a সেট টপ বক্স লাগবে টিভি দেখতে
ঢাকা মঙ্গলবার, ১০ আষাঢ় ১৪৩২, ২৪ জুন, ২০২৫
https://www.msprotidin.com website logo

সেট টপ বক্স লাগবে টিভি দেখতে


মুক্তসংবাদ প্রতিদিন ডেস্ক:
রবিবার, ৩১ অক্টোবর, ২০২১, ১০:১২
সেট টপ বক্স লাগবে টিভি দেখতে

ফাইল ছবি

আগামী ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত গ্রাহকদের সেট টপ বক্স সরবরাহ করা হবে। এই সময়ের মধ্যে সেট টপ বক্স না বসালে ১ ডিসেম্বর থেকে গ্রাহকদের টেলিভিশন দেখা বাধাগ্রস্ত হবে বলে জানিয়েছেন, তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।

তিনি বলেন, আগামী ৩০ নভেম্বরের মধ্যে ঢাকা ও চট্টগ্রাম শহরের কেবল নেটওয়ার্কিং পদ্ধতি ডিজিটাল করা হবে। আর ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে সব বিভাগীয় ও মেট্রোপলিটন শহরের সঙ্গে পুরনো ১১টি জেলা শহরের কেবল নেটওয়ার্ক ডিজিটাল করা হবে।

রোববার (৩১ অক্টোবর) সচিবালয়ে কেবল অপারেটর অ্যাসোসিয়েশন, অ্যাসোসিয়েশন অব টিভি চ্যানেল ওনার্স (অ্যাটকো) এবং ড্রিস্ট্রিবিউটরদের নিয়ে সভা অনুষ্ঠিত হয়। পরে তিনি এ তথ্য জানান। এ সময় সরকারি নির্দেশনা মেনে দেশে ক্লিনফিড চালু করতে সহায়তা করায় কেবল অপারেটরদের ধন্যবাদ জানান মন্ত্রী।

তথ্যমন্ত্রী বলেন, বৈঠকে সর্বসম্মতভাবে সিদ্ধান্ত হয়েছে, নির্ধারিত সময়েই কেবল নেটওয়ার্ক ডিজিটাল করা করা হবে। কেবল অপারটেররা জানিয়েছেন, তারা ডিজিটাল ডিভাইস বসিয়েছেন। এখন গ্রাহকদের সেট টপ বক্স সরবরাহ করা হবে। গ্রাহকরা এই সেট টপ বক্স না বসালে ৩০ নভেম্বরের পর টেলিভিশন দেখার ক্ষেত্রে বাধাগ্রস্থ হবে। কেবল অপারেটররা বলেছেন সময় বাড়ানোর প্রয়োজন নেই।

সেট টপ বক্স নিয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তথ্যমন্ত্রী বলেন, সেট টপ বক্সের দাম কেবল অপারেটররা একসঙ্গে নেবে না, সেটি ১২ থেকে ৩০ কিস্তিতে নেবেন। এটা গ্রাহকদের সঙ্গে তাদের বিষয়, এটা সরকার ঠিক করে দেবে না। সরকার থেকে মনিটরিংয়েরও প্রয়োজন নেই। কারণ চাহিদা বাড়লে দাম বাড়ার কোনো সুযোগ নেই। চাহিদা বাড়লে দাম কমার সম্ভাবনা রয়েছে। গ্রাহক যদি চায় কেবল অপারেটরের কাছ থেকে না নিয়ে নিজেই বাজার থেকে কিনে নিতে পারবেন। সেপটপ বক্স নিয়ে কাউকে মনোপলি করতে দেব না।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হত্যার সময় কেন প্রতিবাদ হয়নি: প্রধানমন্ত্রী


মুক্তসংবাদ প্রতিদিন ডেস্ক
মঙ্গলবার, ১৬ আগষ্ট, ২০২২, ০৯:০৭
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হত্যার সময় কেন প্রতিবাদ হয়নি: প্রধানমন্ত্রী

