a
ফাইল ছবি
আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে আগামী দু'দিনে বৃষ্টিপাত কমবে। এরপর আবারও বাড়বে। সোমবার (০৫ সেপ্টেম্বর) এমন আভাস দিয়েছে আবহাওয়া অফিস।
আবহাওয়াবিদ মো. ওমর ফারুক জানিয়েছেন, মৌসুমী বায়ুর অক্ষ রাজস্থান, পাঞ্জাব, হরিয়ানা, উত্তর প্রদেশ, বিহার, পশ্চিম বঙ্গ ও বাংলাদেশের মধ্যাঞ্চল হয়ে আসাম পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। এর একটি বর্ধিতাংশ উত্তরপশ্চিম বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত। মৌসুমী বায়ু বাংলাদেশের উপর মোটামুটি সক্রিয় এবং উত্তর বঙ্গোপসাগরের অন্যত্র মাঝারি অবস্থায় রয়েছে।
এই অবস্থায় মঙ্গলবার (০৬ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যা পর্যন্ত রাজশাহী, রংপুর, ঢাকা, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের অনেক জায়গায় এবং চট্টগ্রাম, খুলনা ও বরিশাল বিভাগের কিছু জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরণের বৃষ্টি/বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। একই সাথে দেশের কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভবে মাঝারী ধরনের ভারি থেকে অতি ভারি বৃষ্টি হতে পারে। সারাদেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকবে। ঢাকায় দক্ষিণ/দক্ষিণ-পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় বাতাসের গতিবেগ থাকবে ১০-১৫ কিঃ মিঃ।
আগামী দু'দিনে বৃষ্টিপাত কমার সম্ভাবনা রয়েছে এবং এরপর পাঁচদিন বৃষ্টিপাতের প্রবণতা বাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। সূত্র: বিডি প্রতিদিন
ছবি: সংগৃহীত
কোটা সংস্কার আন্দোলনকারীদের উপর আজ থেকে কোন ধরণের গুলি না চালানোর নির্দেশনা চেয়ে হাইকোর্টে রিট দায়ের করা হয়েছে। একইসঙ্গে রিটে কোটা আন্দোলনের ৬ জন সমন্বয়কের ডিবি হেফাজত থেকে মুক্তির নির্দেশনাও চাওয়া হয়েছে।
সোমবার (২৯ জুলাই) সুপ্রিম কোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় এটি দায়ের করেন সুপ্রিম কোর্টের দুই আইনজীবী আইনুন্নাহার সিদ্দিকা ও মনজুর আল মতিন।
রিটে মন্ত্রিপরিষদ সচিব, স্বরাষ্ট্র সচিব, পুলিশ মহাপরিদর্শক, সেনাবাহিনী প্রধানসহ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের বিবাদী করা হয়েছে।
বিচারপতি খুরশিদ আলম সরকার ও বিচারপতি মো. মনিরুজ্জামানের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চে এই রিট আবেদনের উপর শুনানি হতে পারে।
সম্প্রতি সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কার চেয়ে আন্দোলনে নামে সারাদেশের শিক্ষার্থীরা। আন্দোলনের ফলে দেশজুড়ে সংঘাত-সহিংসতা ছড়িয়ে পড়লে তাদেরকে দমন করতে পুলিশ বিভিন্ন সময় গুলি করে হতাহত করেছে।
এদিকে সারাদেশে ছাত্র-জনতার বিক্ষোভ কর্মসূচি ও প্রতিবাদ সমাবেশ ঘোষণা করেছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন এবং সেই মোতাবেক দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ও স্থানে বিক্ষোভ কর্মসূচী ও রাস্তা অবরোধ চলছে। সূত্র: বিডি প্রতিদিন
ফাইল ছবি
আলোচিত-সমালোচিত ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের বেশ কয়েকটি ধারা সংশোধন করে ‘সাইবার নিরাপত্তা আইন-২০২৩’-এর চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা।
সোমবার (২৮ আগস্ট) রাজধানীর তেজগাঁওয়ে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে মন্ত্রিসভার বৈঠকে এই অনুমোদন দেওয়া হয়। এর আগে ৭ আগস্ট মন্ত্রিসভার বৈঠকে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন বদলে সাইবার নিরাপত্তা আইন-২০২৩ করার নীতিগত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়।
আইনমন্ত্রী আনিসুল হক গণমাধ্যমকে বলেন, কারিগরি ধারা ছাড়া সাইবার নিরাপত্তা আইনের কোনো ধারা অজামিনযোগ্য নেই।
তখন আইনমন্ত্রী বলেছিলেন, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন বাতিল নয়, সংশোধন হবে। গণমাধ্যমকে নিয়ন্ত্রণ করা কিংবা মত প্রকাশের স্বাধীনতাকে খর্ব করার জন্য ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন প্রণয়ন করা হয়নি। এ আইনের অপব্যবহার রোধে সমাধানের অংশ হিসেবে এর কিছু সংশোধনী আনা হবে।
উল্লেখ্য, ২০১৮ সালে প্রণীত বিতর্কিত ‘ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন’ বাতিলে বিভিন্ন সময় দাবি ওঠে। বিশেষ করে এর ৫৭ ধারা দেশে-বিদেশে সমালোচিত হয়। গণমাধ্যমের স্বাধীনতা, মুক্তচিন্তা ও মতপ্রকাশের অধিকার সমুন্নত রাখা, সর্বোপরি মানুষের মৌলিক অধিকারের সুরক্ষা নিশ্চিতে আইনটি বাতিলের দাবি জানিয়ে আসছে বিভিন্ন মানবাধিকার সংস্থা। সূত্র:ইত্তেফাক