a
সংগৃহীত ছবি
হেফাজত-পুলিশ সংঘর্ষে ওসিসহ ৫ পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন। এ সময় দুইজন দারোগার ২টি মোটরসাইকেলে আগুন ধরিয়ে দেয়। বিক্ষোভকারীরা ওসির গাড়ি ভাংচুর করে।
রোববার দুপুরে হবিগঞ্জের আজমিরীগঞ্জে এ ঘটনায় আহত পুলিশ সদস্যদের উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়।
আজমিরীগঞ্জ থানার ওসি নূরুল ইসলাম জানান, উপজেলার বানিয়াচং-আজমিরীগঞ্জ সড়কের নগর পয়েন্টে কিছু লোক রাস্তা অবরোধ করছিল। খবর পেয়ে পুলিশ সেখানে গেলে মাইকে ঘোষণা দিয়ে ৭-৮শ' লোক জড়ো হয়।
এ সময় তারা হামলা চালিয়ে এএসআই নিজাম উদ্দিনসহ দুইজন দারোগার মোটরসাইকেলে আগুন দেয়। ওসির গাড়িও ভাংচুর করা হয়। হামলায় আহত ওসি নূরুল ইসলাম, এসআই পুনয়েল ও এসআই নজিবরকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। সূত্র:যুগান্তর
ছবি: সংগৃহীত
মামলায় গত বুধবার দুপুরে শায়েস্তাগঞ্জ পৌরসভার উদয়ন আবাসিক এলাকায় তার বাসা থেকে প্রেমিক আরমান লস্করকে (২৫) গ্রেফতার করে শায়েস্তাগঞ্জ থানা পুলিশ। শায়েস্তাগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. নাজমুল হক কামাল বলেন, ধর্ষণের অভিযোগে মেয়েটির দায়ের করা মামলায় প্রেমিক আরমানকে গ্রেফতার করা হয়েছে। মেয়েটিকে পুলিশ হেফাজতে চিকিৎসার জন্য হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে প্রেরণ করা হবে। নবজাতকের মরদেহ উদ্ধারের ঘটনাস্থল যেহেতু হবিগঞ্জ সদর থানা এলাকায় তাই এ ঘটনায় হবিগঞ্জ সদর মডেল থানা পুলিশ প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।
মামলার বিবরণে জানা যায়, বানিয়াচং উপজেলার আমীরখানি গ্রামের শামীম লস্করের ছেলে আরমান লস্কর শায়েস্তাগঞ্জের দাউদনগর বাজারের আচার বিক্রি করত। এর সুবাদে পরিচয় হয় ডিগ্রি কলেজের একাদশ শ্রেণির ছাত্রীর সঙ্গে। পরিচয়ের পর তাদের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক হয়। তাদের মধ্যে একাধিকবার শারীরিক সম্পর্ক হলে ওই কলেজছাত্রী অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়েন। বিষয়টি জানার পর থেকে আরমান মিয়া ওই কলেজ ছাত্রীর সঙ্গে যোগাযোগ বন্ধ করে দেয়। এক পর্যায়ে সোমবার হবিগঞ্জে একটি প্রাইভেট হাসপাতালে সন্তান প্রসব করেন। স্থানীয়রা জানান, সন্তান প্রসবের পর পিতার পরিচয় না পাওয়ায় ক্ষোভে এবং লোকলজ্জার ভয়ে ওই কলেজছাত্রী ও তার মা নবজাতকটিকে সদর উপজেলার আব্দাখাই এলাকার একটি ডোবায় ফেলে দিতে যাচ্ছিলেন। খবর পেয়ে পুলিশ তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে গেলে নবজাতকটিকে মৃত ঘোষণা করেন চিকিৎসক। ময়নাতদন্ত শেষে নবজাতকটি দাফন হয়। পরে কলেজছাত্রী প্রেমিক আরমানের নামে শায়েস্তাগঞ্জ থানায় ধর্ষণ মামলা দায়ের করেন।
রোজাদার ভাইবোনদের কথা বিবেচনা করে দোকানপাট ও শপিংমল বিকেল পাঁচটা পর্যন্ত খোলা রাখার পরিবর্তে রাত ৯টা পর্যন্ত খোলা রাখার অনুমতি দেওয়া হয়েছে। রবিবার (২৫ এপ্রিল) দুপুরে ডিএমপি কমিশনার মো: শফিকুল ইসলাম এ বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
মো: শফিকুল ইসলাম জানান, করোনা ভাইরাসের বিস্তার রোধে স্বাস্থ্যবিধি মেনে রাত ৯টা পর্যন্ত খোলা রাখা যাবে রাজধানীর দোকান ও শপিংমল। তবে মার্কেটের সমিতির মালিক পক্ষকে ও দোকানদার পক্ষকে স্বাস্থ্যবিধির বিষয়টি নিশ্চিত করতে হবে।
ব্যবসায়ীদের দাবির মুখে সরকার রবিবার (২৫ এপ্রিল) সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত দোকানপাট ও বিপণিবিতান খুলে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। এরই মধ্যে দোকানপাট ও শপিংমল খোলা রাখার সময় রবিবার থেকে আরও বাড়ানো হয়।