a চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে কূটনীতিকদের ব্রিফ করবেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ঢাকা বৃহস্পতিবার, ২৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩২, ১১ ডিসেম্বর, ২০২৫
https://www.msprotidin.com website logo

চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে কূটনীতিকদের ব্রিফ করবেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী


মুক্তসংবাদ প্রতিদিন ডেস্ক
সোমবার, ৩০ অক্টোবর, ২০২৩, ১১:১২
চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে কূটনীতিকদের ব্রিফ করবেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী

ফাইল ছবি

ঢাকায় বিদেশি কূটনৈতিক মিশন, জাতিসংঘের বিভিন্ন সংস্থা ও আন্তর্জাতিক সংস্থার প্রতিনিধিদের সঙ্গে দেশের চলমান পরিস্থিতি বিষয়ে ব্রিফ করবে সরকার।

আজ সোমবার বিকেলে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় এই ব্রিফিং হবে। পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন আমন্ত্রিতদের চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি সম্পর্কে জানাবেন। এ সময় ব্রিফিংয়ে মন্ত্রিসভার একাধিক সদস্য উপস্থিত থাকবেন।

গতকাল রোববার রাতে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বিদেশি কূটনীতিকসহ জাতিসংঘের এবং আন্তর্জাতিক সংস্থার প্রতিনিধিদের কাছে আমন্ত্রণপত্র পাঠিয়েছে।

কূটনৈতিক সূত্রগুলো গণমাধ্যমকে জানিয়েছে, মূলত ২৮ অক্টোবর বিএনপির মহাসমাবেশকে ঘিরে যেসব ঘটনা ঘটেছে, সে বিষয়ে সরকারি ভাষ্য আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কাছে তুলে ধরা হবে। জানা গেছে, আজকের ব্রিফিংয়ে ২৮ অক্টোবর মহাসমাবেশকে কেন্দ্র করে বিএনপির তাণ্ডব এবং তা প্রতিহত করতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পদক্ষেপ তুলে ধরা হবে। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ অন্যদের গ্রেপ্তারের বিষয়ে বিদেশিদের নানা প্রশ্নের জবাব দেওয়ার প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে।

নির্বাচনকালীন নিরপেক্ষ সরকারের দাবিতে বিএনপিসহ বিরোধীরা অনড় রয়েছে। অন্যদিকে দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার প্রস্তুতি প্রায় চূড়ান্ত করে রেখেছে নির্বাচন কমিশন। সেই সঙ্গে অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের কথা অব্যাহতভাবে বলে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র এবং ইউরোপের দেশগুলো।
জানা গেছে, সংবিধানের অধীন থেকে একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের জন্য নির্বাচন কমিশনকে সর্বাত্মক সহযোগিতায় সরকারের অঙ্গীকার ব্রিফিংয়ে পুনর্ব্যক্ত করা হবে।

সংবিধানবহির্ভূত নিরপেক্ষ বা নির্দলীয় সরকার প্রতিষ্ঠার যে দাবি নিয়ে বিরোধীরা মাঠে নেমেছে, তা কোনো অবস্থাতেই সরকারের পক্ষে মানা সম্ভব নয়। তা ছাড়া তাদের দাবিগুলোর পেছনে নাগরিক সমাজ বা বিদেশি কেউ কেউ যেসব ‘যুক্তি’ তুলে ধরছেন, তা-ও খণ্ডনের চেষ্টা করা হবে ব্রিফিংয়ে। সূত্র: প্রথম আলো

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

নারী আন্দোলনের স্বতন্ত্র ধারা বিণির্মানে সর্বস্তরে সহায়ক শক্তি বৃদ্ধি করতে হবে


সাইফুল আলম, ঢাকা প্রতিনিধি, মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
সোম বার, ১৭ নভেম্বর, ২০২৫, ০২:২৫
নারী আন্দোলনের স্বতন্ত্র ধারা বিণির্মানে সর্বস্তরে সহায়ক শক্তি বৃদ্ধি করতে হবে

ছবি: মুক্তসংবাদ প্রতিদিন

সাইফুল আলম, ঢাকা:   “প্রতিবাদে প্রতিরোধে নারীর পথচলা” শীর্ষক নারী সংগঠনসমূহের ৭ম জাতীয় সম্মেলন থেকে প্রাপ্ত ফলাফল উপস্থাপন করার জন্য ঢাকা রিপোর্টারস ইউনিটিতে আজ ১ অগ্রহায়ণ ১৪৩২/১৬ নভেম্বর ২০২৫ ইং এক সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করেন নারীপক্ষ। 

