a
ফাইল ছবি
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস বলেছেন, মিডিয়ায় আমার বক্তব্য কাটপিস করা হয়েছে। ইলিয়াস আলীকে সামনে রেখে হঠাৎ করে কেন আমাকে টার্গেট করা হলো আমি জানি না। আমার নামে যে বক্তব্য প্রচার করা হয়েছে তা আমার নয়। এর দায়িত্ব আমার এবং আমার দলের নয়।
আজ বিকেল তিনটায় শাহজাহানপুরে নিজ বাসায় সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
মির্জা আব্বাস বলেন, ১৭ এপ্রিলের বক্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে পরিস্থিতি আমাকে বাধ্য করেছে এই সংবাদ সম্মেলনে ডাকতে। বিএনপির বিরুদ্ধে যত কথা দরকার লেখা যাবে কিন্তু আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে লেখা যাবে না। সংবাদপত্রের এমন স্বাধীনতা জিয়াউর রহমান দেননি। আধা ঘণ্টার মধ্যে ছড়িয়ে যাওয়া এটাও একটা ষড়যন্ত্র।
‘বিএনপি নেতারা ইলিয়াস আলীকে গুম করেছে আমি স্থায়ী কমিটির সদস্য এমন কথা বলতে পারি? আমি এমন কোনো কথা বলিনি। আমার বক্তব্য কাটপিস করে সামনের অংশ পেছনের অংশ বাদ দিয়ে নিজেদের ইচ্ছে মতো লেখা লিখেছে। হঠাৎ মিডিয়া কেন আমাকেই টার্গেট করে এ ধরনের কাজ করলো তা আমি জানি না।’
ফাইল ছবি
বিএনপির সঙ্গে রুদ্ধদ্বার বৈঠক করেছে ঢাকায় সফররত যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল সিকিউরিটি কাউন্সিল, ডিপার্টমেন্ট অব স্টেট এবং এজেন্সি ফর ইন্টারন্যাশনাল ডেভেলপমেন্টের (ইউএসএআইডি) প্রতিনিধি দল।
শনিবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে গুলশানের একটি হোটেলে ঘণ্টাব্যাপী বৈঠক শেষে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ বলেছেন, ‘কিছু বলার নেই।’
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের নেতৃত্ব বিএনপির প্রতিনিধি দলের সঙ্গে রুদ্ধদ্বার বৈঠক করেন সফররত যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়া বিষয়ক উপ-সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী আফরিন আখতার। সেখানে ঢাকায় নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাসও ছিলেন।
বৈঠকের পর আমীর খসরুর কাছে সাংবাদিকরা জানতে চান কী বিষয়ে কথা হলো। আমীর খসরু বলেন, উনারা আমাদের ইনভাইট করেছেন, আমরা এসেছি। কথা বলেছি। এতটুকু বলতে পারবো। এখানে কিছু বলার নেই।
আপনারা কী বলেছেন-এমন প্রশ্নের জবাবেও আমীর খসরু বলেন, ‘কিছু বলার নেই।’ সদ্য অনুষ্ঠিত দ্বাদশ নির্বাচন নিয়ে কথা হয়েছে কিনা- এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘একটাই উত্তর হবে- কিছু বলার নেই।’
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর কারাগারে ছিলেন, আপনিও কারাগারে ছিলেন এ বিষয়ে মার্কিন প্রতিনিধিদলের সঙ্গে কথা হয়েছে কিনা- জানতে চাইলে আমীর খসরু বলেন, ‘আপনারা যত প্রশ্ন করবেন, আমার উত্তর হচ্ছে- কিছু বলার নেই।’
এদিকে বৈঠক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের উপ-সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রীর পক্ষ থেকেও কেউ গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলেননি। সূত্র: ইত্তেফাক
ফাইল ছবি
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ভিসানীতি থেকে বাঁচতে সরকার ফল ও খাবার খাওয়ানোর নাটক করেছে।
শনিবার (২৯ জুলাই) সন্ধ্যায় রাজধানীর গুলশানে বিএনপির চেয়ারপার্সনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন। এ সময় তিনি আগামী সোমবার (৩১ জুলাই) সারাদেশে বিএনপির জনসমাবেশের কর্মসূচির ঘোষণা দেন।
মির্জা ফখরুল ইসলাম বলেন, বিনা উসকানিতে বিএনপি নেতা-কর্মীদের ওপর নির্বিচারে গুলি চালিয়েছে। বহু নেতা-কর্মীকে আটক করেছে। সরকার নিজেদের রক্ষার জন্য আমান উল্লাহ আমানকে ফল ও বাবু গয়েশ্বরকে দুপুরে খাওয়ানোর নাটক করেছে।
বিএনপি এগুলোকে গুরুত্ব দিচ্ছে না। সরকার ভিসানীতি থেকে বাঁচতে বিএনপি নেতাদের ফল ও খাবার খাওয়ানো এবং আটকের নাটক সাজিয়েছে।
তিনি বলেন, সংবাদমাধ্যমের কল্যাণে আমরা জানতে পেরেছি, তিন যুবক মোটরসাইকেলে এসে বাসে আগুন দিয়ে চলে যায়। পুলিশও আশপাশে ছিল। কারা এ কাজ করছে তা সবাই জানে। অথচ বাসে আগুন দেওয়ার ঘটনায় বিএনপিকে দায়ী করা হচ্ছে। এ ঘটনার তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, যুগ্ম মহাসচিব হাবিব উন নবী খান সোহেল, মিডিয়া সেলের আহ্বায়ক জহির উদ্দিন স্বপন, সদস্যসচিব শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানিসহ বিএনপির অনেক নেতা। সূত্র: বিডি প্রতিদিন