a গাজায় নৃশংস হত্যাকান্ড এবং বিশ্ব আদালতের মশকরা রায়!
ঢাকা বৃহস্পতিবার, ২৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩২, ১১ ডিসেম্বর, ২০২৫
https://www.msprotidin.com website logo

গাজায় নৃশংস হত্যাকান্ড এবং বিশ্ব আদালতের মশকরা রায়!


খোরশদ আলম, মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
রবিবার, ২৮ জানুয়ারী, ২০২৪, ১১:১৮
গাজায় নৃশংস হত্যাকান্ড এবং বিশ্ব আদালতের মশকরা রায়!

ছবি সংগৃহীত

ইসরাইলের বিরুদ্ধে আনা দক্ষিণ আফ্রিকার যুদ্ধাপরাধ মামলার আপাতত মূল এজেন্ডা ছিল গাজায় যুদ্ধবিরতি অথবা সামরিক অভিযান বন্ধ করা। শুক্রবার বিশ্ব আদালত হিসেবে পরিচিত নেদারল্যান্ডসের দ্য হেগ শহরে অবস্থিত আদালতে জাতিসংঘের সর্বোচ্চ আদালত মূল এজেন্ডাকে পাশ কাটিয়ে গাজায় গণহত্যার মতো অপরাধ ঠেকাতে এবং বেসামরিক ফিলিস্তিনিদের সহায়তা দিতে ইসরাইলকে সব ধরনের পদক্ষেপ নেওয়ার নির্দেশ দিয়ে রায় প্রদান করে এই আন্তর্জাতিক বিচার আদালত (আইসিজে)। আর মামলাটির রায় পড়ে শোনান আইসিজে’র বিচারকমণ্ডলীর প্রেসিডেন্ট জোয়ান ই দোনোগু।

এই অবস্থায় গাজায় রক্তপাত বন্ধে এখন পর্যন্ত কোনো পদক্ষেপ নিতে না পারায় আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় বা বিশ্ব বিচার ব্যবস্থাকে আর বিশ্বাস করছেন না অধিকাংশ ফিলিস্তিনি। সূত্র: আলজাজিরা।

গাজায় গত ৭ অক্টোবর থেকে এ পর্যন্ত ফিলিস্তিনিদের মৃতের সংখ্যা ২৬ হাজার ছাড়িয়ে গেছে। জাতিসংঘের তথ্যমতে বাস্তুচ্যুত হয়েছে প্রায় ১৯ লাখের বেশি মানুষ। বিশেষ করে, গত ২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলের বাহিনীর বর্বর আগ্রাসনে ওই উপত্যকায় আরও নিহত হয়েছেন ১৭৪ ফিলিস্তিনি এবং আহত হয়েছেন তিন শতাধিক নিরীহ মানুষ।

এদিকে এসব নির্মম হত্যাযজ্ঞের মাঝেই বিশ্বের দু’মুখী মোড়ল যুক্তরাষ্ট্রের পর গাজায় ত্রাণ সহায়তা স্থগিত করল আরও ৮টি দেশ। সর্বশেষ তথ্যমতে, অনুদান স্থগিতকৃত দেশগুলো হচ্ছে- যুক্তরাষ্ট্র, অস্ট্রেলিয়া, কানাডা, ইতালি, যুক্তরাজ্য, ফিনল্যান্ড, জার্মানি, সুইজারল্যান্ড ও নেদারল্যান্ডস।

তাদের অভিযোগ ৭ অক্টোবর ইসরাইলে হামাসের হামলার সঙ্গে জাতিসংঘের ফিলিস্তিনি ত্রাণ ও মানবিক সহায়তা সরবরাহকারী সংস্থার (ইউএনআরডব্লিউ) একাধিক কর্মী জড়িত রয়েছে বলে অভিযোগ করেছে ইসরাইল। শুক্রবার এমন অভিযোগ পাওয়ার সাথে সাথেই ফিলিস্তিনি শরণার্থীদের অর্থায়ন বন্ধের ঘোষণা দেয় দেশগুলো। খবর এএফপি, বিবিসি।  