উক্ত সংবাদ সম্মেলনে বক্তারা নারীদের নিয়ে অনেক গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা করেন। তারা বলেন, সম্মেলনে ৩টি প্ল্যানারি অধিবেশন এবং ৮টি বিষয়ে মোট ১৬টি অর্থাৎ ১ টি বিষয়ে ২ টি করে কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয় । কর্মশালার আলোচ্য বিষয়সমূহ ছিল-
১. নারী আন্দোলনের স্বতন্ত্র ধারা বিনির্মাণ ও আন্দোলনকে শক্তিশালী করার উপায়
২. নারী আন্দোলনের জন্য সম্পদ আহরণ ও সম্ভাব্য উৎস
৩. বৈচিত্র্যের মাঝে ঐক্য প্রতিষ্ঠা
৪. সিদ্ধান্ত গ্রহণের সব পর্যায়ে নারীর স্বাধীন ও বলিষ্ঠ কণ্ঠস্বর
৫. তৃণমূল নারী সংগঠনসমূহের সমস্যা বিশ্লেষণ ও সমাধানের কৌশল
৬. আন্তঃপ্রজন্মের কথোপকথন: অভিজ্ঞতা, চ্যালেঞ্জ ও পারস্পরিক প্রত্যাশা
৭. নারী অধিকারভিত্তিক সংগঠন ও নারী রাজনৈতিক কর্মীদের মধ্যে পারস্পরিক সমঝোতা
৮. বিভিন্ন অধিকার আন্দোলনের সঙ্গে কার্যকর সম্পর্ক স্থাপনের কৌশল। 

প্ল্যানারি অধিবেশনগুলোতে আদিবাসী নারী নেত্রী, শ্রমিক আন্দোলন, যৌনকর্মীদের অধিকার আন্দোলন এবং জুলাই আন্দোলনের নারী শিক্ষার্থী তাদের সংগ্রামের অভিজ্ঞতা তুলে ধরেন। বক্তা হিসেবে বিভিন্ন প্ল্যানারীতে অনেকে উপস্থিত ছিলেন। উল্ল্যেখ্য যে, প্রথম প্ল্যানারীতে নারী আন্দোলনের স্বতন্ত্র ধারা বিনির্মাণ বিষয়ে বক্তব্য রাখেন শেফালিকা ত্রিপুরা, চেয়ারম্যান (অস্থায়ী), খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদ।
সমাপনী অধিবেশনে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন-
• বিচারপতি কৃষ্ণা দেবনাথ, অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি, আপিল বিভাগ। 
• রাশেদা কে. চৌধূরী, উপদেষ্টা, সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকার।
• খুশি কবির, সমন্বয়কারী, নিজেরা করি। 
সম্মেলনে গাজা এবং বাংলাদেশের আদিবাসী মানুষের প্রতি সংহতি জানানো হয়। এছাড়া এই সম্মেলনে নারীপক্ষ'র প্রয়াত সদস্য ও নারী আন্দোলনের নেত্রী নাসরিন হক স্মারক বক্তৃতা গ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন করা হয় ।
সম্মেলনের বিভিন্ন কর্মশালা থেকে প্রাপ্ত সুপারিশ সমূহের কিছু উল্লেখযোগ্য অংশ আপনাদের সামনে তুলে ধরা হলো-
সকল ক্ষেত্রে সিদ্ধান্ত গ্রহণে ও নারীর স্বাধীন ও বলিষ্ঠ কণ্ঠস্বর প্রতিষ্ঠায় সংগঠিত হতে হবে, আওয়াজ তুলতে হবে, যথাযথ জায়গায় দাবী উপস্থাপন এবং দেন-দরবার করতে হবে
নারী আন্দোলনের স্বতন্ত্র ধারা বিণির্মানে সর্বস্তরে সহায়ক শক্তি বৃদ্ধি করতে হবে এবং তরুণদের সক্রিয় অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে হবে।
• নারী আন্দোলনের জন্য সম্পদ আহরণ ও সম্ভাব্য উৎস যেমন: মানবসম্পদ, নেটওয়ার্ক, বিভিন্ন জোট, স্থানীয় সম্পদ, প্রযুক্তিগত জ্ঞান ইত্যাদি চিহ্নিতকরণে ও অর্জনে বাস্তবসম্মত পরিকল্পনা গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করতে হবে ।
• বৈচিত্রের মাঝে ঐক্য প্রতিষ্ঠায় ব্যক্তি, সমাজ ও রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে। বিভিন্ন অধিকার আন্দোলনের সাথে কার্যকর সম্পর্ক স্থাপনের কৌশল হিসেবে বিভিন্ন উদ্যোগের, যেমন- শ্রম আন্দোলন, শিক্ষার্থীদের আন্দোলন, যৌনকর্মীদের আন্দোলন এর সাথে নারী আন্দোলনকে সংযুক্ত করতে হবে ।
• আন্তঃপ্রজন্মের মধ্যে যোগসূত্রতা স্থাপনের মাধ্যমে নারী আন্দোলনের ধারাকে চলমান রাখতে হবে। • তৃণমূল নারী সংগঠনগুলোর নিজেদের আত্মমূল্যায়নের মাধ্যমে সমস্যা চিহ্নিত করে উত্তরণের পদক্ষেপ নিতে হবে।
• নারী আন্দোলনের ইস্যুকে রাজনৈতিক দলের এজেন্ডায় অন্তর্ভুক্ত করতে হবে
মনোযোগ দিয়ে শোনার জন্য সবাইকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি এবং আমাদের সম্মেলনের বিষয়টি আপনাদের পত্রিকায় প্রকাশ করবেন সেই আশাবাদ ব্যক্ত করে আমার কথা শেষ করছি।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

