্প্রচারিত হবে।

হজরত মুহাম্মদ সা: চল্লিশ বছর বয়সে নবুওয়াতি লাভের পর ২৩ বছর কঠোর পরিশ্রম ও শত বাধা-বিপত্তি মোকাবেলা করে ইসলামের সুমহান আদর্শ প্রচার করে গেছেন। তার দেখানো পথে পৃথিবীতে নেমে আসে শান্তি। এজন্য তার প্রতিটি কাজ, কথা আমাদের জন্য আদর্শ। বর্তমান অশান্ত পৃথিবীতে তার দেখানো পথেই আসতে পারে শান্তি ও মানবতার মুক্তি। আল্লাহতায়ালা সূরা আল আম্বিয়ার ১০৭ নম্বর আয়াতে মহানবী হজরত মুহাম্মদ সা: সম্পর্কে বলেন, আমি আপনাকে সমগ্র বিশ্বের জন্য রহমত হিসেবে প্রেরণ করেছি।

রাষ্ট্রপতির বাণী: রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ বলেছেন, হজরত মোহাম্মদ সা:-এর আদর্শ ও বিচক্ষণতা বর্তমান বিশ্বে জাতিতে জাতিতে সঙ্ঘাত-সংঘর্ষ নিরসনে সহায়ক ভূমিকা রাখতে পারে। তিনি আরো বলেন, সর্বশ্রেষ্ঠ ও সর্বশেষ নবী হজরত মুহাম্মদ সা:-এর জন্ম ও ওফাতের স্মৃতি বিজড়িত পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী সা: সারাবিশ্বের মুসলমানদের জন্য অত্যন্ত পবিত্র ও মহিমান্বিত দিন। মহান আল্লাহতায়ালা হজরত মুহাম্মদ সা:কে ‘রহমাতুল্লিল আলামিন’ তথা সমগ্র বিশ্বজগতের রহমত হিসেবে প্রেরণ করেন। তিনি বলেন, দুনিয়ায় তার আগমন ঘটেছিল ‘সিরাজাম মুনিরা’ তথা আলোকোজ্জ্বল প্রদীপরূপে। তৎকালীন আরব সমাজের অন্যায়, অবিচার, অসত্য ও অন্ধকারের বিপরীতে তিনি মানুষকে আলোর পথ দেখান এবং প্রতিষ্ঠা করেন সত্য, সুন্দর ও ন্যায়ভিত্তিক সমাজব্যবস্থা।

প্রধানমন্ত্রী : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, হজরত মুহাম্মদ সা:-এর সুমহান আদর্শ ও সুন্নাহ অনুসরণের মাধ্যমেই মুসলমানদের অফুরন্ত কল্যাণ, সফলতা ও শান্তি নিহিত রয়েছে। তিনি আরো বলেন, ‘বিশ্বের সর্বশ্রেষ্ঠ মহামানব, বিশ্বমানবতার মুক্তির দিশারী, বিশ্বনবী হজরত মুহাম্মদ সা:-এর জন্ম এবং ওফাতের পবিত্র স্মৃতি বিজড়িত ১২ রবিউল আউয়াল তথা ঈদে মিলাদুন্নবী সা: বিশ্ববাসী বিশেষত মুসলমানদের জন্য অত্যন্ত পবিত্র ও মহিমান্বিত দিন। এ উপলক্ষে আমি বাংলাদেশসহ বিশ্বের সব মুসলিম উম্মাহ্কে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও মোবারকবাদ জানাচ্ছি।’

বিএনপির বাণী : পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী সা: উপলক্ষে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর পৃথক বাণী দিয়েছেন। বাণীতে তারা বলেন, ঈদে-মিলাদুন্নবীর এক মহামানবের জন্মদিন। সূত্র: নয়া দিগন্ত

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

হেফাজত আগুন নিয়ে খেলছে- প্রধানমন্ত্রী


এমএস.প্রতিদিন ডেস্ক:
সোমবার, ০৫ এপ্রিল, ২০২১, ০৩:১২
হেফাজত আগুন নিয়ে খেলছে-প্রধানমন্ত্রী

সংগৃহীত ছবি

প্রধানমন্ত্রী ও সংসদ নেতা শেখ হাসিনা হেফাজতের তান্ডবের চিত্র জাতীয় সংসদে তুলে ধরে বলেছেন, হেফাজত আগুন নিয়ে খেলছে। এক ঘরে আগুন লাগলে সেই আগুন অন্য ঘরেও চলে যেতে পারে। সেটা কি আপনাদের হিসেবে নেই। তিনি বলেন, একজন মুসলমানের দায়িত্ব আরেকজন মুসলমানের জানমাল হেফাজত ও রক্ষা করা। কিন্তু হেফাজতের নামে তারা জ্বালাও-পোড়াও করে যাচ্ছেন। পবিত্র ইসলাম ধর্মকে তারা ছোট করে দিচ্ছেন। কিছু লোকের জন্য এই ধর্মে জঙ্গি ও সন্ত্রাসীদের নাম জুড়ে যাচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেন, এসব বরদাস্ত করা হবে না। আইন তার নিজস্ব গতিতে চলবে। অপকর্মের সঙ্গে যারা জড়িত তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

