a
ফাইল ছবি
সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা মো. রাশেদ খান হত্যা মামলার রায় ঘোষণা করেছেন আদালত। এতে টেকনাফের বাহারছড়া পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা পরিদর্শক মো. লিয়াকত আলী (৩১), টেকনাফ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) প্রদীপ কুমার দাশের (৪৮) মৃত্যুদণ্ড প্রদান করা হয়েছে।
সোমবার (৩১ জানুয়ারি) বিকেল সোয়া ৪টার দিকে কক্সবাজার জেলা ও দায়রা জজ মোহাম্মদ ইসমাইল এই রায় ঘোষণা করেন।
আর খালাস দেয়া হয়েছে সাতজনকে। তারা হলেন- এপিবিএনের এসআই শাহজাহান আলী, কনস্টেবল মো. রাজীব, মো. আব্দুল্লাহ, পুলিশের কনস্টেবল সাফানুল করিম, কামাল হোসেন, লিটন মিয়া ও পুলিশের কনস্টেবল আব্দুল্লাহ আল মামুন।
এদিকে মামলার আসামি নন্দ দুলালসহ ছয়জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন- এসআই নন্দ দুলাল রক্ষিত, কনস্টেবল সাগর দেব, রুবেল শর্মা, পুলিশের সোর্স নুরুল আমিন, নিজাম উদ্দিন ও আয়াজ উদ্দীন।
এর আগে ২টার দিকে এই মামলার ১৫ আসামিকে কঠোর নিরাপত্তায় আদালত চত্বরে আনা হয়। দুপুর ২টা ২৫ মিনিটে রায় পড়া শুরু করেন কক্সবাজারের জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মোহাম্মদ ইসমাঈল।
২০২০ সালের ৩১ জুলাই রাতে রিসোর্টে ফেরার পথে টেকনাফ মেরিনড্রাইভ সড়কে শামলাপুর এপিবিএন পুলিশের তল্লাশি চৌকিতে পুলিশের গুলিতে নিহত হন সিনহা। হত্যাকাণ্ডের পাঁচ দিন পর ৫ আগস্ট সিনহার বড় বোন শারমিন শাহরিয়ার ফেরদৌস বাদী হয়ে কক্সবাজার জ্যৈষ্ঠ বিচারিক হাকিম তামান্না ফারাহর আদালতে হত্যা মামলা দায়ের করেন। আসামি করা হয় টেকনাফ থানার তৎকালীন ওসি প্রদীপ কুমার দাশ, বাহারছড়া তদন্ত কেন্দ্রের পরিদর্শক লিয়াকত আলী, উপপরিদর্শক নন্দদুলাল রক্ষিতসহ পুলিশের ৯ সদস্যকে। আদালত মামলাটির তদন্তভার দেয় কক্সবাজারের র্যাব-১৫ কে। এ ছাড়াও পুলিশের করা তিনটি মামলার তদন্তের দায়িত্ব পায় র্যাব-১৫।
৬ আগস্ট ওসি প্রদীপ, পরিদর্শক লিয়াকতসহ মামলার আসামি সাত পুলিশ সদস্য আদালতে আত্মসমর্পণ করেন। পরে তদন্তে নেমে হত্যার ঘটনায় স্থানীয় তিন বাসিন্দা, আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের (এপিবিএন) তিন সদস্য ও ওসি প্রদীপের দেহরক্ষীসহ আরও মোট সাতজনকে গ্রেফতার করে র্যাব।
পরবর্তীতে, ২০২০ সালের ২৪ জুন মামলার চার্জশিটভুক্ত আসামি কনস্টেবল সাগর দেব আদালতে আত্মসমর্পণের মাধ্যমে আলোচিত এই মামলার ১৫ আসামির সবাই আইনের আওতায় আসেন। ১৫ আসামির মধ্যে টেকনাফ থানার বরখাস্ত ওসি প্রদীপ কুমার দাশ, বরখাস্ত কনস্টেবল রুবেল শর্মা ও সাগর দেব ছাড়া বাকি ১২ আসামি আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি প্রদান করেন।
এ মামলায় চার মাসের বেশি সময় তদন্ত শেষে ২০২০ সালের ১৩ ডিসেম্বর আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা র্যাব-১৫ এর জ্যৈষ্ঠ সহকারী পুলিশ সুপার মোহাম্মদ খায়রুল ইসলাম। ১৫ জনকে আসামি করে দায়ের করা অভিযোগপত্রে সিনহা হত্যাকাণ্ডকে একটি ‘পরিকল্পিত ঘটনা’ হিসেবে উল্লেখ করা হয়। সূত্র: কালের কন্ঠ
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা /ফাইল ছবি
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা করোনা সংক্রমণের এই দুর্যোগ সময়ে দেশব্যাপী সাংবাদিকদের সহযোগিতার জন্য ‘সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্ট’কে ১০ কোটি টাকা প্রদান করেছেন। আজ মঙ্গলবার (২৭ এপ্রিল) প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিম স্বাক্ষরিত এ বার্তায় এ তথ্য জানান।
এতে বলা হয়েছে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা করোনা সংক্রমণের এই দুঃসময়ে দেশব্যাপী সাংবাদিকদের সহযোগিতার জন্য ‘সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্ট’কে ১০ কোটি টাকা প্রদান করেন।
ফাইল ছবি
শাহীনা পারভীন
"নারীকে ছুঁতে পারা সাধনার বিষয়।
শরীর ছুঁয়েই যে পুরুষ বলে নারীকে ছুৃঁয়েছি, সে নির্বোধ।
নারীর হৃদয় ছুৃয়ে, তবে দেহ ছুৃৃঁতে হয়.....
(শরীর তো ধর্ষকও ছোঁয়)
পুরুষের ভালোবাসা পাওয়াও সাধনার বিযয়।
দেহ দানের পরেই যে নারী বলে পুরুষের ভালোবাসা পেয়েছি, সে নির্বোধ।
পুরুষের বিশ্বাস ছুঁয়েই দেহ ছুঁতে হয়।
( শরীর তো পতিতাও দেয়।)"
---- ফেসবুক হতে সংগৃহীত