a কেকে মৃত্যুর আগে ফেসবুকে শেষ স্ট্যাটাস
ঢাকা মঙ্গলবার, ২৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩২, ০৯ ডিসেম্বর, ২০২৫
https://www.msprotidin.com website logo

কেকে মৃত্যুর আগে ফেসবুকে শেষ স্ট্যাটাস


বিনোদন ডেস্ক:মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
বুধবার, ০১ জুন, ২০২২, ১২:৩৮
কেকে মৃত্যুর আগে ফেসবুকে শেষ স্ট্যাটাস

ফাইল ছবি : কৃষ্ণকুমার কুনাথ কেকে

কলকাতায় নজরুল মঞ্চে গান গাইতে গাইতে অসুস্থ হয়ে পড়েন বলিউড তারকা গায়ক কৃষ্ণকুমার কুনাথ। এর কিছুক্ষণ পর হোটেলেই ফিরেই মারা যান তিনি। বলিউডে তিনি কেকে নামেই পরিচিত ছিলেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৫৪ বছর।

মঙ্গলবার কলকাতায় নজরুল মঞ্চে কনসার্টে যোগ দেন তিনি। হোটেলে ফিরে অসুস্থ হয়ে পড়তেই দ্রুততার সাথে তাকে নিয়ে যাওয়া হয় শহরের প্রথম সারির এক বেসরকারি হাসপাতালে। সেখানেই মৃত ঘোষণা করা হয় তাকে। চিকিৎসকদের প্রাথমিক ধারণা, হৃদরোগে আক্রান্ত হয়েই মৃত্যু হয়েছে এই সংগীতশিল্পীর।

মৃত্যুর আগে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে কেকে’র সবশেষ স্ট্যাটাস ছিল, “আজ রাতে নজরুল মঞ্চে বিবেকানন্দ কলেজের উত্তেজনাপূর্ণ কনসার্ট!! সবাইকে ভালোবাসা।”

কলকাতার নজরুল মঞ্চ ভিড়ে ঠাসা। দর্শকদের মধ্যে উত্তেজনা, কখন আসবেন গায়ক? কৃষ্ণকুমার কুন্নাথ, যিনি কেকে নামেই সুপরিচিত, তিনি এলেন। কণ্ঠে সুরের ঝাঁপি আর হাতে মাইক্রোফোন নিয়ে। হাততালিতে ফেটে পড়ল গোটা হল।

হাম, রাহে ইয়া না রাহে কাল.... মঙ্গলবার সন্ধ্যায় মাইক্রোফোন হাতে গান ধরেছিলেন কেকে। উপলক্ষ গুরুদাস কলেজের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। এর আগের রাতেই ছিল বিবেকানন্দ কলেজের অনুষ্ঠান।

গান শুরু হতেই উৎসাহ-উত্তেজনায় দর্শকদের গলা ফাটিয়ে চিৎকার। হবে না-ই বা কেন! মঞ্চে যিনি গান গাইতে উঠেছেন, তিনি তো আর সাধারণ কেউ না। বলিউডের তারকা নেপথ্যগায়ক কেকে।

মঞ্চে উঠে দর্শকদের মাতোয়ার করতে পারা সঙ্গীতশিল্পীদের মধ্যে অন্যতম কেকে। মঙ্গলবারের অনুষ্ঠানেও তার ব্যত্যয় হয়নি। সন্ধ্যা গড়িয়ে রাত বাড়ার পাশাপাশি গাইতে থাকেন একের পর এক গান। বাড়তে থাকে দর্শকেদের উত্তেজনাও।

নজরুল মঞ্চে হাজির দর্শক-শ্রোতারা দেখলেন, ৫৪ বছর বয়সী একজন গায়ক কতটা তরতাজা। গান গাইতে গাইতে মঞ্চের এ পাশ থেকে অন্য পাশে দাপিয়ে বেড়াতেও দেখা গেল কেকে-কে। কখনও দর্শকদের উদ্দেশে ‘ফ্লাইং কিস’ ছুড়ে দিচ্ছেন, তো কখনও আবার গান গাইতে গাইতে নিজের মনেই লাফাচ্ছেন। দর্শকদের অনেকেই কেকে-কে দেখার জন্য, তার গান শোনার জন্য বহু দিন ধরেই অপেক্ষা করেছিলেন।

