a গণতন্ত্র ও মানবাধিকার নিয়ে ২৪ বিশিষ্ট নাগরিকদের অভিমত ও নিন্দা
ঢাকা বুধবার, ১০ আষাঢ় ১৪৩২, ২৫ জুন, ২০২৫
https://www.msprotidin.com website logo

গণতন্ত্র ও মানবাধিকার নিয়ে ২৪ বিশিষ্ট নাগরিকদের অভিমত ও নিন্দা


মুক্তসংবাদ প্রতিদিন ডেস্ক
সোমবার, ১২ ডিসেম্বর, ২০২২, ১২:০৭
গণতন্ত্র ও মানবাধিকার নিয়ে ২৪ বিশিষ্ট নাগরিকদের অভিমত ও নিন্দা

ফাইল ছবি

বিরোধী রাজনৈতিক দল ও ভিন্নমত দমন করতে পুলিশ বাহিনী রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডের ওপর খবরদারি, নাগরিকদের মুঠোফোন ও দেহ তল্লাশিসহ যে ধরনের তৎপরতা চালাচ্ছে, তা গণতন্ত্র ও মানবাধিকারের সম্পূর্ণ পরিপন্থী বলে মনে করেন ২৪ বিশিষ্ট নাগরিক।

আজ রবিবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক যৌথ বিবৃতিতে তাঁরা এ অভিমত জানান। পাশাপাশি এমন কর্মকাণ্ডের তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন তারা।

বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘সভা-সমাবেশের অধিকার আমাদের সংবিধানসম্মত মৌলিক অধিকার। আমরা সরকারকে এ অধিকারের লঙ্ঘন থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানাচ্ছি। বিরোধী দলগুলোর নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে দমন-পীড়ন-নির্যাতন থেকে বিরত থাকার দাবি জানাচ্ছি। উপযুক্ত প্রমাণ ছাড়া যেসব বিএনপির নেতা-কর্মীরা গ্রেপ্তার হয়েছেন, তাঁদের অবিলম্বে মুক্তি প্রদানের দাবি করছি।’

ঢাকায় বিএনপির গণসমাবেশের স্থান নির্ধারণ নিয়ে বিতর্ক-উত্তাপের মধ্যে গত বুধবার বিকেলে নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে দলটির নেতা-কর্মীদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষ হয়। এতে একজন নিহত এবং অর্ধশতাধিক নেতা-কর্মী আহত হন। পরদিন বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত তিনটার দিকে মির্জা ফখরুল ও মির্জা আব্বাসকে তাঁদের বাসা থেকে আটক করে নিয়ে যায় পুলিশ। এ ছাড়া দলটির চার শতাধিক নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করে সংঘর্ষের ঘটনায় করা মামলায় আসামি করা হয়েছে।

এ বিষয়ে বিবৃতিতে বলা হয়েছে, কয়েক মাস ধরে অবাধ-সুষ্ঠু নির্বাচনসহ বিভিন্ন দাবিতে দেশের অন্যতম রাজনৈতিক দল বিএনপি সারা দেশে শান্তিপূর্ণভাবে সভা-সমাবেশ আয়োজন করে যাচ্ছে। সরকারের নানা বাধা ও উসকানি সত্ত্বেও এসব সভা-সমাবেশের আয়োজন শান্তিপূর্ণই ছিল দাবি করে বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘১০ ডিসেম্বর বিএনপি ঢাকায় যে সমাবেশের আয়োজন করে, তাতে সরকার যেভাবে দমন-নির্যাতন চালিয়েছে, আমরা তার তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি। বিশেষ করে বিএনপির প্রস্তুতি সমাবেশে পুলিশের গুলি করে একজনকে হত্যা ও আরও অনেককে আহত করা। পাশাপাশি মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ বিএনপির নেতা-কর্মীদের ঢালাওভাবে গ্রেপ্তার ও মামলা দায়ের এবং বিএনপি কার্যালয়ে পুলিশের হামলার ঘটনা বাক্‌স্বাধীনতা ও সভা-সমাবেশের অধিকারের চরম লঙ্ঘন বলে আমরা মনে করি।’

