a
ফাইল ছবি
নাটোরের গুরুদাসপুরে ঈদের আগে তরমুজের ভালো দাম থাকলেও বর্তমানে পানির দামে বিক্রি হচ্ছে তরমুজ। তবুও মিলছে না ক্রেতা। তাই ক্ষেতেই পচে যাচ্ছে। এসব কারণে দুশ্চিন্তা ও হতাশায় পড়েছেন তরমুজ চাষিরা।
বনপাড়া-হাটিকুমরুল মহাসড়কের নয়াবাজার এলাকার সড়কের ধারে গড়ে ওঠা অস্থায়ী তরমুজের হাটে গিয়ে দেখা যায়, চাষিরা জমি থেকে উত্তোলন করা টাটকা তরমুজ রাস্তার ধারে স্তুপ করে সাজিয়ে রেখে মলিন মুখে বসে আছেন বিক্রির অপেক্ষায়। আর এসব তরমুজ পিস হিসেবে বিক্রি হলেও কেজি দরে হিসাব করে দেখা যায় আকারভেদে ৫-৭ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। তবুও ছিল ক্রেতার সংকট। এ কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হতে বসেছেন কৃষকরা।
ব্যাপারী ও পাইকাররা জানান, রমজান মাসে চাহিদা বেশি তাই দামও বেশি ছিল। বর্তমানে বৈরী আবহাওয়া ও বৃষ্টির কারণে তরমুজের চাহিদা নেই। অপরদিকে চাহিদার তুলনায় সরবরাহ অনেক বেশি। এছাড়া বাজারে আম ও লিচু আসায় ক্রেতাদের তরমুজের প্রতি আগ্রহ অনেকটা কমেছে। তাই এসব কারণেই দাম নেই তরমুজের।
চাষিরা জানান, ঈদের আগেও তরমুজের ভালো দাম ছিল। কিন্ত এখন একেবারেই দাম কম। ঈদের আগে যে তরমুজ ১০০-১৫০ টাকায় বিক্রি হয়েছে এখন সেগুলো সর্বোচ্চ ৩০ থেকে ৪০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
অপরদিকে প্রতি পিস তরমুজের উৎপাদন খরচ প্রায় ৫০ টাকার বেশি। তাছাড়া জমি থেকে ১টি তরমুজ রাস্তায় নিয়ে আসার বহন খরচই ৫-৭ টাকা। তাই লাভ তো দূরের কথা, এমন দাম থাকলে উৎপাদন খরচই উঠবে না।
উল্লেখ্য, দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে তরমুজের দাম কমে গেলেও বিভাগীয় শহরগুলোতে এর ব্যতিক্রম লক্ষ্য করা যায়। এসব জায়গায় তরমুজের দাম প্রায় আগের মতো, ফলে ক্রেতারা এসব ফল দিক থেকে মুখ ফিরিয়ে নেওয়ায় অনেক জায়গায় তরমুজ নষ্ট হয়ে যাচ্ছে এবং নষ্ট তরমুজ রাস্তায় ফেলে ভাগাড় তৈরি করছে। বিশেজ্ঞদের মতে, এব্যাপারে বাজার মনিটরিং থাকলে চাষিরা ন্যায্য মূল্য পাওয়ার পাশাপাশি সাধারণ জনগণ এসব মৌসুমী ফলের সুফল পাবেন। সূত্র: বিডি প্রতিদিন
ছবি:মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
হবিগঞ্জের মাধবপুরে মোটরসাইকেল ধাক্কায় সালাম নামে আহত এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। সে উপজেলার আদাঐর ইউনিয়নের জলিল মিয়ার সন্তান।
গতকাল শুক্রবার (১০ মার্চ) বিকালে মাধবপুর-মনতলা সড়কের মৌজপুর নাম স্থানে শিশু সালাম রাস্তার পাশে খেলা করার সময় একটি দ্রুতগামী মোটরসাইকেল সালাম (৪) কে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দিলে সে গুরুতর আহত হয়।
স্বজনেরা সাথে সাথে সালামকে উদ্ধার করে দ্রুত মাধবপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে জরুরী বিভাগের কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করে। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আজ (১১ মার্চ) ভোর ৪ ঘটিকার সময় তার মৃত্যু হয়। ঘাতক মোটরসাইকে ও এর চালককে শনাক্ত করা যায়নি বলে পুলিশ জানিয়েছে।
ছবি: মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
হবিগঞ্জ শহরের আমির চাঁন কমপ্লেক্সের বাসায় মিলেছে জুলি আক্তার ২৪ এর লাশ ঝুলন্ত অবস্থায় যায়। গত ০৯-০৯-২০২১ ইং হবিগঞ্জ মডেল থানার পুলিশ লাশ উদ্ধার করে মর্গে প্রেরণ করেন। এ নিয়ে চলছে জল্পনা কল্পনা। আত্মহত্যা না কি পরিকল্পিত হত্যাকান্ড?
নিহত ঝুলি আমির চাঁন কমপ্লেক্স এর মালিক এর আত্মীয় বলে জানা যায়। জানা যায় যে, পোষ্টমর্ডেম রিপোর্ট আত্মহত্যা বলে চালিয়ে দেয়ার চেষ্টায় এক শ্রেণীর প্রভাব শালীদের চেষ্টা চলছে। রাতে মারা গেলেও লাশ উদ্ধার হয় ঐ দিন দুপুর ২-৩০ মিনিটে, তাতে জনমনে নানান সন্দেহ এবং আলোচনা-সমালোচনা চলছে লোক মুখে ও চায়ের টেবিলে।