a
ফাইল ছবি
বিশ্ব চলচ্চিত্রের সবচেয়ে সম্মানজনক পুরস্কার অ্যাকাডেমি অ্যাওয়ার্ডসের (অস্কার) ৯৩তম আসরের বিজয়ীদের মধ্যে পুরস্কার বিতরণ করা হলো। এবার সেরা চলচ্চিত্রসহ সর্বাধিক চারটি বিভাগে সেরা হয়েছে দক্ষিণ কোরিয়ান ভাষায় নির্মিত ‘প্যারাসাইট’। সেরা চলচ্চিত্র বিভাগে অস্কারের ৯৩ বছরের ইতিহাসে ইংরেজি ব্যতিত অন্যভাষার ছবির জয়ের ঘটনা এটাই প্রথম।
প্রতি বছরের মতো এবারও সেরা ছবি, সেরা চলচ্চিত্র নির্মাতা, সেরা অভিনয়শিল্পী, সেরা প্রামাণ্যচিত্রসহ ২৩টি বিভাগে পুরস্কার প্রদান করেছে অ্যাকাডেমি অব মোশন পিকচার আর্টস অ্যান্ড সায়েন্সেস। বিজয়ীদের নাম ঘোষণা ও পুরস্কার প্রদানের জমকালো এই আয়োজনে ছিল না কোনও সঞ্চালক। এবিসি নেটওয়ার্কের মাধ্যমে বাংলাদেশসহ বিশ্বের ২২৫টি দেশে সরাসরি সম্প্রচার করা হয় অনুষ্ঠানটি।
একনজরে ৯৩তম অস্কারের বিজয়ীরা
সেরা চলচ্চিত্র: নোম্যাডল্যান্ড
সেরা অভিনেতা: অ্যান্থনি হপকিন্স (দ্য ফাদার)
সেরা অভিনেত্রী: ফ্রান্সেস ম্যাকডরম্যান্ড (নোম্যাডল্যান্ড)
সেরা পরিচালক: ক্লোয়ি জাও (নোম্যাডল্যান্ড)
সেরা পার্শ্ব-অভিনেতা: ড্যানিয়েল কালুইয়া (জুডাস অ্যান্ড দ্য ব্ল্যাক মেসায়া)
সেরা পার্শ্ব-অভিনেত্রী: ইয়া-জাঙ উন (মিনারি)
সেরা মৌলিক চিত্রনাট্য: প্রমিসিং ইয়াং ওম্যান (এমারেল্ড ফেনেল)
সেরা অ্যাডাপ্টেড চিত্রনাট্য: দ্য ফাদার (ক্রিস্টোফার হ্যাম্পটন ও ফ্লোরিয়ান জেলার)
সেরা অ্যানিমেটেড ছবি: সৌল (পিট ডক্টর ও ডানা মারে)
সেরা চিত্রগ্রহণ: ম্যাঙ্ক (এরিক মেসারস্মিট)
সেরা পোশাক পরিকল্পনা: মা রেইনি’স ব্ল্যাক বটম (অ্যান রোথ)
সেরা প্রামাণ্যচিত্র: মাই অক্টোপাস টিচার (পিপ্পা এরলিচ, ক্রেগ ফস্টার ও জেমস রিড)
সেরা স্বল্পদৈর্ঘ্য প্রামাণ্যচিত্র: কলেট (অ্যালিস ডয়ার্ড ও অ্যান্থনি গিয়াচ্চিনো)
সেরা সম্পাদনা: সাউন্ড অব মেটাল (মিকেল ই. জি. নিলসেন)
সেরা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র: অ্যানাদার রাউন্ড (ডেনমার্ক)
সেরা রূপ ও চুলসজ্জা: মা রেইনি’স ব্ল্যাক বটম (সের্গিও লোপেজ-রিভেরা, মিয়া নিল ও জেমিকা উইলসন)
সেরা মৌলিক সুর: সৌল (ট্রেন্ট রেজনা, অ্যাটিকাস রস, জন বাটিস্ট)
সেরা মৌলিক গান: ফাইট ফর ইউ (জুডাস অ্যান্ড দ্য ব্ল্যাক মেসায়া)
সেরা শিল্প নির্দেশনা: ম্যাঙ্ক (ডোনাল্ড গ্রাহার বার্ট ও জ্যান পাসকেল)
সেরা শব্দ: সাউন্ড অব মেটাল (জেইম বখত, নিকোলাস বেকার, ফিলিপ ব্লাড, কার্লোস করতেস ও মিশেল কুটোলেঙ্ক)
সেরা ভিজ্যুয়াল ইফেক্টস: টেনেট (স্কট আর. ফিশার, অ্যান্ড্রু জ্যাকসন, ডেভিড লি ও অ্যান্ড্রু লকলি)
সেরা স্বল্পদৈর্ঘ্য অ্যানিমেটেড ছবি: ইফ অ্যানিথিং হ্যাপেনস আই লাভ ইউ (মাইকেল গোভিয়ার ও উইল ম্যাককরম্যাক)
সেরা স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র: টু ডিস্ট্যান্ট স্ট্রেঞ্জার্স (ট্রেভন ফ্রি ও মার্টিন ডেসমন্ড রো)
ফাইল ছবি: ঐশ্বরিয়া ও সালমান খান
সালমান খানের সঙ্গে ‘গোপন বিয়ের’ খবর গুজব বলে উড়িয়ে দিয়েছেন বলিউড অভিনেত্রী ঐশ্বরিয়া রাই। বিভিন্ন মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া এই খবরকে ভিত্তিহীন বলেছেন।
সোমবার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে পাকিস্তানভিত্তিক দ্য এক্সপ্রেস ট্রিবিউন।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যমে দাবি করা হয়, মুম্বাইয়ের লোনাভালার একটি বাংলোতে অতি গোপনে বিয়ের আনষ্ঠানিক সম্পন্ন করেছেন সালমান ও ঐশ্বরিয়া।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, ঐশ্বরিয়া রাই বিয়ের জন্যই হিন্দুধর্ম ছেড়ে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেছেন। আপাতত যা পরিবারের কাছে গোপন রাখতে চাচ্ছেন।