বিবৃতিদাতারা হলেন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা এম হাফিজ উদ্দিন খান, মানবাধিকারকর্মী হামিদা হোসেন, গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী, সাবেক মন্ত্রিপরিষদ সচিব আলী ইমাম মজুমদার, সুজনের সম্পাদক বদিউল আলম মজুমদার, অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ, আইনজীবী সালমা আলী, আলোকচিত্রী শহিদুল আলম, মানবাধিকারকর্মী শিরিন হক, শারমীন মুরশিদ, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী শাহদীন মালিক, সুব্রত চৌধুরী, সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক আসিফ নজরুল, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক মির্জা তাসলিমা সুলতানা ও নাসরিন খন্দকার, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক মাইদুল ইসলাম, মানবাধিকারকর্মী নূর খান, রেহনুমা আহমেদ, হানা সামস আহমেদ, নাসের বখতিয়ার, গবেষক বীণা ডি’কস্টা, সায়দিয়া গুলরুখ ও রোজিনা বেগম। সূত্র: বিডি প্রতিদিন

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

বাংলাদেশের সঠিক ইতিহাসের সন্ধানে: কর্নেল আকরাম


কর্নেল আকরাম, কলাম লেখক: মুক্তসংবাদ প্রতিদিন ডেস্ক
মঙ্গলবার, ১৭ ডিসেম্বর, ২০২৪, ০২:৪৪
বাংলাদেশের সঠিক ইতিহাসের সন্ধানে: কর্নেল আকরাম

ছবি সংগৃহীত

 

ইতিহাস প্রতিটি জাতির জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কিছু জাতির সমৃদ্ধ ইতিহাস রয়েছে, আবার কিছু জাতি তা থেকে বঞ্চিত। তবে মানব সভ্যতার স্বার্থে ইতিহাস সবসময় সত্যের প্রতিনিধিত্ব করতে হবে, অন্যথায় ভবিষ্যৎ প্রজন্ম ভুল ইতিহাস জানবে, যা কোনোভাবেই সভ্য বিশ্বের জন্য গ্রহণযোগ্য নয়। ইতিহাসের মূল উদ্দেশ্য জাতিকে সঠিক পথে পরিচালিত করা এবং একটি উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ নির্মাণের দিকনির্দেশনা দেওয়া। কিন্তু বিকৃত ইতিহাস জাতিকে বিভ্রান্ত করে এবং বিপথে পরিচালিত করে, যার ফলে জাতি এক সময় বড় ক্ষতির সম্মুখীন হয়।

যে কোনো জাতির উচিত সত্য ইতিহাস অনুসন্ধান করা, যদিও এটি কঠিন। কিন্তু জাতির বৃহত্তর স্বার্থে এই চেষ্টাটি করা আবশ্যক। আমাদের দুর্ভাগ্যজনক যে, স্বাধীনতার পর গত পাঁচ দশকে শাসকগোষ্ঠী নিজেদের বিবৃতি জাতির সামনে প্রতিষ্ঠিত করার চেষ্টা করেছে এবং অধিকাংশ ইতিহাসবিদ শাসকদের ইচ্ছার কাছে আত্মসমর্পণ করেছেন, বাকিরা নীরব থেকেছেন। অথচ, সত্য ইতিহাসের খোঁজ খুবই জরুরি, কারণ এটি একটি জাতির সাফল্য ও ব্যর্থতা উভয় থেকেই শিক্ষা নিয়ে ভবিষ্যতের জন্য পথ-নির্দেশনা দেয়।