গতকাল দুপুরে স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে জাতীয় সংসদের সংক্ষিপ্ত দ্বাদশ অধিবেশনের সমাপনী বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রী এমন হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেন। তিনি হেফাজতে ইসলামের তান্ডবের ঘটনা উল্লেখ করে বলেন, তাদের কারণে ২৬ মার্চ অনেক মানুষের জীবন গেছে, এর জন্য দায়ী তো তারা। আর বিএনপি-জামায়াত তাদের মদদ দিচ্ছে। এই লজ্জা শুধু বাংলাদেশের জনগণের না, এই লজ্জা পৃথিবীর সব মুসলমানের। 

শেখ হাসিনা বলেন, এরা ধর্মের নামে ব্যবসা শুরু করেছে। এদের এত অর্থ কোথা থেকে আসে? এই বিনোদনের টাকা কোথা থেকে আসে সেটাও একটা প্রশ্ন। হেফাজতের কর্মকান্ড জনগণ দেখেছে। এর বিচার দেশবাসী করবে। আর আইন তার আপন গতিতে চলবে।

সংসদ নেতা বলেন, ইসলাম শান্তির ধর্ম। পবিত্র ধর্মকে সম্পূর্ণভাবে নষ্ট করে দিচ্ছে তারা। তাদের কর্মকান্ডের জন্য বহু মানুষের জীবন গেছে। ২৬ মার্চ অনেক মানুষের জীবন গেছে। এর জন্য দায়ী তো তারা। আমি শুধু এইটুকু বলব, দেশবাসী যেন একটু ধৈর্য ধরেন। আমার কাছে বিস্তারিত তথ্য আছে। আমাদের সবাইকে ধৈর্য ধরেই এগোতে হবে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, যখন আমরা স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী পালন করছি, সেই সময় যে ঘটনাগুলো ঘটানো হলো এটা অত্যন্ত দুঃখজনক। সব থেকে আশ্চর্যের বিষয় যেসময় স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী এবং জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের জন্মশতবার্ষিকী উদযাপন করছি ঠিক সেই সময়, হ্যাঁ আমাদের অনেক বিদেশি অতিথি আসছে। অনেকে বার্তা দিচ্ছেন। ব্রিটেনের রানী থেকে শুরু করে সৌদি বাদশা সবার বার্তা আমরা পাচ্ছি। এত বড় একটা সম্মান বাংলাদেশ পাচ্ছে। সেখানে কারা খুশি হতে পারে নাই? 

২৬ মার্চ ভারতের প্রধানমন্ত্রী আসার কথা। তাকে আসতে দেওয়া যাবে না, বাধা দেওয়া হলো কেন? হেফাজতের প্রতি প্রশ্ন রেখে তিনি বলেন, হেফাজতে ইসলাম কর্মসূচি দেয়, তারা কি দেওবন্দে যায় না শিক্ষা গ্রহণ করতে? তারা যদি এ সমস্ত ঘটনা ঘটায় তবে উচ্চশিক্ষা গ্রহণে দেওবন্দে যাবে কীভাবে সেটা কি তারা একবারও চিন্তা করেছে। আমরা তো কওমি মাদরাসায় সনদ দিচ্ছি। তাদের শিক্ষার ব্যবস্থা করেছি। তাদের কারিকুলাম ঠিক করে দিচ্ছি। যাতে তারা দেশে-বিদেশে চাকরি পায়, তার ব্যবস্থাও করে দিচ্ছি। তারপরেও কেন তারা এই তান্ডব ঘটাল? 

