a
সংগৃহীত ছবি
যুক্তরাষ্ট্রের রুশ-বিরোধী নিষেধাজ্ঞা ব্যর্থ হয়েছে। এতে যুক্তরাষ্ট্র গরিব ও রাশিয়া ধনী হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন দেশটির হাউস অব রিপ্রেজেন্টেটিভের সদস্য মার্জোরি টেলর গ্রিন (আর-জিএ)।
বুধবার এক্স (সাবেক টুইটার) পেজে তিনি এমন মন্তব্য করেছেন। খবর তাস নিউজের। তিনি ইউক্রেনে অর্থ প্রদান বন্ধ করার জন্য মার্কিন প্রশাসনকে আহ্বান জানিয়েছেন।
মার্জোরি টেলর বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্র ১১৩ বিলিয়ন ডলার পাঠিয়েছে এবং ইউক্রেনের সরকারকে প্রতি মাসে ১ বিলিয়ন ডলার পাঠায় এবং বাইডেন আরও ২০ বিলিয়ন ডলার দিতে চান।
ফলে রাশিয়া আরও ধনী হচ্ছে এবং যুক্তরাষ্ট্র অর্থ প্রদান করে গরীব হচ্ছে, এতে করে মার্কিন নিষেধাজ্ঞা ব্যর্থ হয়েছে। ইউক্রেনের জন্য আর অর্থ বরাদ্দ করা হবে না।
এর আগে, সুইজারল্যান্ডের ইউবিএস ব্যাংক তাদের প্রতিবেদনে বলেছিল যে, ২০২২ সালে, মার্কিন সম্পদ ৫৯০ হাজার কোটি ডলার কমেছে, যেখানে রাশিয়ার ৬০ হাজার কোটি বৃদ্ধি পেয়েছে। সূত্র: যুগান্তর
ফাইল ছবি
ইভ্যালির ক্ষতিগ্রস্ত গ্রাহকদের টাকা ফেরত পাওয়ার জন্য তিনটি পথ খোলা আছে। এর একটি হচ্ছে, ক্ষতিপূরণ চেয়ে দেওয়ানি আদালতে মামলা দায়ের, দ্বিতীয়টি, দাবি আদায়ে জাতীয় ভোক্তা অধিকার অধিদপ্তরে অভিযোগ দিতে হবে। তৃতীয়, প্রতারণার জন্য বাংলাদেশ প্রতিযোগী কমিশনে অভিযোগ দিতে হবে গ্রাহকদের।
একই সঙ্গে তিনটি পথই তাদের অনুসরণ করতে হবে। ই-কমার্স সংক্রান্ত আলাদা কোনো আইন নেই। তাই বিদ্যমান আইনে তাদের সাজা এবং এই তিন কৌশলে টাকা ফেরত পাওয়ার জোর সম্ভাবনা রয়েছে বলে মনে করেন আইন বিশেষজ্ঞরা।
এদিকে রোববার সচিবালয়ে স্বারাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল সাংবাদিকদের বলেন, ই-কমার্সে যারা প্রতারণা করবেন, তাদের খুঁজে বের করে শাস্তির ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তিনি বলেন, ইভ্যালির মতো আরও কয়েকটা প্রতিষ্ঠান আছে। তাদের সম্পর্কেও খোঁজ নেওয়া হচ্ছে। ইভ্যালির চেয়ারম্যান ও এমডির বিরুদ্ধে আরও একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে।
জানতে চাইলে সাবেক আইনমন্ত্রী ব্যারিস্টার শফিক আহমেদ বলেন, গ্রাহকদের টাকা ফেরত চেয়ে আদালতে আবেদন করতে হবে। বিষয়টি আদালতের নজরে আনতে হবে। এরপর হয়তো আদালত বিবেচনায় নেবেন। অ্যাটর্নি জেনারেল এএম আমিন উদ্দিন সাংবাদিকদের বলেন, কেউ প্রতারিত হলে সে দেওয়ানি ও ফৌজদারি মামলা করতে পারে। তবে এর আগে একটি আইন করা দরকার। কারণ ই-কমার্স নিয়ন্ত্রণে পৃথক কোনো আইন আমাদের দেশে নেই।
ফাইল ছবি
মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় আমৃত্যু কারাদণ্ডপ্রাপ্ত জামায়াত নেতা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী মারা গেছেন। হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে আজ সোমবার (১৪ আগস্ট) রাতে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বিএসএসএমইউ) তিনি মারা যান। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ডা. শারফুদ্দিন আহমেদ গণমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে গতকাল রবিবার (১৩ আগস্ট) বিকেলে বুকের ব্যথায় অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে অ্যাম্বুলেন্সে করে কাশিমপুর কারাগার থেকে গাজীপুরের শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়া হয়। পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে বিএসএসএমইউ-তে পাঠানো হয়। সূত্র: বিডি প্রতিদিন