আমাদের জাতি শুরু থেকেই এক বিভ্রান্তির মধ্যে রয়েছে—স্বাধীনতা ঘোষণা আসলে কে করেছিলেন? ইতিহাসের নিরিখে এটি মেজর জিয়াউর রহমান, যিনি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর একজন কর্মকর্তা হিসেবে নিজের জীবন ও পরিবারের ভবিষ্যৎ বিপদের মুখে ফেলে ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেছিলেন। এ ঘটনার সাক্ষী আজও জীবিত, যেমন ড. কর্নেল অলি আহমদসহ অনেক মুক্তিযোদ্ধা। কিন্তু দুঃখজনকভাবে, আওয়ামী লীগ একটি ভিন্ন বিবৃতি প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করেছে যে, শেখ মুজিব গ্রেফতার হওয়ার আগে স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েছিলেন। অথচ তাজউদ্দীন আহমদসহ কয়েকজন নেতার অনুরোধ সত্ত্বেও শেখ মুজিব সে সময় কোনো ঘোষণা দেননি। পরে পাকিস্তান কর্তৃক বন্দি হয়ে শান্তিপূর্ণভাবে সময় কাটান। যুদ্ধকালীন সময়ে তিনি স্বাধীনতার যুদ্ধেও অংশ নেননি, তবে যুদ্ধের পর নিজেকে একমাত্র নেতা হিসেবে প্রতিষ্ঠার জন্য সব চেষ্টা করেছিলেন।

১৬ ডিসেম্বর ১৯৭১ আমাদের বিজয় দিবস হিসেবে পালিত হয়, কারণ ওই দিন পাকিস্তান সেনাবাহিনী ভারতীয় সেনাবাহিনীর কাছে আত্মসমর্পণ করেছিল। এটি ভারতের জন্য একটি গৌরবময় ঐতিহাসিক মুহূর্ত। কিন্তু আমাদের প্রশ্ন হলো, আমরা কীভাবে একটি বিদেশি দেশের সঙ্গে আমাদের বিজয় ভাগ করে নিই? এটি ইতিহাসের একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন, যার সমাধান জাতীয় স্বার্থে করতে হবে। ২২ ডিসেম্বর ১৯৭১-এ মুজিবনগর সরকার ঢাকায় ফিরে এসে বাংলাদেশের দায়িত্ব গ্রহণ করে। তাই, ২২ ডিসেম্বরকে আমাদের বিজয় দিবস হিসেবে ঘোষণার বিষয়টি বিবেচনা করা যেতে পারে।  

স্বাধীনতার সময় এবং পরবর্তীতে জিয়াউর রহমানের অবদানের কথা ইতিহাস থেকে ইচ্ছাকৃতভাবে বাদ দেওয়া হয়েছে এবং তাকে স্বাধীনতা বিরোধী হিসেবে চিত্রিত করার চেষ্টা করা হয়েছে। অন্যদিকে, শেখ মুজিবের ব্যর্থতাগুলি কোথাও উল্লেখ করা হয়নি। সশস্ত্র বাহিনীর অবদান ইচ্ছাকৃতভাবে এড়িয়ে যাওয়া হয়েছে এবং মৌলানা ভাসানীসহ অন্যান্য নেতার ভূমিকাকেও উপেক্ষা করা হয়েছে।

আমাদের ইতিহাসকে মাত্র ২৪ বছরে সীমাবদ্ধ করা হয়েছে, অথচ আমাদের কয়েকশ বছরের পুরোনো ইতিহাস ও ঐতিহ্য রয়েছে। মুসলিম শাসকদের, যেমন নবাব সিরাজউদ্দৌলার বীরত্বপূর্ণ ভূমিকা আমরা ভুলে গেছি। মুসলিম ইতিহাস ও ঐতিহ্যকে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে বাদ দেওয়া হয়েছে। ভারতীয় বর্ণনার অনুসরণে মুসলিম শাসকদের আক্রমণকারী হিসেবে উপস্থাপন করা হয়েছে, যদিও তারা বাংলা ভালো বেসেছেন, বাংলায় বসবাস করেছেন এবং জনগণের কল্যাণে কাজ করেছেন।

মুসলিম নেতাদের, যেমন তিতুমীর, হাজী শরীয়তুল্লাহ, পীর দুদু মিঞা, নবাব আবদুল লতিফ, নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী, স্যার সৈয়দ আমীর আলী, শেরে বাংলা ফজলুল হক, এবং হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর অবদানও ইতিহাস থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে। এগুলো তথাকথিত ইতিহাসবিদদের কাজ, যারা তাদের ভারতীয় মনিবদের উদ্দেশ্য বাস্তবায়নে কাজ করে গেছেন এবং আজও সক্রিয়।