সালমান ও ঐশ্বরিয়া নিউইয়র্কে গোপন হানিমুনে গিয়েছিলেন এখান থেকেও বিভিন্ন গুজব সবার মাঝে ঘোরপাক খাচ্ছে।
এক সাক্ষাৎকারে ঐশ্বরিয়া নিজেই বলেছেন, ‘(বিয়ের) খবরটি সত্য হলে, ইন্ডাস্ট্রি এটি সম্পর্কে জানতো, কারণ এটি একটি ছোট পৃথিবী। আমি এমন কেউ নই যে আমার বিয়ে লুকিয়ে রাখবো।’
গত কয়েক মাস ধরে সাবেক বিশ্বসুন্দরী ও বলিউড অভিনেত্রী ঐশ্বরিয়া রায়ের সঙ্গে তার স্বামী অভিনেতা অভিষেক বচ্চনের দাম্পত্যে বেশ দূরত্ব সৃষ্টি হয়েছে।
বিশেষ করে, আম্বানিদের বিয়ের এক অনুষ্ঠানে একসঙ্গে প্রবেশ না করায় ঐশ্বরিয়া-অভিষেককে নিয়ে জল্পনা আরো ঘনীভূত হয়। এছাড়া সম্প্রতি দুবাইয়ে এক অনুষ্ঠানে বিয়ের আংটি ছাড়াই দেখা গেছে ঐশ্বরিয়অকে, সঙ্গে মেয়ে আরাধ্যাও ছিল। বিয়ের আংটি দেখতে না পাওয়ায় ঐশ্বরিয়া ও অভিষেকের দাম্পত্য কলহ নিয়ে আবারও আলোচনার ঝড় তুঙ্গে। সূত্র:যুগান্তর
বিএনপিকে উদ্দেশ্য করে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল-আলম হানিফ বলেছেন, অগণতান্ত্রিক পন্থায় যাদের সৃষ্টি, তাদের মুখে এখন গণতন্ত্রের কথা বলতে বলতে ফেনা উঠে যাচ্ছে। কিন্তু তাদের মুখে গণতন্ত্রের কথা মানানসই না।
তিনি বলেন, যখন ক্ষমতায় ছিলেন তখন কোনো গণতন্ত্র মেনেছেন আপনারা? বরং শেখ হাসিনাকে হত্যা করে বিরোধী দলকে নিশ্চিহ্ন করার পরিকল্পনা করেছেন। আপনাদের কাছে জানতে চাই, এটা গণতন্ত্রের কোনো সঙ্গার মধ্যে পড়ে?
হানিফ বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে এখন দেশের উন্নয়ন হচ্ছে। দেশের মানুষের ভাগ্য বদলে যাচ্ছে। দেশের মানুষ ভালো থাক আপনারা কি তা চান না? এই দেশ তো আপনাদেরও। আপনারা উন্নয়ন করতে পারেননি, আমরা করছি ধ্বংসাত্মক রাজনীতি থেকে বেরিয়ে এসে আপনাদেরও এই উন্নয়নের ধারায় শামিল হওয়া উচিত।
রোববার (৩ জানুয়ারি) দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবের তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হলে বিশ্বশান্তি ও মানবাধিকার সংগঠন বাংলাদেশ আয়োজিত ‘বঙ্গবন্ধুর দর্শন শক্তি ও নম্রতা সমন্বয়’ শীর্ষক এক সেমিনারে তিনি এসব কথা বলেন।
এসময় তিনি বিএনপি দলের প্রধান রাজনৈতিক নেতার পরিবর্তন করে নতুন যোগ্য নেতা আনা এবং আন্দোলন করলে আওয়ামী লীগের কাছ থেকে আন্দোলন শিখে তারপর আন্দোলন করার জন্য বিএনপিকে আহ্বান জানান।
আয়োজনে বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ বলেন, স্বাধীন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার জন্য বহু ত্যাগ স্বীকার করেছেন বঙ্গবন্ধু। তিনি সাধারণ মানুষের সঙ্গে মিশেছেন, তাদের সঙ্গে কথা বলেছেন। বাঙালি জাতির অধিকার প্রতিষ্ঠার সংগ্রামে তিনি বারবার কারাবরণ করেছেন। বঙ্গবন্ধু যেমন কোমল মনের মানুষ ছিলেন তেমনি ছিলেন দৃঢ়চেতা। আর তার মনোবল সবসময়ই ছিল অটুট।
সেমিনারে সভাপতিত্ব করেন বেগম রোকিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ও সংগঠনের সভাপতি প্রফেসর ড. নাজমুল আহসান কলিম উল্লাহ।
এতে আরও উপস্থিত ছিলেন আয়োজক সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক ফনিন্দ্র সরকার, বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক আব্দুল মান্নান, দৈনিক জাগরণের সম্পাদক আবেদ খান, নিউজটোয়েন্টিফোর চ্যানেলের হেড অব নিউজ রাহুল রাহা, ব্যরিস্টার তৌফিকুর রহমান প্রমুখ।