a
ফাইল ছবি
বাংলাদেশ ফাইজার ও বায়োএনটেকের যৌথ উদ্যোগে তৈরি করোনাভাইরাসের টিকা ব্যবহারের অনুমোদন দিয়েছে ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর।
বৃহস্পতিবার ঔষুধ প্রশাসন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মোহাম্মদ মাহবুবুর রহমান স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে এসব তথ্য জানান।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে জানা গেছে, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সহযোগী কোভ্যাক্স গ্রুপ থেকে ফাইজারের টিকা দেশে আসবে। কোভ্যাক্স থেকে প্রথম ধাপে বিনামূল্যে দেশের ১১ শতাংশ মানুষের জন্য টিকা আসার কথা রয়েছে। পরে সরকার প্রয়োজন মনে করলে সেসব গ্রুপ থেকে কিনে আরও টিকা আনতে পারবে।
প্রথম চালান হিসেবে ফাইজারের এক লাখ ৬২০ ডোজ টিকা আসবে এবং এর সঙ্গে আনুষঙ্গিক উপকরণ সামগ্রী আগামী সপ্তাহে দেশে পৌঁছাবে।
ছবি সংগৃহীত
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আজ শনিবার ময়মনসিংহ যাচ্ছেন। পাঁচ বছর পর চতুর্থ বারের মতো প্রধানমন্ত্রীর আগমনকে কেন্দ্র করে নগর জুড়ে উৎসবের আমেজ বিরাজ করছে। দুপুর ১টায় প্রধানমন্ত্রী হেলিকপটারযোগে ময়মনসিংহ স্টেডিয়াম মাঠে অবতরণ করবেন, সেখান থেকে সার্কিট হাউজে এসে বিশ্রাম নেওয়ার পর দুপুর ২টা ৫০ মিনিটে প্রধানমন্ত্রী ময়মনসিংহ বিভাগ ও জেলার ৭৩টি উন্নয়ন প্রকল্প উদ্বোধন এবং ৩০টি প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করবেন। বেলা ৩টায় সার্কিট হাউজ মাঠে ময়মনসিংহ মহানগর ও জেলা আওয়ামী লীগ আয়োজিত বিভাগীয় জনসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখবেন তিনি।
এদিকে প্রধানমন্ত্রীর এই আগমনকে কেন্দ্র করে আনন্দ আর উচ্ছ্বাসের জোয়ারে ভাসছে গোটা ময়মনসিংহে। প্রধানমন্ত্রীকে শুভেচ্ছা জানাতে ব্যানার, পোস্টার আর ফেস্টুনে ছেয়ে গেছে সার্কিট হাউজ ময়দানের জনসভাস্থলসহ ময়মনসিংহ নগরীর প্রতিটি সড়ক ও পাড়া-মহল্লা। বর্ণিল আলোকসজ্জা ও রংতুলির আঁচড়ে সজ্জিত হয়েছে নগরী। আওয়ামী লীগের নেতাকর্মী ও সমর্থক ছাড়াও নানা শ্রেণি-পেশার মানুষ প্রধানমন্ত্রীকে বরণ করতে অধীর আগ্রহ নিয়ে অপেক্ষা করছেন। জনসভাকে সফল করতে রাতদিন ব্যস্ত সময় পার করেছেন দলের স্থানীয় নেতৃবৃন্দসহ কর্মীরাও। ২০১৮ সালের ২ নভেম্বর সর্বশেষ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ময়মনসিংহের সার্কিট হাউজ ময়দানের নির্বাচনি জনসভায় যোগ দিয়েছিলেন।
আজ প্রধানমন্ত্রীর জনসভায় নেতাকর্মীদের আনতে আটটি বিশেষ ট্রেন বরাদ্দ দিয়েছে বাংলাদেশ রেলওয়ে। ঐ দিন সকাল সাড়ে ৮টা থেকে ১০টার মধ্যে ময়মনসিংহ থেকে আটটি রেলপথে বিশেষ এসব ট্রেন চলবে বলে জানিয়েছেন ময়মনসিংহ রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ। সূত্র: ইত্তেফাক
ফাইল ছবি
রাজধানীসহ সারাদেশে সোমবার মধ্যরাত থেকে বৃষ্টিপাত শুরু হয়েছে। মঙ্গলবার সকাল থেকে শুরু হয়েছে ঝড়ো হাওয়াসহ প্রবল বৃষ্টিপাত।
ফলে অফিসগামী লোকজন দুর্ভোগে পড়েন। টানা বৃষ্টিতে বিভিন্ন জায়গায় পানি জমে রাস্তা তলিয়ে গেছে।
সোমবার এক পূর্বাভাসে আবহাওয়া অধিদপ্তর জানায়, দেশে ৬০ থেকে ৮০ কিলোমিটার বেগে ঝড় হতে পারে। এ কারণে দেশের নদীবন্দরগুলোতে সতর্ক সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে।
এক্ষেত্রে কোথাও ২ নম্বর সতর্ক সংকেত, আবারও কোথাও এক নম্বর হুশিয়ারি সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে।
এতে বলা হয়েছে- পাবনা, বগুড়া, টাঙ্গাইল, ময়মনসিংহ, বরিশাল, নোয়াখালী, কুমিল্লা, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার এবং সিলেট অঞ্চলের উপর দিয়ে পশ্চিম অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ৬০ থেকে ৮০ কিমি বেগে ঝড়ো হাওয়া সঙ্গে বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টিপাত হতে পারে।
তাই এসব এলাকার নদীবন্দরকে দুই নম্বর সতর্কতা সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে। এছাড়া দেশের অন্য স্থানে একই দিক থেকে ৪৫-৬০ কিমি বেগে ঝোড়ো হাওয়ার সঙ্গে বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টিপাত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তাই এসব এলাকার নদীবন্দরকে এক নম্বর হুশিয়ারি সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে।