a
ফাইল ছবি: শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি
আবারও করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের একটি সূত্র আজ শনিবার (১৮ জুন) এই তথ্য নিশ্চিত করেছে।
জানা যায়, করোনাভাইরাসের কিছু আলামত মন্ত্রীর শরীরে থাকায় পরীক্ষা করা হয়। এরপর পরীক্ষার প্রতিবেদনে শিক্ষামন্ত্রীর করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়। বর্তমানে তিনি বাসায় থেকেই চিকিৎসা গ্রহণ করছেন।
উল্লেখ্য, গত ২০২০ সালে ৭ ডিসেম্বরও করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছিলেন শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি। সূত্র: ইত্তেফাক
করোনার সংক্রমণ রোধ করতে ১৪ এপ্রিল (বুধবার) থেকে সারাদেশে এক সপ্তাহের সর্বাত্মক লকডাউন ঘোষণা করেছে সরকার। এ সময় সব সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকলেও কিছু প্রতিষ্ঠান এবং সেই প্রতিষ্ঠান সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা কর্মচারিরা লকডাউনের আওতার বাইরে থাকবে।
সোমবার (১২ এপ্রিল) দুপুর ১২টার দিকে এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।
আরো পড়ুন: সকল সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা
এ বিষয়ে জারিকৃত প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী এবং জরুরি পরিষেবা, যেমন- কৃষি উপকরণ (সার, বীজ, কীটনাশক, কৃষি যন্ত্রপাতি ইত্যাদি), খাদ্যশস্য ও খাদ্যদ্রব্য পরিবহন, ত্রাণ বিতরণ, স্বাস্থ্যসেবা, কোভিড-১৯ টিকা প্রদান, বিদ্যুৎ, পানি, গ্যাস/জ্বালানি, ফায়ার সার্ভিস, বন্দরগুলোর (স্থল, নদী ও সমুদ্রবন্দর) কার্যক্রম, টেলিফোন ও ইন্টারনেট (সরকারি-বেসরকারি), গণমাধ্যম (প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়া), বেসরকারি নিরাপত্তা ব্যবস্থা, ডাক সেবাসহ অন্যান্য জরুরি ও অত্যাবশ্যকীয় পণ্য ও সেবার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট অফিসসমূহ, তাদের কর্মচারী ও যানবাহন এ নিষেধাজ্ঞার আওতা বহির্ভূত থাকবে |
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, লকডাউনের সময় সব ধরনের পরিবহন (সড়ক, নৌ, অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক ফ্লাইট) বন্ধ থাকবে। তবে পণ্য পরিবহন, উৎপাদন ব্যবস্থা ও জরুরি সেবাদানের ক্ষেত্রে এ আদেশ প্রযোজ্য হবে না।
এছাড়াও প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, এসব জরুরি সেবা ছাড়া এ সময়ে সরকারি-বেসরকারি সব প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকবে। ১৪ এপ্রিল ভোর ৬টা থেকে ২১ এপ্রিল মধ্যরাত পর্যন্ত এ লকডাউন চলবে।
ফাইল ছবি
বীর মুক্তিযোদ্ধা ও গণফোরাম নেতা মোস্তফা মোহসীন মন্টু, সংবিধান প্রনয়ন কমিটির অন্যতম সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী অধ্যাপক ড. আবু সাইয়িদ এবং গণফোরাম এর মূখপাত্র সিনিয়র এডভোকেট সুব্রত চৌধুরী এক যৌথ বিবৃতিতে বলেন, বেগম খালেদা জিয়া বাংলাদেশের সাবেক প্রধান মন্ত্রী। তাকে রাজনৈতিকভাবে হেয় করার জন্য অন্যায় ভাবে সাজা দেওয়া হয়েছে। বর্তমানে তিনি গুরুতর অসুস্থ।
বিদেশে উন্নত চিকিৎসার জন্য অনুমতি চাওয়া হলেও অনুমতি মেলে নাই এবং প্রহসনের নাটক করা হচ্ছে, যা স্বাধীন দেশে এসব নাটক সম্পূর্নরূপে অনাকাঙ্খিত। গণতন্ত্র হত্যাকারী এই ফ্যাসীবাদী সরকারের এহেন কর্মকান্ডের আমরা তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি।