a
ফাইল ছবি
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের পাইলট ক্যাপ্টেন নওশাদ আতাউল কাইউয়ুমের মরদেহ দেশে পৌঁছেছে। আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৯টার দিকে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের বিজি-০২৬ ফ্লাইটে তার মরদেহ দেশে পৌঁছেছে।
গত শুক্রবার (২৭ আগস্ট) সকালে ওমানের মাস্কাট থেকে ১২৪ জন যাত্রী নিয়ে বিজি-০২২ ফ্লাইটটি নিয়ে ঢাকা আসার পথে ভারতের আকাশে থাকাবস্থায় ক্যাপ্টেন নওশাদ অসুস্থ বোধ করেন। পরে ফ্লাইটটিকে মহারাষ্ট্রের নাগপুরের ড. বাবাসাহেব আম্বেদকর আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে জরুরি অবতরণ করানো হয়।
আকাশে অসুস্থ হয়ে পড়ার সঙ্গে সঙ্গেই ক্যাপ্টেন নওশাদ ফ্লাইটটিকে কলকাতার এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোলের (এটিসি) কাছে জরুরি অবতরণের অনুরোধ জানান। একই সময় তিনি কো-পাইলটের কাছে ফ্লাইটের নিয়ন্ত্রণ হস্তান্তর করেন।
কলকাতার এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোল ফ্লাইটটিকে কাছের নাগপুর বিমানবন্দরে অবতরণ করার নির্দেশ দিলে কো-পাইলট ক্যাপ্টেন মুস্তাকিম ফ্লাইটটি অবতরণ করান। ওইদিনই আরেকটি ফ্লাইটে করে ৮ সদস্যের একটি উদ্ধারকারী দল নাগপুরে যায়। রাতেই প্লেনটিকে যাত্রীসহ ঢাকার বিমানবন্দরে নিয়ে আসা হয়।
জরুরি অবতরণের পরপরই এই পাইলটকে স্থানীয় হোপ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখান থেকে পরবর্তীতে তাকে নাগপুরের কিংসওয়ে হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়। গত রবিবার হাসপাতালের কর্তব্যরত ডাক্তাররা তাকে মৃত ঘোষণা করেন। সূত্র: বিডি প্রতিদিন
ফাইল ছবি
করোনার বিস্তৃতি মোকাবেলায় বন্ধ আছে লঞ্চ চলাচল কিন্তু লঞ্চ শ্রমিকদের থাকতে হচ্ছে লঞ্চেই। পাহাড়া দিতে হবে কোটি কোটি টাকা দামের এই জলযান। কিন্তু ঈদের পূর্বে বেতন ও বোনাস পাওয়া নিয়ে তাদের ভিতর শঙ্কাবিরাজ করছে। লঞ্চমালিকরা শুধু খাওয়া খরচ দিয়ে দায় সাড়ছেন বলে অভিযোগ।
এদিকে লঞ্চ মালিকদের অভিযোগ তাদেরও দৈনিক ক্ষতি হচ্ছে লাখ লাখ টাকা। তাদের ব্যবসা টিকিয়ে রাখতে দেয়ালে পিঠ ঠেকে গেছে। টানা লকডাউনে বন্ধ থাকা কিছু লঞ্চ সদরঘাট এলাকায় দেখা গেলেও সেখানে দেখা যায় শ্রমিকরা অলস সময় পার করছেন। লঞ্চ চললে তাদের জন্য মিলবে বেতন বোনাস। তবে আদৌ এবার কি ঈদ উদযাপন করতে পারবেন এ সংশয় নিয়ে দিন পান করছেন লঞ্চ শ্রমিকরা।
শ্রমিকদের বিষয়ে নৌযান ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক, চৌধুরী আশিকুল আলম বলেন, সরকার শ্রমিকদের জন্য প্রনোদনার কথা বললেও এখনো পাইনি। অধিকাংশ শ্রমিকরাই বেতন বোনাস থেকে বঞ্চিত থেকে মানবেতর জীবনযাপন করছেন।
৮ মাসের শিশুকে রেখে পালিয়ে গেছে এক মা
শাহজালাল বিমানবন্দরে এক মা তার ৮ মাসের শিশুকে রেখে পালিয়ে গেছে।
শুক্রবার (২ এপ্রিল) সকাল আটটায় হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের আগমন টার্মিনালে এ ঘটনা ঘটে।
বিমানবন্দর সশস্ত্র পুলিশ ব্যাটালিয়নের (এপিবিএন) একজন সদস্য পরিত্যক্ত শিশুটিকে উদ্ধার করেছেন।
এপিবিএন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আলমগীর হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, কান্নারত শিশুটিকে উদ্ধার করা হয়েছে। পরে তাকে এপিবিএন মেস থেকে দুধ এনে খাওয়ানো হয়। পুলিশ বর্তমানে শিশুটির মায়ের খোঁজ করছে।
এদিকে, শিশুটি রেখে যাওয়া মায়ের সহযোগী বলেছিলেন, "আমি তাকে জিজ্ঞাসা করেছি সে কোথা থেকে আসছে, পরে তিনি বলেছিলেন আমি সৌদি আরব থেকে এসেছি।" মহিলা তখন বলেছিলেন যে তিনি সৌদি আরবে বিয়ে করেছেন।
এই কথা বলার সাথে সাথে মহিলাটি কেঁদে উঠল।