a
সংগৃহীত ছবি
১০০ টাকা মূল্যমানের বাংলাদেশ প্রাইজবন্ডের ১০৩তম ড্র অনুষ্ঠিত হয়েছে। রবিবার ঢাকা বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে এ ড্র অনুষ্ঠিত হয়। বিভাগীয় কমিশনার খলিলুর রহমানের সভাপতিত্বে প্রাইজবন্ডের ৬৪টি সিরিজের প্রতিটির জন্য ৪৬টি করে মোট ২ হাজার ৯৪৪টি পুরস্কার ঘোষণা করা হয়।
প্রতিবারের মতো এবারও একক সাধারণ পদ্ধতিতে ড্র পরিচালনা করা হয়েছে অর্থাৎ প্রতি সিরিজের একই নম্বরধারীরা পুরস্কার পাবেন।
ড্রয়ে পুরস্কারগুলো হল- প্রথম পুরস্কার ৬ লাখ টাকা করে পাবেন প্রতি সিরিজের ০০৫২৯৪০ নম্বরধারী ৬৪ জন। একইভাবে ৩ লাখ ২৫ হাজার টাকার পুরস্কার পাবেন প্রতি সিরিজের ০৩৭১৬৮৭ নম্বরধারী ৬৪ জন।
তৃতীয় পুরস্কার ১ লাখ টাকা করে পাবেন ০২১৭৬৬১ এবং ০৮৩১৪২৩ নম্বরধারী ১২৮ জন। এ ছাড়া চতুর্থ পুরস্কার ৫০ হাজার টাকা করে পাবেন ০১৯৬৬০১ এবং ০৬৪৮৭২৮ নম্বরধারী ১২৮ জন। ১০ হাজার টাকা করে পুরস্কার পাবেন ৬৪টি সিরিজের ৪০টি নম্বরধারী ২ হাজার ৫৬০ জন।
বিজয়ী নম্বরগুলো হল- ০০২৩৩৮২, ০০৪০০২৪, ০০৪৬২৬০, ০০৫০৫৫৮, ০০৭৮৭৮৫, ০১২৭০৭৩, ০১৪২৭০৭, ০২১৫২৩৬, ০২৩০৩১৭, ০৩১৬৯৪৯, ০৩৩৮৯৮৭, ০৩৪৩৪৬৩, ০৩৮০৩০৬, ০৩৯৪৮৯৩, ০৩৯৬৪৮৩, ০৩৯৭৪৭৪, ০৪৩৭৫৩৫, ০৪৫৭৩৫৩, ০৪৮৪১৩০, ০৪৮৪৫৪৩, ০৫২৮০৮৯, ০৫৪২৯৪৬, ০৬০১৩১৯, ০৬১৮৭৯৬, ০৬৪৫০৩৬, ০৬৭৮১৮৮, ০৬৮৯৩০১, ০৬৮৯৫৭৮, ০৬৯৫৬৯৩, ০৬৯৬১৮২, ০৭২০৬৪৬, ০৭৮১৬৫৭, ০৮২৮৮৮৭, ০৮৭৬৯৬৯, ০৮৯৮৫০৯, ০৯৩৬৩০৩, ০৯৪১৭০৩, ০৯৪৫১০৪ ও ০৯৬২৩৪৩।
ফাইল ছবি
করোনা মহামারির মধ্যে দ্বিতীয় দফায় বন্ধ থাকার পর আজ বুধবার থেকে (২ মার্চ) প্রথম থেকে পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের ক্লাস শুরু হচ্ছে। সপ্তাহে ছয়দিনই ক্লাস হবে বলে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর থেকে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার (১ মার্চ) অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আলমগীর মুহম্মদ মনসুরুল আলম গণমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
আলমগীর মুহম্মদ মনসুরুল আলম বলেন, ‘করোনা সংক্রমণ কমে যাওয়ায় প্রাথমিকের শিক্ষার্থীদের প্রতিদিন ক্লাস হবে। শিক্ষার্থীরা যেন স্বাস্থ্যবিধি মেনে ক্লাস করতে পারে, সেজন্য শিক্ষার্থীরা দুইটি শিফটে ক্লাসে আসবে।’
উল্লেখ্য, করোনা মহামারি শুরুর পর ২০২০ সালের মার্চ থেকে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ করে দিয়েছিল সরকার। দেড় বছর বন্ধ থাকার পর গত বছরের ১২ সেপ্টেম্বর সব স্কুল-কলেজ খুলে দেওয়া হয়। তখন প্রাথমিকে শুধু পঞ্চম শ্রেণির ক্লাস ছয় দিন চলছিল, বাকি শ্রেণিগুলোর শিক্ষার্থীরা স্কুলে যাচ্ছিল সপ্তাহে এক দিন।