গান গাওয়ার ফাঁকে কেকে মঞ্চের স্পটলাইটগুলো নিভিয়ে দেওয়ার অনুরোধও করেন। যার গানের সুরে ভারতীয় উপমহাদেশের আপামর শ্রোতা মুগ্ধ, তার আবার স্পটলাইটের দরকারই বা কী! স্পটলাইট নেভাতেই শতাধিক ফোনের ফ্ল্যাশলাইটের ঝলকানি গানের পরিবেশে অন্য এক মাত্রা যোগ করে মঙ্গলবারের অনুষ্ঠানে।

কেকে’র অনুষ্ঠানের সময় নজরুল মঞ্চে শীতাতপ যন্ত্র ঠিকঠাক কাজ করছিল না বলে অভিযোগ করেছেন অনেকে। গান গাইতে গায়ককে দরদর করে ঘামতেও দেখা গেছে। মাঝে মাঝে সাদা তোয়ালে দিয়ে মুখ মুছে নিচ্ছিলেন। তবে চোখে মুখে বিরক্তির লেশমাত্র নেই।

শেষের দিকে বেশ খানিকটা ক্লান্তই লাগছিল গায়ককে। ভিতরে কষ্ট হচ্ছিল কি? কষ্ট হলেও বুঝতে দেননি। অনুষ্ঠানের শেষ পর্যন্ত দর্শকদের আবদার মিটিয়েছেন মুখের মিষ্টি হাসি ধরে রেখেই।

অনুষ্ঠান শেষ হতেই চলে যান স্থানীয় ধর্মতলা এলাকার বিলাসবহুল হোটেলে। সেখানে পৌঁছে শারীরিক অবস্থার অবনতি হয়। সঙ্গে সঙ্গে স্থানীয় একটি বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয় তাকে।

তবে ততক্ষণে অনেক দেরি হয়ে গেছে। চিকিৎসকরা জানিয়ে দেন, মৃত্যু হয়েছে কেকে’র। প্রাথমিকভাবে জানা গেছে, হৃদরোগে আক্রান্ত হয়েই মৃত্যু হয়েছে তার। নিজে বুঝে থাকলেও, শারীরিক অসুবিধার কথা বুঝতে দেননি দর্শকদের। দক্ষ জাদুকরের মতো সুরের জাদু দেখিয়েছেন শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত।

‘আলবিদা’। ‘লাইফ ইন আ মেট্রো’ সিনেমায় তার গাওয়া বিখ্যাত গান। সুরের শহরকে সেই কথাই হয়তো জানাতে এসেছিলেন তিনি। আর এই অনুভবের শেষ সাক্ষী কলকাতা। সূ্ত্র: বিডি প্রতিদিন

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

লকডাউনেও ছয়টি শর্তে শুটিং করতে পারবে


বিনোদন ডেস্ক:
বুধবার, ১৪ এপ্রিল, ২০২১, ০৩:৪৫
লকডাউনেও ছয়টি শর্তে শুটিং করতে পারবে

সংগৃহীত ছবি

বুধবার থেকে দেশে শুরু হয়েছে আট দিনের সর্বাত্মক লকডাউন। পরবর্তী নির্দেশনা না আসা পর্যন্ত এই সময়টা বন্ধ থাকবে ছোট-বড় সব সিনেমা হল। তবে ছয়টি বিশেষ শর্তে স্বল্প পরিসরে নাটক ও সিনেমার শুটিং চালু রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন সংশ্লিষ্ট পরিচালক, প্রযোজক ও অভিনয় শিল্পীরা।