ফাইল ছবি

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হত্যার সময় কেন প্রতিবাদ হয়নি সে প্রশ্ন রেখেছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, জাতির পিতা তো অনেককে ফোনও করেছিল কোথায় ছিলেন তারা? ১৫ আগস্ট ৩২ নম্বর ওই ধানমন্ডিতে লাশগুলো তো পড়ে ছিল। একটি মানুষ ছিল না সাহস করে এগিয়ে আসার? একটি মানুষ ছিল না প্রতিবাদ করার? কেন করতে পারেনি। এতো বড় সংগঠন এতো লোক কেউ তো একটা কথা বলার সাহসও পায়নি। কত স্লোগান। বঙ্গবন্ধু তুমি আছো, যেখানে আমরা আছি সেখানে, অমুক তমুক অনেক স্লোগান, ছিল কোথায় সেই মানুষগুলো।

আজ মঙ্গলবার বিকালে বঙ্গবন্ধুর শাহাদতবার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস স্মরণে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ আয়োজিত আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী।

শেখ হাসিনা বলেন, ‘সবাইকে হারিয়ে বেঁচে আছি। এ বাঁচা কত যন্ত্রণার বাঁচা যারা বাঁচে তারাই জানে। আমাদের মানবাধিকার লঙ্ঘন করা হয়েছিল। যদি ৯৬ সালে সরকারে আসতে না পারতাম। যদি ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ বাতিল করতে না পারতাম এই হত্যার বিচার হতো না। বার বার বাধা এসেছে। এমন কি বিচারের কথা বলতে যেয়ে বাধা পেয়েছি। বিচারের কথা বললে নাকি কোনো দিন ক্ষমতায় যেতে পারবো না। আমি বাধা মানি নাই দেশে-বিদেশে জনমত সৃষ্টি করেছি। সর্বপ্রথম এই হত্যার প্রতিবাদ করে বক্তব্য দিয়েছে আমার বোন রেহানা।’

তিনি বলেন, ‘কত অপপ্রচার চালানো হয়েছে আমার বাবা, মা-ভাইয়ের নামে। কত অপপ্রচার, কোথায় সেগুলো? কত রকমের মিথ্যা অপপ্রচার দিয়ে মানুষকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করা হয়েছে। তারপরও যখন দেখে বাংলাদেশের মানুষের মন থেকে জাতির পিতাকে মুছে ফেলা যায়নি। তখন হত্যা করা হয় জাতির পিতাকে। বাংলাদেশের ইতিহাস থেকে জাতির পিতার নাম মুছে ফেলা হলো।’

প্রধানমন্ত্রী দলের নেতাদের উদ্দেশে বলেন, একটি মানুষ ছিল না সাহস করে এগিয়ে আসার? একটি মানুষ ছিল না প্রতিবাদ করার। কেন করতে পারেনি? এতো বড় সংগঠন, এতো লোক কেউ তো একটা কথা বলার সাহসও পায়নি।

১৫ আগস্ট থেকে ১৬ আগস্ট ওই লাশ পড়েছিল। ১৬ আগস্ট বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবকে নিয়ে গেল টুঙ্গিপাড়ায়। কারণ দুর্গম পথ যেতে ২২ থেকে ২৪ ঘণ্টা লাগবে তাই কেউ যেতে পারবে না। তাই সেখানে নিয়ে মা-বাবার কবরের পাশে মাটি দিয়ে আসে। সেখানকার মৌলভী সাহেব আপত্তি করেছিলেন যে গোসল করাবো, কাফন দাফন করাবো। জাতির পিতা কিছু নিয়ে যাননি শুধু দিয়ে গেছেন। একটা দেশ দিয়ে গেছেন একটা জাতি দিয়ে গেছেন, পরিচয় দিয়ে গেছেন। আত্মপরিচয় দিয়ে গেছেন। বিধ্বস্ত বাংলাদেশকে গড়ে তুলে উন্নয়নের পথে যাত্রা শুরু করে দিয়েছেন, কিছুই নিয়ে যাননি বাংলাদেশের মানুষের কাছ থেকে।