মজার ব্যাপার হলো শুক্রবার যুক্তরাষ্ট্র তাদের অর্থায়ন বন্ধ করার সাথে সাথেই অন্য দেশগুলোও কাল বিলম্ব না করে একই পথে হাটছে। দেশটির আন্তর্জাতিক উন্নয়নমন্ত্রী আহমেদ হোসেন বলেছেন, ইসরাইলের এ অভিযোগে তারা গভীরভাবে উদ্বিগ্ন। তিনি দেশগুলোকে  বুঝানোর চেষ্টা করেছেন এসব বিষয়ে সঠিক তদন্ত না করে যেন যুদ্ধ বিধ্বস্ত দেশটিতে অর্থায়ন তহবিল বন্ধ না করা হয়। কিন্তু কে শুনে কার কথা?

দীর্ঘদিনের নির্যাতন, অবৈধ বসতি স্থাপনসহ বিভিন্ন ক্ষোভের কারণে গত ৭ অক্টোবর হামাস ইসরাইলে হামলা চালায়। এতে প্রায় ১ হাজার ৩০০ জন ইসরাইলি নিহত হয়েছিল। হামলাকারীরা সেদিন প্রায় ২৫০ জনকে পণবন্দী করে গাজায় নিয়ে যায়। আর ইসরায়েলের নিশংস হত্যাকান্ডে ফিলিস্তিনের নিরীহ এখন পর্যন্ত ২৬ হাজারেরও বেশি লোক নিহত হয়েছেন। যাদের মধ্যে অধিকাংশই নারী ও শিশু। আর আহত হয়েছেন ৬৩ হাজারেরও বেশি মানুষ।

এসব হত্যাকান্ডরোধে ফিলিস্তিনকে জোরালোভাবে সমর্থন করে আসা দক্ষিণ আফ্রিকা আন্তর্জাতিক আদালতের কাছে ইসরাইলের বিরুদ্ধে ৯টি বিষয়ে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা গ্রহণের আবেদন করেছিল। যার মাঝে অন্যতম ছিল, এই মূহুর্তে গাজায় সামরিক তৎপরতা বন্ধ করা, যেটিকে ‘গণহত্যা’ বলছে দক্ষিণ আফ্রিকাসহ অন্যান্য মুসলিম দেশগুলো।

লেখক: মোহা. খোরশেদ আলম, নির্বাহী পরিচালক, হিউম্যান রাইটস এন্ড এনভায়রমেন্ট ডেভোলপমেন্ট সোসাইটি (হিডস)

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

রাজধানীর বেশির ভাগ ভবন ভূমিকম্প সহনীয় নয়: ঢাকা মাঝারি ঝুঁকিতে


খোরশেদ আলম, মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
সোমবার, ১৩ ফেরুয়ারী, ২০২৩, ১১:৪৭
রাজধানীর বেশির ভাগ ভবন ভূমিকম্প সহনীয় নয়: ঢাকা মাঝারি ঝুঁকিতে

ফাইল ছবি: ঘণবসতিপূর্ণ ঢাকা শহর

ভূতাত্ত্বিকদের মতে, রাজধানী ঢাকা শহর মাঝারি ভূমিকম্পের ঝুঁকিতে রয়েছে। অপরিকল্পিত নগরায়ন এবং বিল্ডিং কোড না মানা এর অন্যতম বড় কারণ। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূতত্ত্ব বিভাগের অধ্যাপক ড. সৈয়দ হুমায়ুন আকতার ও অধ্যাপক মো. জিল্লুর রহমানসহ অনেকের মতে, ভূমিকম্পের উৎসগতভাবে ঢাকা ‌'মধ্য' ঝুঁকিতে রয়েছে। আর ঝুঁকিটা বাড়ার অন্যতম কারন অবকাঠামোগত ত্রুটির কারণে। এই ঢাকা শহরে ৭ মাত্রার ভূমিকম্প হলে ব্যাপক ক্ষয়-ক্ষতির আশঙ্কা রয়েছে।