প্রথমে বিএনপি তাদেরকে সমর্থন দিচ্ছে। বিএনপি-জামায়াত জোট কীভাবে সমর্থন দিচ্ছে সেটাই আমার প্রশ্ন। ভারতের প্রধানমন্ত্রী মোদি আসবেন সেখানে তাদের আপত্তি। তিনি বলেন, আমার খুব অবাক লাগে বিএনপির কর্মকান্ড দেখে। প্রথমে খুব আপত্তি হেফাজতের সঙ্গে যত রকমের মদদ দেওয়া এবং জ্বালাও পোড়াও করার যে পরামর্শ সেটাও তারা দিয়েছে। 

পরবর্তীতে যখন দিয়েছিলেন তখন আবার তারা সমর্থন দেয় এদের রাজনৈতিক কোনো আদর্শ নেই। কোনো আদর্শ নিয়ে তারা চলে না। বিএনপির রাজনৈতিক আদর্শ নিয়ে প্রশ্ন তুলে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ১৯৯১ সালের ২১ মে রাজিব গান্ধী মৃত্যুবরণ করেন। তার অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ায় আমরা যোগদান করেছিলাম তখন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন বেগম খালেদা জিয়া। তখন বিশ্বের বিভিন্ন রাষ্ট্র থেকে প্রায় সবাই এসেছিলেন। আমেরিকা থেকে, ব্রিটেনের প্রিন্স চার্লস, ইয়াসির আরাফাতসহ সবাই উপস্থিত। 

ইয়াসির আরাফাত সাহেব বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীকে দেখে হ্যান্ডশেক করার জন্য হাত বাড়ালেন খালেদা জিয়া হাত গুটিয়ে বসে থাকলেন। কিন্তু সেই খালেদা জিয়াকে দেখলাম নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে হ্যান্ডশেক করার ছবি। সেই হাত যেন আর ছাড়ে না। শুধু তাই না তার সঙ্গে টেলিফোনে তার যে সেই খিলখিল হাসি। তার যে হাসির আওয়াজ সেটাও তো সবার কানে গেছে। আবার যখন স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে মোদি সাহেব আসবেন তখন বাধা দেওয়া হয় এবং হেফাজতের সঙ্গে হাত মেলাল কেন? কী ঘটনা ঘটিয়েছে তারা? 

তিনি বলেন, যখন স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী পালন করি তখন শুরু করল হেফাজতের তান্ডব। হেফাজত তো একা নয় হেফাজতের সঙ্গে জামায়াত-বিএনপিও জড়িত। তাদের প্রত্যেকটা কর্মকান্ডে দেখা যায়। হেফাজতের সবাই যে এর মধ্যে জড়িত তাও কিন্তু না। এটাও বাস্তবতা। তারপরেও দেখেছি ২৬ মার্চ হেফাজত একটা গুজব ছড়াল। কী বায়তুল মোকাররমে মানুষ মারা হয়েছে ইত্যাদি ইত্যাদি। তারা ২৬ মার্চ থেকে ৩১ মার্চ পর্যন্ত যে সহিংসতা চালায় এবং ২৭ ও ২৮ মার্চ হেফাজত এবং বিএনপি-জামায়াতের বিবৃতি দেশবিরোধী ষড়যন্ত্রের ধারাবাহিক অংশ। 

২৮ মার্চ হরতাল দিয়ে সারা দেশে পরিকল্পিতভাবে তারা তান্ডব চালায়। আওয়ামী লীগ অফিস, দলীয় নেতা-কর্মীদের বাড়ি ঘর, সরকারি অফিস আদালত, পরিবহনে হামলা ও ভাঙচুর এবং পোড়ানো হয়। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের বাড়ি ঘর বেছে বেছে পোড়ানো হয়। তারা ছোট শিশুদের সামনে নিয়ে এসেছে। তাদের হাতে লাঠি অস্ত্র এবং সবার ব্যাগের ভিতরে বিস্ফোরক দ্রব্য নিয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে। কোরআন শরিফ পুড়িয়ে দিয়েছে। কী ধর্মে বিশ্বাস করে যে তারা কোরআন শরিফ পর্যন্ত পোড়ায়। ইসলাম তো শান্তির ধর্ম। ইসলাম ধর্মের নামে এই জ্বালাও পোড়াও এটা কীভাবে আসল। 

২০১৩ সালে দেখেছি বিএনপি-জামায়াত কীভাবে চলন্ত গাড়িতে আগুন দিয়ে পুড়িয়েছে। কোনো কিছু হলেই আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীদের বাসায় আগুন দেওয়া। আগুন নিয়ে খেলছে তারা। এক ঘরে আগুন লাগলে তো সেই আগুন অন্য ঘরেও চলে যেতে পারে। সেটা কি তাদের হিসেবে নেই। রেলস্টেশন, ভূমি অফিস, ডিসি অফিস সব জায়গায় তারা আগুন দিয়ে বেড়াচ্ছে। তাদের বাড়িঘর সেগুলোতে যদি আগুন লাগে তখন তারা কী করবে? জনগণ কি শুধু বসে বসে এগুলো সহ্য করবে? 

