a
ফাইল ছবি
বিকেএসপিতে আজ (রোববার) সাকিবকে ছাড়াই ওল্ড ডিওএইচএসের মুখোমুখি হয়েছিল মোহামেডান। এ খেলায় বৃষ্টি আইনে ৯ রানে জয় পায় সাদাকালোরা। ম্যাচে আগে ব্যাট করতে নেমে ইরফান শুক্কুরের ব্যাটিংয়ে নির্ধারিত ২০ ওভার শেষে স্কোর বোর্ডে ১৫৯ রানের সংগ্রহ পায় মোহামেডান। এছাড়া ৫ রান আসে পেনাল্টি থেকে।
এরপর ওল্ড ডিওএইচএসের ইনিংসের ১৪তম ওভারে বৃষ্টি নামলে তাদের লক্ষ্য দাঁড়ায় ১৬ ওভারে ১২৫ রান। যেখানে ১১৫ রানে থামে ওল্ড ডিওএইচএসের ইনিংস। এতে ৯ রানে জয় পায় মোহামেডান।
প্রসঙ্গত, ডিপিএলের আগে সাত রাউন্ডের মধ্যে নিজেদের প্রথম ৩ ম্যাচে টানা জয় পায় মোহামেডান। এরপর টানা তিন ম্যাচে হয় হার। তারপর সপ্তম রাউন্ডেই বাধে বিপত্তি। তবে আবাহনীর বিপক্ষে সাকিব কাণ্ডের পরেও জয় তুলে নেয় সাদাকালোরা। সে ম্যাচের পরেই নিষিদ্ধ হন সাকিব। আজ তারা ওল্ড ডিওএইচএসের বিপক্ষে আগে ব্যাট করতে নামে।
ফাইল ছবি
নিজের দেশে তালেবান সৈন্যদের হাতে ইতোমধ্যে চলে গেছে। আফগানিস্তানের তারকা ক্রিকেটার নিজের দেশের বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে বেশ উদ্বিগ্ন। এই কঠিন সময়ে দফায় দফায় রশিদের টুইটে স্পষ্ট তার দুর্ভাবনার কথা। আজ রবিবার (১৫ আগস্ট) এক টুইট বার্তায় রশিদ লিখেছেন, ‘শান্তি।’ সেই টুইটে তিনি যে ইমুজি ব্যবহার করেছেন, তা বোঝাচ্ছে আফগানিস্তানের শান্তির জন্য প্রার্থনার আহ্বান।
এর পূর্বে গত ১০ আগস্ট জোড়া টুইট করে বিশ্ব নেতাদেত দৃষ্টি আকর্ষণ করার চেষ্টা করেন ক্রিকেটার রশিদ খান। আফগানিস্তানে চলমান পরিস্থিতিকে ‘যুদ্ধ’ হিসেবে আখ্যায়িত করে আর্তমানবতার সেবায় এগিয়ে এসে নিজের নামে গড়া রশিদ খান ফাউন্ডেশনে অনুদানের আহ্বান জানিয়েছেন।
এদিনই আরেক টুইটে তিনি বিশ্বনেতাদের আফগানিস্তানে শান্তি ফেরানোর আহ্বান জানান। রশিদ লিখেন, ‘প্রিয় বিশ্ব নেতারা, আমার দেশে যুদ্ধ চলছে। নারী ও শিশুসহ হাজার হাজার নিরীহ মানুষ প্রতিদিন শহীদ হচ্ছেন। বাড়িঘর সব ধ্বংস করে দেওয়া হচ্ছে। হাজারো পরিবার হয়ে পড়েছে গৃহহীন। আমাদের মারবেন না, ধ্বংস করবেন না। আমরা শান্তি চাই।’
রশিদ খানের এ টুইট বার্তায় অনেকেই দ্বিমত পোষণ করে বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পোস্ট করতেছেন যখন আফগানিস্তান আমেরিকা সেনাদের দ্বারা বিপর্যস্ত হচ্ছিলো তখন তার ভিতর এই প্রেম কই ছিলো? এখন দেশে শতভাগ ইসলামি আইন প্রতিষ্ঠার জন্য লড়াই করে যাচ্ছে তালেবানরা যা তার কাছে যুদ্ধ মনে হয়েছে!
ছবি: সংগৃহীত
তিন দফা দাবিতে আগামী ১৯ মার্চ কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে মহাসমাবেশ করার ঘোষণা দিয়েছে প্রাথমিক শিক্ষক সমিতি। এর আগে ১৯ ফেব্রুয়ারি দেশের সব জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রীর কাছে স্মারকলিপি দেবে সংগঠনটি।
দাবি বাস্তবায়ন না হলে মহাসমাবেশ থেকে কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে বলে জানান সমিতির নেতারা। দুপরে রাজধানীর ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাগর-রুনী মিলনায়তনে এসব দাবি জানায় প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির নেতারা।
সংবাদ সম্মেলনে প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির সভাপতি মো. আমিনুল ইসলাম চৌধুরী লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন। তিনি বলেন, অর্থ মন্ত্রণালয়ের জারি করা চিঠি বাতিল করতে হবে, জাতীয়করণ করা শিক্ষকদের গেজেট অনুসারে কার্যকর চাকুরীকাল (৫০%) গণনা করে জ্যেষ্ঠতার ভিত্তিতে পদোন্নতি দিতে হবে এবং এসএমসি কর্তৃক নিয়োগপ্রাপ্ত গেজেট থেকে বাদ পড়া প্রধান শিক্ষকদের নামের গেজেট দ্রুত প্রকাশ করতে হবে।
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন সমিতির মহাসচিব-রাধা রাণী ভৌমিক, সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব-মহিউদ্দিন খোন্দকার, সহ সভাপতি-আবুল কালাম আজাদ, সাংগঠনিক সম্পাদক-মোমিনুল ইসলাম, মো. মোশাররফ হোসেন, আজমল হোসেন, আবুল কালাম আজাদ প্রমুখ।