a
ফাইল ছবি
ইমরুল কায়েসের শ্রীলংকার বিপক্ষে ওয়ানডে স্কোয়াডে এবারও ঠাঁই হয়নি। যদিও তিনি প্রাথমিক স্কোয়াডে ছিলেন। এ বাহাঁতি ব্যাটম্যানের জন্য ব্যাপারটা দুর্ভাগ্যই বটে।
মূল স্কোয়াড ঘোষণার পর ইমরুলের ঠাঁই না পাওয়া নিয়ে ক্রিকেটপ্রেমীদের মধ্যে আলোচনার সৃষ্টি হয়েছে। এ নিয়ে বারংবার প্রশ্ন শুনতে হচ্ছে নির্বাচক প্যানেলকে। নির্বাচক মিনহাজুল আবেদিন নান্নু এতে কিছুটা।
বিতর্কিত সব প্রশ্নের অবসান ঘটাতে অবশেষে ইমরুলকে মূল স্কোয়াডে না রাখার কারণ ব্যাখ্যা করেছেন তিনি। তবে প্রাথমিক স্কোয়াডে রাখার কারণ খোলাশা করেছেন প্রধান নির্বাচক।
নান্নু বলেন,‘ডমেস্টিকে কি আউটস্ট্যান্ডিং পারফরম্যান্স করছে ও? দলের লিস্ট লম্বা আমি তো করতেই পারি। ৩০ জনের তালিকা আমি করি সবসময়ই। যেহেতু আমাদের ‘এ’ দলের কোনো খেলা নেই, তাই আমাদের কিছু খেলোয়াড় তৈরি রাখতে হবে। সামনে তো অনেক খেলা, পর্যাপ্ত খেলোয়াড় না থাকলে অসুবিধা।’
নান্নু আরও বলেন, ‘এই কোভিড সিচুয়েশনে বায়োবাবলে রেখে খেলোয়াড়দের খেলানো অনেক কষ্টকর। আল্লাহ না করুক, কেউ অসুস্থ হলে কী করব? তখন এই লম্বা তালিকা কাজে লাগবে। কারণ বলা যায় না কাকে কখন দরকার হয়। সেজন্য এরকম করছি আমরা।’
২০১৯ সালের নভেম্বরে বাংলাদেশের জার্সিতে ইমরুল সর্বশেষ খেলেছেন, ভারতের বিপক্ষে টেস্টে। তিনি ২০১৮ সালের ডিসেম্বরে সর্বশেষ ওয়ানডে খেলেছেন।
ফাইল ছবি
ফাইল ছবি
বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ইহুদি রাষ্ট্র ইসরাইলির পণ্য বয়কটের ঘোষণা দেওয়া শুরু করেছে সাধারণ জনগন। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক টুইটারে সকলেই পণ্য বয়কটের আন্দোলন শামিল হচ্ছে। ইসরায়েল রাষ্ট্র একের পর একে ফিলিস্তিনি নিরীহ মানুষের উপর হামলা করছে। যুগে যুগে যখন মুসলমানদের উপর বিভিন্ন অত্যাচার হচ্ছে সেখানে অত্যাচারিত জাতির পাশে দাঁড়িয়েছে সকল মুসলিম দেশ। এছাড়া মুসলিম না হয়েও অনেকে তাদের ডাকে সাড়া দিয়ে পাশে দাঁড়িয়েছে। ইহুদিরা বর্তমানে মুসলমানদের পবিত্র আল আকসা মসজিদকে কেন্দ্র করে নিরীহ মানুষের উপর ন্যাক্কারজনক হামলা চালাচ্ছে। ফিলিস্তিনিদের জমি ও বাড়িঘর ধ্বংস করে দিচ্ছে। এমতাবচ্ছায় বাংলাদেশসহ বিভিন্ন দেশে পণ্য বয়কটের ঘোষণা দিচ্ছে, যারা দখলদারদের পণ্য ক্রয় করে বা বাজারজাত করে তারা একই অপরাধে পাপী হিসেবে স্বীকৃত।
টানা ষষ্ঠ দিনের মত ইসরাইলি হামলায় এখন পর্যন্ত ১৪০ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন।এছাড়া আহত হয়েছেন হাজারেরও বেশি মানুষ। পাশাপাশি বহু ফিলিস্তিনি নরনারীদের গ্রেফতার করেছে সন্ত্রাসী রাষ্ট্র ইসরায়েল বাহিনী। যতই দিন যাচ্ছে ততই ভয়ংকরভাবে মুসলমানদের উপর আক্রমণ করতেছে ইহুদি এ রাষ্ট্রটি। এরই মধ্যে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তাদের দেশের পণ্য বয়কট করে বিকল্প পণ্য ব্যবহারে ঘোষণা দিচ্ছে অনেকে। অনেকে মনে করেন পণ্য বয়কট একটি মনস্তাত্ত্বিক বিষয়। এক্ষেত্রে ইসরায়েল রাষ্ট্র কিছুটা হলেও অর্থনৈতিকভাবে বেকায়দা পড়েবে।
বাংলাদেশ উল্লেখযোগ্য ইসরাইলি পণ্যের মধ্যে আছে কোমল পানীয় পেপসি, সেভেন আপ, স্প্রাইট, মিরিন্ডা, মাউন্টেড ডিউ, ফান্টা, একুয়াফিনা। এছাড়া আছে তাজা চা পাতা, ট্যাং,নাইকি, নেস্টলে লেভিসসহ বহুজাতিক পণ্য যা আমরা নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্য হিসেবে ব্যবহার করে আসছি।