তুলসী গ্যাবার্ডের বক্তব্য আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রের অংশ: অধ্যাপক ড. দিলারা চৌধুরী


সাইফুল আলম, বিশেষ প্রতিনিধি, মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
বুধবার, ২৬ মার্চ, ২০২৫, ০৯:৩২
তুলসী গ্যাবার্ডের বক্তব্য আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রের অংশ: অধ্যাপক ড. দিলারা চৌধুরী

ছবি: মুক্তসংবাদ প্রতিদিন

 

সাইফুল আলম, ঢাকা:  তুলসী গ্যাবার্ডের বক্তব্য আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রের অংশ। তুলসী গ্যাবার্ড বলেছে, বাংলাদেশে সংখ্যালঘু নির্যাতিত হচ্ছে। কিন্তু কোথায় নির্যাতিত হচ্ছে, কে নির্যাতিত হচ্ছে তিনি তা বলেননি। তাকে সেটি স্পষ্ট করতে হবে। গণশক্তি সভা কর্তৃক আয়োজিত ষড়যন্ত্র তত্ত্ব ও তুলসি গ্যাবার্ড  শীর্ষক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে বিশিষ্ট রাষ্ট্রবিজ্ঞানী  অধ্যাপক ড. দিলারা চৌধুরী এসব কথা বলেন। তিনি আরো বলেন, বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক ও দেশীয় ষড়যন্ত্রের শিকার। বাংলাদেশের পিঠ এখন দেওয়ালে ঠেকে গেছে। এজন্য বাংলাদেশকে বিচক্ষণতার পরিচয় দিতে হবে।

অধ্যাপক দিলারা চৌধুরী বলেন, ভারত মনে করে চীনকে কব্জা করতে হলে আগে বাংলাদেশকে কব্জা করতে হবে। কারণ বাংলাদেশকে কব্জা করতে না পারলে ভারত কখনো চীনকে কব্জা করতে পারবে না।

অপরদিকে ভারতের যেই বৃহৎ উদ্দেশ্য ইন্ডিয়ান ওশান নিজেদের নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারবে না। সেজন্য ভারত এদেশে এমন একটা সরকার প্রতিষ্ঠা করতে চায়, যেই সরকার ভারতের এজেন্ডা বাস্তবায়নে সহায়ক সরকার হবে, আর ইতিপূর্বে তাদের ইচ্ছানুযায়ী সবচেয়ে বেশি ভারতের স্বার্থে কাজ করছে আওয়ামী সরকার।

পালিয়ে যাওয়া শেখ হাসিনা, এদেশের উপর দিয়ে ভারতকে করিডোর দিয়েছে। এই করিডোর ভারতের আগারতলা থেকে আমাদের চট্রগ্রাম পর্যন্ত রেল সংযোগ দেওয়া হয়েছে। ইতোমধ্যে আগারতলা থেকে আখাউড়া পর্যন্ত কাজ শেষও হয়ে গেছে। হাসিনা পালিয়ে না গেলে এতোদিনে চট্রগ্রাম পর্যন্ত রেল সংযোগের কাজ শেষ হতো এবং ভারত নিজেদের ভূখন্ডের মতো করে আমাদের ভূমি ব্যবহার করতো। এটি মূলত ভারতের সেভেন সিস্টার্স রক্ষাকবচ হিসেবে কাজ করবে। আমাদের গামের্ন্টস ও অন্যান্য ইন্ডাস্ট্রির উপর ভারতের নজর রয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, এই সেক্টর ভারত দখল করে নিতে চায়। আগামীতে ভারতের সহায়ক সরকার যাতে এদেশে প্রতিষ্ঠা না হয় সেদিকে সকল রাজনৈতিক দল ও দেশের সচেতন নাগরিকদের সজাগ থাকতে তিনি আহ্বান জানান।