শেখ হাসিনা বলেন, বাংলাদেশের গরীব মানুষের রিলিফের কাপড় তিনি দিতে পারতেন সেই রিলিফের কাপড়ের পার ছিঁড়ে সেটা দিয়েই তাকে কাফন দেওয়া হয়েছিল। বাংলাদেশের মানুষের কাছ থেকে কিছুই নিয়ে যাননি। মা-বা-ভাই-বোন কিছুই নিয়ে যাননি। ১৬ তারিখ বনানীতে মাটি চাপা দিয়ে রাখা হয়েছিল। মুসলমান হিসেবে এতোটুক দাবি থাকে জানাজা পড়ার সেটাও তো পড়েনি।

তিনি বলেন, কাফনের কাপড় সেটাও দেয়নি। ৭৫ এর ঘাতকরা বাংলাদেশকে ইসলামিক রাষ্ট্র করার ঘোষণা দিয়েছিল ইসলামের কোনো বিধি তারা মানেনি। আমার প্রশ্ন জাতির পিতা তো অনেককে ফোনও করেছিলেন, কি করেছিলেন, কোথায় ছিলেন তারা? বেঁচে থাকতে সবাই থাকে, মরে গেলে যে কেউ থাকে না তার জীবন্ত প্রমাণ।

এজন্য আমি কিছু আশা করি না। আমার একটাই কথা জাতির দুঃখী মানুষের মুখে হাসি ফোটাতে চেয়েছিলেন। সব সহ্য করে নীল কণ্ঠ হয়ে অপেক্ষা করেছি কবে ক্ষমতায় যেতে পারবো। দেশকে জাতির পিতার স্বপ্নের বাংলাদেশ গড়ে তুলতে পারবো তাহলেই হত্যার প্রতিশোধ নেয়া হবে। সূত্র: বিডি প্রতিদিন

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

সুতাং নদীর তীরবর্তী বসতিতে দুর্গন্ধে জনজীবন হুমকির সম্মুখীন


হবিগঞ্জ জেলা প্রতিনিধি:
শনিবার, ১০ এপ্রিল, ২০২১, ১১:৫৬
সুতাং নদীর তীরবর্তী বসতিতে দুর্গন্ধে জনজীবন হুমকির সম্মুখীন

ছবি: মুক্তসংবাদ প্রতিদিন

হবিগঞ্জ জেলা সদরের সুতাং নদীতে প্রাণ আর এফ এল কোম্পানীর ফেলানো বর্জ্যে এতই দূর্গন্ধ ছড়াচ্ছে যে, ঐ এলাকার জনজীবন হুমকির সম্মুখীন। লোক মুখে শোনা যায় যে, সুতাং নদীর বিষাক্ত পানিতে মাছ পর্যন্ত টিকছেনা। 

মুক্তসংবাদ প্রতিদিনের হবিগঞ্জ জেলার প্রতিনিধি শেখ আব্দুল কাদির কাজল সরোজমিনে সুতাং নদীর তীরে সাধুর বাজারে গেলে, সেখানকার বাতাসে নদীর দূর্গন্ধযুক্ত হাওয়া নাকে লাগলে- তাৎক্ষণিক হাঁচি উঠে এবং সেখানে টিকে থাকা বড়ই কষ্টকর বলে জানান। 

কেমিক্যাল এর পঁচা দূর্গন্ধযুক্ত বাতাস জনজীবনে মহাবিপর্যয় ঘটবে বলেই আশংকা করছেন স্থানীয় লোকজন। তাই এ বিষাক্তযুক্ত পানি নিষ্কাশনে বিকল্প ব্যবস্থা না করলে এখানকার আশে পাশে লোকজন বসবাস করা অসম্ভব হয়ে পড়বে। 

তাই পরিবেশ অধিদফতরসহ সংশ্লিষ্ট অন্যান্য সংস্থার নিকট জোর দাবী, অতি সত্বর এখানকার বিষাক্ত পানিকে নিষ্কাষনের ব্যবস্থা করা এবং ভবিষ্যতে কোন কোম্পানির কেমিক্যালের দুর্গন্ধযুক্ত পানি সুতাং নদীর সাথে সংযোগ স্থাপন না করা হয়।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম
Share on Facebook

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর সর্বশেষ

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর জনপ্রিয়

সর্বশেষ - জাতীয়