উল্লেখ্য, তুরস্ক ও সিরিয়ার ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতির অন্যতম কারন সেদেশগুলোতেও যথাযথ বিল্ডিং কোড না মানা। আর এবিষয়গুলো সামনে এলো বড় আকারের দুর্ঘটনা ঘটার পর। আর আমাদের দেশে ভবন নির্মাণের ক্ষেত্রে বিল্ডিং কোড না মানার ব্যাপকতর অভিযোগ রয়েছে। প্রতিটি সংস্থাকে ম্যানেজ করে বেশিরভাগ সুউচ্চ ভবনগুলো গড়ে উঠেছে।

আবার সেসব সংস্থার লোকজন পরিবর্তন হলে তাদের স্থলে আসীন ব্যক্তিদেরও সেসব দুর্বল ভবনগুলো থেকে বছরকে বছর ম্যানেজের উপর দিয়ে চলে যাচ্ছে। আর বেশিরভাগ ডেভোলপার কোম্পানিগুলো থাকে সব সময় ধরা ছোঁয়ার বাইরে। তারা কোন রকম বিল্ডিং তৈরি করে বিক্রি করে হয় যায় উধাও। আর এসব লক্ষ্য করা যায় যখন কোন বড় রকমের দুর্ঘটনা ঘটে, তাদের আর খুঁজে পাওয়া যায়না।

এদিকে নগর পরিকল্পনাবিদরা মনে করেন, ঢাকাসহ অন্যান্য ঘনবসতি শহরগুলোতে ভূমিকম্প বা বড় আকারের কোন দুর্যোগ দেখা দিলে দুর্যোগ পরবর্তী উদ্ধারকার্য চালানো কষ্টসাধ্য হয়ে উঠবে। ফলে এতে ব্যাপক ক্ষয়-ক্ষতির সম্ভাবনা থেকেই যায়।

এমনিতেই ঢাকার বেশির ভাগ ভবনগুলোতে ভূমিকম্প প্রতিরোধ ব্যবস্থা একেবারেই দূর্বল। অন্যদিকে পুরান ঢাকার ভবনগুলো গা ঘেঁষাঘেষি করে তৈরি করা এবং রাস্তাগুলোও সরু। ছোটখাটো যানবাহন চলাচল করা দূরুহ ব্যাপার। তাই সামান্য দুর্ঘটনাতেও সেখানে উদ্ধারমূলক কর্মকান্ড চালানো কষ্টসাধ্য হয়ে যায়। বসিলা, বনশ্রী, আফতাবনগরসহ ঢাকা শহরের বেশীরভাগ সুউচ্চ ভবনগুলো জলাভূমি ভরাট করে বালি বা কাদামাটির উপর তৈরি করার কারণে ঝুঁকির মাত্রা এক্ষেত্রে অনেক বেশি।

২০০৯ সালে জাইকা ও সমন্বিত দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কর্মসূচী(সিডিএমপি) এক জরিপে উল্লেখ করেছে যে, ঢাকায় ৭ বা তার চেয়ে বেশি মাত্রার ভূমিকম্প হলে শহরের প্রায় ৭২ হাজার ভবন ভেঙ্গে পড়বে এবং ১ লাখ ৩৫ হাজার ভবন ক্ষতিগ্রস্থ হবে। প্রায় ১৪ বছরে নিয়ম না মেনে তৈরি করা আরও অনেক বিল্ডিং হয়েছে, সেসব যোগ করলে ক্ষতিগ্রস্থ ভবন সংখ্যা কত দাঁড়ায় তা সহজেই অনুমেয়। সুধীজন ও বিশেষজ্ঞগণ মনে করেন, ভূমিকম্পসহ অন্যান্য দুর্যোগ সময়গুলোতে যাতে ক্ষতির পরিমাণ সহনীয় থাকে সে ব্যাপারে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্নভাবে আলোচনা ও টক-শোতে পরামর্শ দিলেও দৃশ্যমান কোন পরিবর্তন চোখে পরেনি।

