a
ফাইল ছবি । ডা. দীপু মনি
করোনাভাইরাস সংক্রমণ পরিস্থিতি দেখে চলতি বছরের এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষা গ্রহণের বিষয়টি বিবেচনা করা হবে বলে মন্তব্য জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি। আজ মঙ্গলবার দুপুরে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।
এর আগে গত রবিবার (১৩ জুন) এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষা সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে নেওয়া সম্ভব না হলে বিকল্প ব্যবস্থার চিন্তাভাবনা চলছে বলে জানিয়েছিলেন শিক্ষামন্ত্রী। তিনি জানান, চেষ্টা করছি সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে পরীক্ষা নেওয়ার। এখন সেটিও যদি না হয়, আমরা তার বিকল্প নিয়েও চিন্তা-ভাবনা করছি।
দেশে করোনাভাইরাস সংক্রমণের কারণে গত বছরের ১৭ মার্চ থেকে সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ রয়েছে। চলতি বছরের ১৩ জুন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলার কথা থাকলেও তা পিছিয়ে ৩০ জুন পর্যন্ত ছুটি বৃদ্ধি করা হয়েছে।
ফাইল ছবি
আমেরিকা, ইংল্যান্ড, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া ও ইউরোপের পাশাপাশি নিউজিল্যান্ডের প্রতিও আগ্রহ আছে বিদেশি শিক্ষার্থীদের। দেশটি নানা বৃত্তি দেয় বিদেশি শিক্ষার্থীদের। এর অন্যতম একটি ভিক্টোরিয়া ইউনিভার্সিটি অব ওয়েলিংটনের ডক্টরাল স্কলারশিপ।
বিদেশি শিক্ষার্থীদের পাশাপাশি ভিক্টোরিয়া ইউনিভার্সিটিতে ডক্টরেট ডিগ্রি অর্জনকারী শিক্ষার্থীরাও নিউজিল্যান্ডের সম্পূর্ণ অর্থায়নের এই পিএইচডি বৃত্তির জন্য যোগ্য। এ বৃত্তির আওতায় ১১০ জন বিদেশি শিক্ষার্থী এ বৃত্তি পাবেন।
পড়াশুনার ক্ষেত্রসমূহ:
স্থাপত্য, ব্যবসায় এবং সরকার, নকশা, শিক্ষা, প্রকৌশল, স্বাস্থ্য, মানবিক ও সামাজিক বিজ্ঞান, আইন, সংগীত, প্রযুক্তি ও বিজ্ঞান বিষয়ে অধ্যয়ন ও গবেষণা করা যাবে।
বৃত্তির সুযোগ–সুবিধা:
স্কলারশিপে তিন বছরের টিউশন ফি মিলবে। বছরে ২৯ হাজার ৫০০ ডলার করে উপবৃত্তি।
আবেদনের যোগ্যতা:
আগ্রহী আবেদনকারীর ভালো একাডেমিক প্রোফাইল থাকতে হবে
আবেদনকারী শিক্ষার্থীর একাডেমিক রেফারেন্স থাকতে হবে;
শিক্ষর্থীকে অবশ্যই উচ্চমানের গবেষণা চালিয়ে যাওয়ার জন্য আগ্রহ ও সম্ভাবনা থাকতে হবে;আন্তর্জাতিক জার্নালে প্রকাশনা থাকতে হবে।
আবেদনের প্রক্রিয়া:
ভিক্টোরিয়া ইউনিভার্সিটি অব ওয়েলিংটনের ডক্টরাল স্কলারশিপে আবেদনে সব প্রয়োজনীয় নথি জমা দিতে হবে। নির্বাচিত স্কলারদের ছয় থেকে আট সপ্তাহের মধ্যে নিউজিল্যান্ডের সম্পূর্ণ অর্থায়নে পিএইচডি বৃত্তি দেওয়া হবে। আবেদনের কয়েকটি ধাপ লক্ষ্য করতে হবে।
আবেদনের শেষ তারিখ:
এ বৃত্তির জন্য বছরে তিনবার আবেদন করা যায়। ১ মার্চ, ১ জুলাই ও ১ নভেম্বরে আবেদন করা যায়। সূত্র: প্রথম আলো
ফাইল ছবি
করোনার বিস্তৃতি মোকাবেলায় বন্ধ আছে লঞ্চ চলাচল কিন্তু লঞ্চ শ্রমিকদের থাকতে হচ্ছে লঞ্চেই। পাহাড়া দিতে হবে কোটি কোটি টাকা দামের এই জলযান। কিন্তু ঈদের পূর্বে বেতন ও বোনাস পাওয়া নিয়ে তাদের ভিতর শঙ্কাবিরাজ করছে। লঞ্চমালিকরা শুধু খাওয়া খরচ দিয়ে দায় সাড়ছেন বলে অভিযোগ।
এদিকে লঞ্চ মালিকদের অভিযোগ তাদেরও দৈনিক ক্ষতি হচ্ছে লাখ লাখ টাকা। তাদের ব্যবসা টিকিয়ে রাখতে দেয়ালে পিঠ ঠেকে গেছে। টানা লকডাউনে বন্ধ থাকা কিছু লঞ্চ সদরঘাট এলাকায় দেখা গেলেও সেখানে দেখা যায় শ্রমিকরা অলস সময় পার করছেন। লঞ্চ চললে তাদের জন্য মিলবে বেতন বোনাস। তবে আদৌ এবার কি ঈদ উদযাপন করতে পারবেন এ সংশয় নিয়ে দিন পান করছেন লঞ্চ শ্রমিকরা।
শ্রমিকদের বিষয়ে নৌযান ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক, চৌধুরী আশিকুল আলম বলেন, সরকার শ্রমিকদের জন্য প্রনোদনার কথা বললেও এখনো পাইনি। অধিকাংশ শ্রমিকরাই বেতন বোনাস থেকে বঞ্চিত থেকে মানবেতর জীবনযাপন করছেন।