a
সংগৃহীত ছবি
ফাইজারের আরো ১০ লাখ টিকা দেশে আসছে আজ। সন্ধ্যা সোয়া ৭টায় কাতার এয়ারওয়েজের একটি ফ্লাইট কোভ্যাক্স ফ্যাসিলিটিজের আওতায় উপহারের এ টিকার চালান নিয়ে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছানোর কথা রয়েছে।
এসময় পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন, স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক ও ঢাকায় নিযুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত রবার্ট মিলার বিমানবন্দরে উপস্থিত থাকবেন।
গত সোমবার (২৩ আগস্ট) দুপুরে মন্ত্রিসভার বৈঠক শেষে সচিবালয়ে স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক জানিয়েছিলেন, সেপ্টেম্বরেই যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফাইজারের আরো ৬০ লাখ টিকা পাওয়া যাবে। এরই অংশ হিসেবে ৩০ আগস্ট সন্ধ্যায় ১০ লাখ ডোজ টিকা দেশে আসছে। বাকি ৫০ লাখ টিকা ক্রমান্বয়ে সেপ্টেম্বরের মধ্যেই দেশে আসবে বলে জানান তিনি।
বাংলাদেশের স্বাধীনতার সমর্থনে আন্দোলন করেছিলেন মোদি
মুক্তিযুদ্ধ শুরু হলে বাংলাদেশের জনগণের মতো ভারতের জনগণের মধ্যেও স্বাধীনতার আকুলতা ছিল মন্তব্য করে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেছেন, আমাদের যারা শত্রু তারাও বাংলাদেশের শত্রু। বাংলাদেশের স্বাধীনতার সমর্থনে আমি ও আমার বন্ধুরা সত্যাগ্রহ (আন্দোলন) করেছিলাম। মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণকারী অনেকেই আমার সঙ্গে এখানে আছেন। আমার জীবনের প্রথম আন্দোলন মুক্তিযুদ্ধ। তখন আমার বয়স ছিল ২০-২২ বছর।
আজ শুক্রবার বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী ও জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকীর অনুষ্ঠানে সম্মানিত অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
এ অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। প্রধান অতিথি ছিলেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ।
অনুষ্ঠানে নরেন্দ্র মোদি বলেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে গান্ধী শান্তি পুরস্কার দিতে পারা ভারতের জন্য গর্বের ব্যাপার। ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্কের ৫০ বছর পূর্তিতে উপস্থিত থাকা এবং এমন একটি পুরস্কার তুলে দিতে পারা আমার জীবনের সেরা মুহূর্তগুলোর একটি।
অনুষ্ঠানে বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ভাষণ, 'এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম’ জোরালো কণ্ঠস্বরে উচ্চারণ করেন তিনি।
অনুষ্ঠানে নরেন্দ্র মোদি ছাড়াও বক্তব্য রাখেন স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী ও জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটির প্রধান সমন্বয়ক কামাল আবদুল নাসের চৌধুরী। এর পর শুভেচ্ছা বার্তা দেন জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস, ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন, পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান, রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন, তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তায়িপ এরদোয়ান ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন।
অনুষ্ঠানে শেখ হাসিনাকে সঙ্গে নিয়ে নরেন্দ্র মোদির হাত থেকে গান্ধী শান্তি পুরস্কার গ্রহণ করেন শেখ রেহানা।
প্রসঙ্গত, নরেন্দ্র মোদি পৌঁছার পর বাংলাদেশের জাতীয় সঙ্গীত পরিবেশনের মাধ্যমে স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী ও জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকীর অনুষ্ঠান শুরু হয়।
ছবি: আলপনা শাহীন
তোমার মতো আমারও ভাঙাগড়ার প্রমত্ত পদ্মা হতে ইচ্ছে করে।
ইচ্ছে করে তোমার ভালোবাসার ছুরির ফলায় বিদ্ধ হতে!
তোমার ভিতর ডুব দিয়ে হৃদয়ের স্পন্দন শুনতে।
ইচ্ছে করে মেঘলা রাতে আকাশের অখ্যাত অদৃশ্য তারাগুলো গুণতে।
ইচ্ছে করে আমার ইচ্ছের ডানায় টাইম মেশিন বসিয়ে
সভ্যতার আদি অন্ত দেখতে।
যেখানে কোন কোন প্রতারক প্রেমিক প্রেমের জালে অবুঝ প্রেমিকাকে করেছিলো পোয়াতি গাভীন!
আমার কিচ্ছুই যখন ভালো লাগেনা তখন মনের রসনায় নাগামরিচ আর বীট লবণ মিশিয়ে ইচ্ছে করে ইচ্ছের ডালপালা খাই চিবিয়ে।
ইচ্ছে করে রাঁধা হয়ে কৃষ্ণকে লালপদ্ম পুকুরঘাটে স্নান করতে নিয়ে যেতে।
আমিও বাজিতে হেরে জিতাতে চাই তোমাকে।
আমার গল্পের ঝাঁপিতে থাকবে অজান্তার গুহায় কামক্রীড়ারত যুগলদের কথা,
অমরত্বের গান, কাকদের কোকিল হবার কাহিনী,
নন্দিনীরা বন্দিনী কেন তাদের দেহ সৌন্দর্যের আকরে!
আমার অক্ষর তোমাকে দেবে অমরত্ব! আমার মেমব্রেনে বাজবে তোমার নহবত,সানাই।
আমার অনুভবের দরোজায় তুমি এসে দাঁড়াও যখন;
সাত বেহেশত নেমে আসে আমার মজ্জার ভেতর তখন!
তোমাকে ভালোবাসার রসে রাঙিয়ে
তোমার অবচেতন মনের ঘুম চাই ভাঙাতে।
তুমি কি আমার হবে
নাকি তুমি তোমারই রয়ে যাবে?
আকাংখার মৃত্যু নেই
তোমাকে চাওয়ার পাওয়ার শেষ নেই।
....ফেসবুক হতে সংগৃহীত