a
সংগৃহীত ছবি
শাটডাউনের ঘোষণা আসবে এমন খবর শুনেই রাজধানী ছাড়ছেন মানুষ। শুক্রবার ছুটির দিন থাকায় সকালে ঢাকার প্রবেশমুখগুলোতে মানুষের ঢল নামে।
চলাচলে বাস বন্ধ থাকায় কয়েক ধাপে ভেঙ্গে ভেঙ্গে কয়েকগুণ ভাড়া বেশি দিয়ে গন্তব্যে ছুটছে সাধারণ মানুষ। প্রতিটি গাড়িকেই পুলিশের তল্লাশি চৌকি পার হতে হচ্ছে। জরুরি প্রয়োজন ছাড়া কোনো গাড়িকেই ঢাকায় ঢুকতে বা বের হতে দেওয়া হচ্ছে না। এতো কিছুর পরও ঠেকানো যাচ্ছেনা মানুষের ঢলকে।
সকালে ঢাকায় প্রবেশ ও বাহিরের অন্যতম সড়ক গাবতলী এলাকা, ঢাকা- মাওয়া রোড, ঢাকা-চট্টগ্রাম রোড। সবকিছু উপেক্ষা করেই ছুটছে সাধারণ মানুষ। শাটডাউনের কথা শুনেই আগে আগে রাজধানী ছাড়ার চেষ্টা করছে।
এমন পরিস্থিতিতে যানবাহন না পেয়ে অনেকেই আবার কাভার্ডভ্যান, ব্যক্তিগত গাড়ি ও মোটরসাইকেলসহ বিভিন্ন বিকল্প যানবাহনে কয়েক গুণ বেশি ভাড়া দিয়ে বাড়ি যাচ্ছে।
সংগৃহীত ছবি
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় ও এর অধীন দফতর-সংস্থার কর্মকর্তা-কর্মচারী সবাইকে মাস্ক পরাসহ স্বাস্থ্যবিধি নিশ্চিত করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। বুধবার (২৪ মার্চ) জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে এই নির্দেশনা জারি করে।
নির্দেশনায় বলা হয়েছে, বর্তমানে করোনাভাইরাসের (কোভিড-১৯) সংক্রমণ বৃদ্ধি পাওয়ায় জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সব অনুবিভাগ প্রধান এবং অধীন দফতর বা সংস্থার প্রধানকে তার আওতাধীন কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মাস্ক পরাসহ স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা নিশ্চিত করার জন্য নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হলো।
সম্প্রতি সময়ে দেশে করোনার সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে মন্ত্রণালয়ে এবং মন্ত্রণালয়ের অধীন বাংলাদেশ লোক প্রশাসন প্রশিক্ষণ কেন্দ্র, বিসিএস প্রশাসন একাডেমি, সরকারি কর্মচারী কল্যাণ বোর্ড, মুদ্রণ ও প্রকাশনা অধিদপ্তর, বিয়াম ফাউন্ডেশন, সরকারি যানবাহন অধিদপ্তর, সরকারি কর্মচারী হাসপাতাল প্রধানকে এ নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
ফাইল ছবি
ভারতের ছত্তিশগড় রাজ্যের রায়পুরের একটি হাসপাতালে অগ্নিকাণ্ডে পাঁচ রোগী মৃত্যু হয়। শনিবার রাতে শহরটির রাজধানী হাসপাতালের তিনতলায় আগুন লাগে বলে ভারতের বিভিন্ন গণমাধ্যম জানায়। তবে আগুন লাগার কারণ এখনও জানা যায়নি।
খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিস ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে এবং হাসপাতালটির অন্য রোগীদের আশপাশের হাসপাতালগুলোতে স্থানাস্তর করা হয়।
পুলিশ কর্মকর্তা তারকেশ্বর প্যাটেল বলেন, আগুন লেগে পাঁচ জনের মৃত্যু হয়েছে। অন্য রোগীদের অন্যান্য হাসপাতালগুলোতে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। তবে কীভাবে হাসপাতালটিতে আগুন লেগেছে সে বিষয়ে তারা জানাতে পারেননি।
পুলিশ জানিয়েছে, হাসপাতালটির মালিকের বিরুদ্ধে অবহেলার অভিযোগ এনে একটি মামলা করা হবে। এদিকে, মারা যাওয়া প্রত্যেক পরিবারকে ৪ লাখ রুপি ক্ষতিপূরণ দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন ছত্তিশগড়ের মুখ্যমন্ত্রী ভুপেশ বাঘেল।