বিশেষত: এসব বিষয়ে অনেকে অনেক কথা বললেও একজন মানুষের নাম না বললেই নয়, তিনি হচ্ছেন সর্বজন শ্রদ্ধেয় ও ঠোঁটকাটা প্রিয় মানুষটি মরহুম বীর মুক্তিযোদ্ধা স্থপতি মোবাশ্বের হোসেন।

 

লেখক: মোহা. খোরশেদ আলম, সম্পাদক: মুক্তসংবাদ প্রতিদিন ও নির্বাহী পরিচালক: হিউম্যানরাইটস এন্ড এনভায়রমেন্ট ডেভে. সোসাইটি(হিডস)।

 

 

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

আরও পড়ুন

দাড়ি বিতর্কে পণ্য বয়কটের ডাক, আড়ংয়ের দুঃখপ্রকাশ!


এমএস.প্রতিদিন ডেস্ক:
মঙ্গলবার, ১৬ মার্চ, ২০২১, ০৬:৩৬
দাড়ি বিতর্কে পণ্য বয়কটের ডাক, আড়ংয়ের দুঃখপ্রকাশ!

ফাইল ফটো:অভিযোগ করা যুবক ও আড়ংয়ের লোগো

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আড়ংকে বয়কটের ডাক দিয়েছেন নেটিজেনরা। অনেকেই হ্যাশট্যাগ আড়ং দিয়ে ওই ব্রান্ডের পণ্য বর্জনের আহ্বান জানাচ্ছেন। সম্প্রতি ইমরান হোসেন নামের এক ব্যক্তি ভিডিও বার্তায় অভিযোগ করেন, দাড়ি থাকায় তিনি চাকরি পাননি আড়ংয়ে। তার সেই ভিডিও ভাইরাল হতেই আড়ংয়ের পণ্য বয়কটের ডাক দিয়েছেন অনেকে। 

সিলেটে আড়ংয়ের বিক্রয়কেন্দ্রের সামনে বিক্ষোভও দেখিয়েছেন স্থানীয় একদল বাসিন্দা। পরে আড়ং এক বিবৃতি দিয়ে ওই যুবকের সাথে ঘটে যাওয়া ঘটনাকে দুঃখজনক বলে উল্লেখ করেছে।

সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া আট মিনিটের একটি ভিডিওতে দেখা যায় এক যুবক, নিজেকে ইমরান হোসেন ইমন নামে পরিচয় দিয়ে বলছেন, তিনি আড়ংয়ে বিক্রয়কর্মীর একটি নিয়োগ পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিলেন, মুখে মাস্ক পরেই তিনি সাক্ষাৎকার দিয়েছিলেন, সাক্ষাৎকারগ্রহীতারা তার সাথে সন্তুষ্ট বলে তার মনে হয়েছিল। 

কিন্তু এক পর্যায়ে সাক্ষাৎকারগ্রহীতাদের চাহিদা মোতাবেক তিনি মাস্ক খোলেন এবং তার মুখভর্তি দাড়ি দেখে সাক্ষাৎকারগ্রহীতারা তাকে বলেন, তাদের নীতিমালা অনুযায়ী তারা দাড়িওয়ালা ব্যক্তিদের বিক্রয়কর্মী হিসেবে নিয়োগ দিতে পারেন না। তারা বললো আপনি যদি ক্লিন শেভ করতে পারেন তাহলে আপনার জবটা আমরা এখানে কনফার্ম করতে পারবো।