পরে ২ অক্টোবর থেকে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির ক্লাস সপ্তাহে দুই দিন করা হয়। এরপর সংক্রমণ ফের বাড়তে শুরু করলে গত ২১ জানুয়ারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পুনরায় বন্ধ করা হয়। এরপর ২২ ফেব্রুয়ারি মাধ্যমিক, উচ্চমাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো খুলে দেওয়া হয়। আর ১ মার্চ থেকে প্রাথমিক বিদ্যালয় খোলার ঘোষণা দেওয়া হয়। তবে শবে মেরাজের কারণে মঙ্গলবার (১ মার্চ) শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ছুটি থাকায় আজ বুধবার থেকেই খুলছে প্রাথমিক বিদ্যালয়। সূত্র: ইত্তেফাক
ফাইল ছবি
করোনা পরিস্থিতি মোকাবিলায় মেডিক্যাল পণ্য উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানগুলোকে ‘এক্সপোর্ট কম্পিটিটিভনেস ফর জবস’ (ইসিফোরজে) প্রকল্পের আওতায় সহায়তা দেওয়া হবে ১৭ দশমিক ৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।
এ অনুদান পাবে মেডিক্যাল অ্যান্ড পার্সোনাল প্রোটেকটিভ ইকুইপমেন্ট (এমপিপিই) পণ্য সামগ্রী উৎপাদনে সক্ষম প্রতিষ্ঠানগুলো। এ অনুদানের পরিমাণ সর্বোচ্চ ৫ লাখ মার্কিন ডলার এবং সর্বনিম্ন ৫০ হাজার মার্কিন ডলার। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অধীন প্রকল্পটিতে বিশ্বব্যাংক অর্থায়ন করছে।
রবিবার বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি এ কর্মসূচির উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে অনলাইনে বলেন, মানুষের জীবন বাঁচাতে মেডিক্যাল পণ্যের এখন খুবই প্রয়োজন। বিশ্বব্যাংক এগিয়ে এসেছে মেডিক্যাল পণ্য উৎপাদনে সহযোগিতা দিতে। এ অনুদানের মাধ্যমে উৎসাহিত হবে মেডিক্যাল পণ্য উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানগুলো।
তিনি বলেন, কেবল স্থানীয় বাজারের জন্য নয়, বৈদেশিক বাজারে রফতানির সঙ্গে যুক্ত উদ্যোক্তারাও সুবিধা পাবেন এ কর্মসূচির মাধ্যমে। এর মাধ্যমে ব্যক্তিগত সুরক্ষা সামগ্রী (পিপিই) উৎপাদন, ডায়াগনস্টিক ইক্যুইপমেন্ট ও ক্লিনিক্যাল ইকুইপমেন্ট তৈরিতে যুক্ত উদ্যোক্তারা আর্থিকভাবে উপকৃত হবেন।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব ড. মো. জাফর উদ্দীনের সভাপতিত্বে এ অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প এবং বিনিয়োগ বিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান ও বাংলাদেশে বিশ্বব্যাংকের কান্ট্রি ডিরেক্টর মার্সি মিয়াং টেমপন।