a
ছবি সংগৃহীত
কবিতার ছুটি
কবি শহীদুল্লাহ আনসারী
ভাষা আর আশা নিয়ে আজ বড় দৌড় ঝাঁপ বর্ণের
হাতে মহা—ধন ইমিটেশন চকচকে ঠিক যেন স্বর্ণের।
কেউ দেখেন স্বপ্নের বালিহাঁস বালিঘাটে সারারাত
নিঘুর্ম—ভাবনায় হিরে—মতি—জহরত পাওয়া যেন ডালভাত।
ডিম পাড়ে হিমশীতে ঘর বাঁধে বালুময় নির্জলা ব—দ্বীপে
সুর বাজে জাহাজের মাস্তুলে মগ্নতায় রংময় সে শিপে,
রাতারাতি বড় হবার অসম মাতামাতি দেখে কাঁপে বুকটা
চারিদিকে হানাহানি কানাকানি কীভাবে সারাবে এ রোগটা!
কারও আজ মন নেই, সত্য ও সুন্দর পুজারির ধন নেই
কবিতারা মার খায় সবখানে, কোথাও বা পারখায় শুরুতেই,
সত্য ও সুন্দরের কথা বলে। বিবেকের দংশনে রাতারাতি
মরে কেউ। আবার মতের বিভেদ নিয়ে লেগে যায় হাতাহাতি।
কবিতার রাজ্যে অরাজকতা দেখে কেউ মরে যায় লজ্জায়
কেউ কেউ মানসিক রোগি হয়, পঁচে গলে মিশে রোগ—শয্যায়,
ছন্দের দ্বন্দ্বে কাঁটাঘার গন্ধে কবিতাকে কবিতাই চেপে ধরে টুটি
দেখে শুনে গদ্যের বীজ বুনে মঞ্জুর করে দিলাম কবিতার ছুটি।
ছবি: মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
সাইফুল আলম, ঢাকা: শিশু-কিশোর সংগঠন- অংকুর এর সীরাতুন্নবী সা. কুইজ প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠিত। বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ অধ্যাপক মোহাম্মদ খালেকুজ্জামান বলেছেন, মহানবী সা. এর আদর্শের আলোকে আমাদের জীবন গঠন করতে হবে। শিশু- কিশোরদের আদর্শ নাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে মহানবীর সা. সীরাত আলোচনা ব্যাপকভাবে করতে হবে। আদর্শ সমাজ গঠন করতে হলে প্রাথমকি স্তর থেকেই দীনী শিক্ষার উপর গুরুত্ব দিতে হবে। এ ক্ষেত্রে অংকুর এর উদ্যোগ প্রশংসনীয়। মাহে রবিউল আউয়াল উপলক্ষে জাতীয় শিশু-কিশোর সংগঠন- অংকুর আয়োজিত সীরাতুন্নবী সা. কুইজ প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
এই সময় বক্তব্য রাখেন ও উপস্থিত ছিলেন শেখ নজরুল ইসলাম, এবিএম শহীদুল ইসলাম, এডভোকেট এনায়েত রাব্বি, মাওলানা আবু সালেহ, আহমদ আইমান আন্দালিব, আম্মার আল ফারাহ, শাহজাহান সৈকত, শহিদুল ই্সলাম সামি, রফকাতুল রাকিব, মুশফিকুর রহমান, ওয়াফি আবরার, হোসাইন তায়িবুল আনাস, মাহির উদ্দিন মিসবাহ প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে বিজয়ী শিশু-কিশোরদের মধ্যে সনদ ও পুরস্কার বিতরণ করেন অতিথিবৃন্দ।
ফাইল ছবি
স্বামীর সঙ্গে একই ছাদের নীচে আর থাকছেন না জনপ্রিয় কণ্ঠশিল্পী নাজমুন মুনিরা ন্যান্সি। স্বামী জায়েদের সঙ্গে আলাদা থাকার বিষটি ন্যান্সি নিজেই জানিয়েছেন। তবে এখনও তারা বিচ্ছেদের পথে হাটেননি। উভয়ের সম্মতিতে তারা আলাদা থাকছেন বলে জানিয়েছেন এ গায়িকা।
রবিবার (২৫ এপ্রিল) ন্যান্সি তার ফেসবুকে পেজে লিখেন, আমি এবং জায়েদ দীর্ঘ দিন ধরেই আলাদা থাকছি। তবে মাঝে মধ্যেই আমাদের দেখা অথবা ফোনালাপ হয়। আমার এবং জায়েদের একমাত্র কন্যা সন্তান নায়লা তার বাবার সাথেই থাকে নায়লা কে নিজের কাছে রাখবার সিদ্ধান্ত একক ভাবে জায়েদের। যেহেতু স্বামী স্ত্রীর বাইরেও আমরা দীর্ঘ দিনের বন্ধু কাজেই বোঝা পড়াটা মন্দ নয়। তবে নাটকীয় ভাবে বলবোনা – আমরা আজীবন বন্ধু থেকে যাবো।’
এমন স্ট্যাটাসের পর ন্যান্সির সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, ‘আমি যা জানানোর তা জানিয়ে দিয়েছি। আমি চাইনা বিষয়টি নিয়ে কোনো কাঁদা ছুড়াছুড়ি হোক। আমরা উভয়ে ভালো থাকার জন্যই আলাদা থাকার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। শুধু বলবো খুব সম্পর্ক স্বাভাবিক থাকলে তো কেউ আলাদা থাকার সিদ্ধান্ত নেয় না। তবে আমাদের সম্পর্ক আগামীতে ভালোর দিকে যেতেও পারি। আশা করি বিষয়টি বুঝতে পারবেন।’
ন্যান্সি তার ফেসবুকেএ বিষয়ে আরও লিখেন, কিছু বৈরি সম্পর্ক তৈরী না হলে নিশ্চই আলাদা থাকতাম না! কে সঠিক, কে বেঠিক এ নিয়ে ফিসফিস করবার কিছুই নেই। আমাকে অথবা জায়েদকে সরাসরি জিজ্ঞেস করলেই হয়! আর হ্যা, আমাদের এখনো বিচ্ছেদ হয়নি। হলে নিশ্চই সবাইকে জানিয়ে দেয়া হবে।
তারপর নতুন জীবনে কি করবো সেটা আপাতত আমি নিজেই ভাবছিনা, দয়া করে আপনারাও মানসিক চাপ নেবেন না। আপনারাও ভালো থাকুন, আমাদেরও ভালো থাকতে দিন। জীবন থেমে থাকেনা, হয়তো নতুন করে পথ চলা শুরু করবো।