প্রধানমন্ত্রী এক সপ্তাহের জন্য লকডাউন ঘোষণার কথা উল্লেখ করে বলেন, করোনার দ্বিতীয় ঢেউ চলছে। আজই (রবিবার) আমি প্রজ্ঞাপনে স্বাক্ষর করেছি। হয়তো মানুষের একটু কষ্ট হবে। কিন্তু মানুষের জীবনটা তো আগে। আগে জীবনটা বাঁচাতে হবে। তিনি বলেন, সবকিছু আমরা গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করছি। আমরা প্রথমে এক সপ্তাহের জন্য ব্যবস্থা নিয়েছি। সবাইকে স্বাস্থ্যবিধি মানতে হবে, মাস্ক পরতে হবে, সামাজিক দূরত্ব মানতে হবে। আমরা চিকিৎসার ব্যবস্থা করেছি। আমরা টিকার দ্বিতীয় ডোজ শুরু করব। আরও টিকা আনা হবে, টিকা আনার ব্যবস্থা করব।

পার্লারকর্মী নারীকে নিয়ে বিনোদন হেফাজত নেতা মামুনুলের : হেফাজত নেতা মামুনুল হকের একজন পার্লারকর্মী নারীকে নিয়ে সোনারগাঁয়ের একটি রিসোর্টে বিনোদন করার ঘটনা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, গতকালই (শনিবার) আপনারা দেখেছেন। রিসোর্টে নারী নিয়ে অবস্থান এবং সেখানে হেফাজতের ভাঙচুরের ঘটনা। এদের চরিত্রটা কী তা বলতে চাই না। ধর্ম ও পবিত্রতার কথা বলে অপবিত্র কাজ করে ধরা পড়ে। 

সোনারগাঁয়ে রিসোর্টে হেফাজতের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ধরা পড়ল। তা ঢাকার জন্য নানা রকম চেষ্টা করেছে তারা (হেফাজত)। ওই নারীকে মামুনুল হক বউ হিসেবে পরিচয় দেয়। আবার নিজের বউয়ের কাছে বলে অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে আমি এটা বলেছি, মানে এই পরিচয় দিয়েছে। যারা ইসলাম ধর্মে বিশ্বাস করে তারা এরকম মিথ্যা কথা বলতে পারে, অসত্য কথা বলতে পারে? তারা কী ধর্ম পালন করবে, মানুষকে কী ধর্ম শেখাবে? কয়েক দিন আগুন দিয়ে পুড়িয়েছে, এখন সুন্দরী নারী নিয়ে বিনোদন করতে গেলেন! ইসলাম পবিত্র ধর্ম, সেই পবিত্র ধর্মকে এরা কলুষিত করছে। বিনোদনের এসব অর্থ আসে কোথা থেকে? সূত্র:বিডিপ্রতিদিন

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

চিকিৎসাধীন যুবলীগ নেতা সম্রাটের অবস্থার অবনতি


এমএস.প্রতিদিন ডেস্ক:
শুক্রবার, ৩০ জুলাই, ২০২১, ১০:৩০
চিকিৎসাধীন যুবলীগ নেতা সম্রাটের অবস্থার অবনতি

ফাইল ছবি । ইসমাইল চৌধুরী সম্রাট

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের সিসিইউতে চিকিৎসাধীন যুবলীগ নেতা ইসমাইল চৌধুরী সম্রাটের অবস্থার অবনতি হয়েছে। আজ শুক্রবার সন্ধ্যা থেকে বুকে তীব্র ব্যাথার সাথে তার হার্টের বিট অনেক দ্রুত ও অনিয়মিত হচ্ছে। সেটা নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা চলছে।

বর্তমানে গভীর পর্যবেক্ষণে রয়েছেন বলে বিএসএমএমইউ’র একাধিক চিকিৎসক জানিয়েছেন। 

নাম প্রকাশ না করা শর্তে তারা জানান, দীর্ঘদিন সিসিইউতে চিকিৎসাধীন ছিলেন ইসমাইল চৌধুরী সম্রাট। কিছুদিন হলো বোর্ডের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী তাকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রিজন সেলে রাখা হয়েছিল। কিন্তু হৃদকম্পন দ্রুত ও অনিয়মিত হওয়ায় কিছুদিন হলো তাকে পুনরায় সিসিইউতে স্থানান্তর করা হয়।

এদিকে সম্রাটের পরিবারের দাবি, আজ থেকে প্রায় ২১ বছর আগে ওপেন হার্ট সার্জারী ও ভালভ প্রতিস্থাপন করা হয় সম্রাটের। দীর্ঘদিন বন্দী থাকায় উন্নত চিকিৎসা না পেয়ে মৃত্যুর দিকে ধাবিত হচ্ছেন যুবলীগের এই নেতা। সূত্র: বিডি প্রতিদিন

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম
Share on Facebook

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর সর্বশেষ

সর্বশেষ - জাতীয়