জাতীয় প্রেসক্লাবে অনুষ্ঠিত সেমিনারে সভাপতিত্ব করেন গণশক্তি সভার সভাপতি সাংবাদিক সাদেক রহমান। প্রফেসর ডক্টর দেওয়ান সাজ্জাদের সঞ্চালনায় সেমিনারে প্রবন্ধ পাঠ করেন সাংবাদিক, কলামিস্ট  হাবিবুর রহমান পলাশ। হাবিবুর রহমান পলাশ তার প্রবন্ধে বলেন তুলসী গ্যাবার্ড এর এই বক্তব্য অনেকটা প্রিয়া সাহার কথার পুনরাবৃত্তি। যিনি যুক্তরাষ্ট্র সফরে ২০১৯ সালে ট্রাম্পের হাত ধরে বাংলাদেশে সংখ্যালঘু নির্যাতন হচ্ছে বলে অপপ্রচার করেন। এবং ট্রাম্পকে সহায়তা করার অনুরোধ জানান।

প্রিয়া সাহা আর তুলসী গ্যাবার্ড এর বক্তব্যে যে যুগসূত্র আছে তা বলা বাহুল্য। তুলসী গ্যাবার্ডের মন্তব্য নির্দিষ্ট কোনো প্রমাণ বা অভিযোগের ভিত্তিতে করা হয়নি। এটি একটি গোটা দেশকে অন্যায়ভাবে, ভুলভাবে উপস্থাপন করে।

বিশেষ অতিথির বক্তব্যে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদের সদস্য ও ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের নায়েবে আমীর বিশিষ্ট আইনজীবী ড. হেলাল উদ্দিন বলেন, ৫ আগস্ট আমাদের দ্বিতীয় স্বাধীনতা অর্জন হয়েছে বলা হয়। এই স্বাধীনতা মূলত আওয়ামী লীগের হাত থেকে নয় ভারতের হাত থেকে অর্জিত হয়েছে। ভারত তাদের সহায়ক সরকার হিসেবে আওয়ামী লীগকে চিরস্থায়ী সরকার করার ষড়যন্ত্র করেছে এবং সেই ষড়যন্ত্রে এখনো লিপ্ত রয়েছে। তারা এদেশে আওয়ামী লীগের পুনবার্সনে নানামূখী চক্রান্তের সাথে জড়িত।

বাংলাদেশ ১৯৭১ সালে পাকিস্তানের হাত থেকে ভূখন্ডের স্বাধীনতা লাভ করে আর ২০২৪ সালে ভারতের হাত থেকে আধিপাত্যবাদ মুক্তের স্বাধীনতা লাভ করেছে। তবে পাকিস্তান পরাজিত হয়ে সরে গেলেও ভারত পরাজিত হয়ে সরে না গিয়ে বাংলাদেশ নিয়ে আন্তর্জাতিক এবং বাংলাদেশে ভারতীয় দোসরদের মাধ্যমে অস্থিরতা সৃষ্টির চেষ্টা করছে। তারা যে কোন মূল্যে এদেশে ভারতে সহায়ক সরকার প্রতিষ্ঠা করতে চায়। সেজন্য তিনি রাজনৈতিক দলগুলোকে জাতীয় স্বার্থে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানান।

অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, বিশিষ্ট আইনজীবী এডভোকেট শাহ মোহাম্মদ মাহফুজুল হক, ড. মোঃ হুমায়ুন কবির, বিশিষ্ট কলামিস্ট ক্যাপ্টেন অব. জাহাঙ্গীর আলম জাতীয় নাগরিক পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুল আহাদ নূর, গণ মুক্তিযোটের কো চেয়ারম্যান আক্তার হোসেন, অধ্যাপক মেহেদী হাসান, বিশিষ্ট গবেষক আলাউদ্দিন কামরুল,বিশিষ্ট মানবাধিকার কর্মী রুহুল আমিন  প্রমূখ।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম
Share on Facebook

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর সর্বশেষ

সর্বশেষ - মতামত