কিন্তু বহু মানুষ আজ দিনভর এটিকে ফেসবুকে শেয়ার করেছেন এবং তারা 'বয়কট আড়ং' হ্যাশট্যাগ ব্যাবহার করছেন। ভিডিওটি ফেসবুকে ভাইরাল হয়ে যাওয়ার পর সিলেটে আড়ংয়ের বিক্রয়কেন্দ্রের সামনে বিক্ষোভ দেখিয়েছে সিলেটের সচেতন আলেম সমাজের ব্যানারে একদল স্থানীয় অধিবাসী। 

তাদের একজন মুখপাত্র শাহ মোমশাদ আহমেদ বলছেন, তারা বিক্ষোভ থেকে বেশ কিছু দাবি তুলে ধরেছেন, যার মধ্যে আছে দাড়ি রাখা নিয়ে আড়ংয়ের যদি কোন নীতিমালা থাকে সেটা পরিবর্তন করতে হবে, চাকরি দেয়ার ক্ষেত্রে সব ধর্মের প্রতি সম্মান দেখাতে হবে এবং এই ঘটনার জন্য সুস্পষ্টভাবে ক্ষমা চাইতে হবে, ভবিষ্যতে যাতে এই ধরণের ঘটনা না ঘটে সেটা নিশ্চিত করতে হবে। তারা ক্ষমা না চাওয়া পর্যন্ত আড়ং এর পণ্য বর্জন করার আহবান জানাবেন।

এদিকে আড়ংয়ের পক্ষ থেকে যুবকের সাথে ঘটে যাওয়া ওই অভিজ্ঞতাকে 'দুঃখজনক' উল্লেখ করে বিবৃতি দেয়া হয়েছে।

বাংলা ও ইংরেজি - দুই ভাষায় দেয়া বিবৃতি দুটি দেয়া হয়েছে ব্র্যাক-আড়ংয়ের চিফ অপারেটিং অফিসার মোহাম্মদ আশরাফুল আলমের নামে। বাংলা বিবৃতিতে লেখা হয়, "এটি নিঃসন্দেহে আমাদের মূল্যবোধের পরিপন্থী। আড়ং বয়স, বর্ণ, ধর্ম, লিঙ্গ, অক্ষমতা বা জাতিগত উৎস নির্বিশেষে সকলের জন্য মানবিক মর্যাদাএবং অন্তর্ভুক্তির অধিকারগুলো সমুন্নত রাখে। আমাদের নিয়োগের সিদ্ধান্তে ধর্মী বিশ্বাস ও পালনকে কখনই বিবেচনা করা হয় না।

বিবৃতিটি আরও বলছে, "আমাদের ভবিষ্যতের ইন্টারভিউ বোর্ডগুলোর পরিচালনায় আমাদের মূল মূল্যবোধগুলোর প্রতিফলন নিশ্চিত করতে আমরা নিবিড়ভাবে কাজ করবো।

তবে ইংরেজি ও বাংলা ভাষার বিবৃতি দুটির মধ্যে কিছু তথ্যের ফারাক দেখা গেছে।

ইংরেজি বিবৃতি বলা হয়, তারা ওই চাকুরিপ্রার্থী যুবকের সঙ্গে যোগাযোগ করে তার কাছে দুঃখপ্রকাশ করেছেন। কিন্তু বাংলা বিবৃতিটিতেএর কোনো উল্লেখ ছিল না।

এদিকে সিলেটের বিক্ষোভকারীরা বলছেন, আড়ংয়ের বিবৃতিতে সুস্পষ্টভাবে ক্ষমা চাওয়া হয়নি তাই তারা আড়ংয়ের পণ্য বর্জনের সিদ্ধান্তে অটল থাকবেন।

সূত্র: বিবিসি বাংলা/বাংলাদেশ প্রতিদিন

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম
Share on Facebook

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর সর্বশেষ

সর্বশেষ - সম্পাদকীয়

সর্বোচ্চ পঠিত - সম্পাদকীয়

সম্পাদকীয় এর সব খবর