ভারতের সহযোগিতার কথা আমাদের ইতিহাসে উল্লেখ করা হয়েছে, কিন্তু স্বাধীনতা যুদ্ধে আমাদের নিজস্ব প্রচেষ্টাগুলিকে তুচ্ছ করা হয়েছে। ভারত আমাদের বিজয়কে তাদের নিজের বিজয় হিসেবে ছিনিয়ে নিয়েছে, যা ইতিহাসের এক বড় ট্র্যাজেডি।

আমাদের ইতিহাসে এমন বহু অসঙ্গতি রয়েছে, যা সমাধান করা অত্যন্ত প্রয়োজন। ইতিহাসবিদদের উচিত জাতির সামনে সত্য ইতিহাস তুলে ধরা। সত্য ইতিহাসের স্বার্থে এই সমস্ত বিষয় এখনই মীমাংসা করা জরুরি।

 

লেখক: ড. এস কে আকরাম আলী
সম্পাদক, মিলিটারি হিস্ট্রি জার্নাল এবং আইন ও ইতিহাসের অধ্যাপক।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

আরও পড়ুন

দেশের ৭ অঞ্চলে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের পূর্বাভাস


মুক্তসংবাদ প্রতিদিন ডেস্ক
রবিবার, ২৩ জুলাই, ২০২৩, ১১:০৫
দেশের ৭ অঞ্চলে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের পূর্বাভাস

ফাইল ছবি

দেশের ৭ অঞ্চলে ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ৬০ কিলোমিটার বেগে দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়াসহ বজ্রবৃষ্টি হতে পারে। এসব এলাকায় নদীবন্দসমূহকে সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।

রবিবার (২৩ জুলাই) বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ মো. শাহীনুল ইসলাম স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।

২৩ জুলাই দুপুর ১টা পর্যন্ত দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দর সমূহের জন্য আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, রংপুর, টাঙ্গাইল, ময়মনসিংহ, কুমিল্লা, নোয়াখালী, চট্টগ্রাম এবং সিলেট অঞ্চলসমূহের উপর দিয়ে দক্ষিণ অথবা দক্ষিণ-পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ৪৫-৬০ কিলোমিটার বেগে অস্থায়ীভাবে দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। 

এসব এলাকার নদীবন্দরসমূহকে ১ নম্বর (পুন:) ১ নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।

এদিকে শনিবার (২২ জুলাই) সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে আবহাওয়ার সিনপটিক অবস্থায় বলা হয়, উড়িষ্যাও তার কাছাকাছি উত্তরপশ্চিম বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থানরত লঘুচাপটি গুরুত্বহীন হয়ে মৌসুমি বায়ুর অক্ষের সঙ্গে মিলিত হয়েছে। মৌসুমি বায়ুর অক্ষ রাজস্থান, মধ্য প্রদেশ, বিহার, উড়িষ্যা, গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গ ও বাংলাদেশের মধ্যাঞ্চল হয়ে আসাম পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। মৌসুমি বায়ু বাংলাদেশে কম সক্রিয় এবং উত্তর বঙ্গোপসাগরে মাঝারি অবস্থায় রয়েছে।

আবহাওয়ার পূর্বাভাসে জানানো হয়, রংপুর, ময়মনসিংহ, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় এবং রাজশাহী, ঢাকা, খুলনা ও বরিশাল বিভাগের দু’এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারি থেকে ভারি বর্ষণ হতে পারে।

তাপপ্রবাহের পূর্বাভাসে বলা হয়, রাজশাহী, ঢাকা, পঞ্চগড়, মৌলভীবাজার এবং ফেনী জেলা সমূহের উপর দিয়ে মৃদু তাপ প্রবাহ অব্যাহত থাকবে। বিডি প্রতিদিন

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম
Share on Facebook

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর সর্বশেষ

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর জনপ্রিয়

সর্বশেষ - মতামত