সিনেমার শুটিং প্রসঙ্গে বাংলাদেশ চলচ্চিত্র পরিচালক সমিতির নবনির্বাচিত সভাপতি সোহানুর রহমান সোহান বলেন, ‘সরকারি নিয়ম মেনে কেউ যদি শুটিং করতে চান তাহলে আমাদের কোনো আপত্তি নেই। তবে এখন শুটিং না করাই ভালো বলে মনে করি।’

অন্যদিকে, নাটকের শুটিংয়ের বিষয়ে টিভি নাটকের পাঁচ সংগঠন এক যৌথ বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, লকডাউনে সব ধরনের শুটিংয়ের কাজ সম্পূর্ণভাবে বন্ধ রাখার ব্যাপারে আন্তঃসংগঠন একমত পোষণ করলেও জরুরি প্রয়োজনে স্বল্প পরিসরে ৬টি শর্তে টিভি নাটকের শুটিং করতে পারবেন প্রযোজক, পরিচালক ও অভিনয় শিল্পীরা।

ছয়টি শর্ত হলো-
১) আন্তঃসংগঠনের দেয়া স্বাস্থ্যবিধি কঠোরভাবে মেনে কাজ করতে হবে। 

২) শুটিংয়ের আগে সংশ্লিষ্ট ইউনিট প্রধান শিল্পী-কলাকুশলীদের তাপমাত্রা পর্যবেক্ষণ ও শারীরিক অবস্থা সম্পর্কে সর্বশেষ তথ্য অবহিত থাকবেন। 

৩) করোনাভাইরাসের তীব্রতার মধ্যে পরিস্থিতি বিচারে কোনো শিল্পী, কলাকুশলীকে তার ইচ্ছার বিরুদ্ধে শুটিংয়ে অংশগ্রহণ করার ব্যাপারে জোর করা যাবে না। এই পরিস্থিতিতে যেকোনো শিল্পী সঙ্গত কারণ দেখিয়ে চুক্তিবদ্ধ কাজ থেকে নিজেকে প্রত্যাহার করতে পারবেন।
 
৪) ঢাকা শহর অথবা ঢাকার বাইরে শুটিংয়ের ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট ইউনিট যথাযথ স্বাস্থ্যবিধি মেনে সকল শিল্পী-কলাকুশলীদের আনা-নেয়ার জন্য পর্যাপ্ত গাড়ির ব্যবস্থা করবেন। 

৫) সদস্যবৃন্দের যেকোনো পরিস্থিতি এড়াতে নিজ নিজ সংগঠনে পরিচয়পত্র সাথে রাখবেন।  

৬) যেহেতু প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ আছে, অতিব জরুরি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে বের হওয়া যাবে না। তাই জরুরি প্রয়োজনে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ কর্তৃক প্রদত্ত মুভমেন্ট পাস নিয়ে বের হবেন।

এর আগে গত বছরের লকডাউনে প্রায় ছয় মাস সিনেমা হলের পাশাপাশি সব ধরনের শুটিং বন্ধ রাখারও সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছিল। এর ফলে দিশেহারা হয়ে পড়েছিলেন বিনোদন জগতের সঙ্গে সম্পৃক্ত স্বল্প আয়ের মানুষরা, বিশেষ করে যারা দৈনিক মজুরিতে কাজ করেন। বিরাট ক্ষতির মুখে পড়েছিলেন পরিচালক-প্রযোজকরাও। সেই দিক বিবেচনায় এবার শুটিংয়ের বিষয়ে কিছুটা নমনীয় পরিচালক ও শিল্পী নেতারা।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

দ্যা নিউজ সম্পাদক ও প্রকাশকের উপর হামলার প্রতিবাদ ও মানববন্ধন


সাইফুল আলম, মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
শনিবার, ০১ নভেম্বর, ২০২৫, ১১:৪৭
দ্যা নিউজ সম্পাদক ও প্রকাশকের উপর হামলার প্রতিবাদ ও মানববন্ধন

ছবি: মুক্তসংবাদ প্রতিদিন

সাইফুল আলম, ঢাকা:  বাংলাদেশ সরকারের নিয়ম নীতি মেনে সুনামের সাথে ১৪ বছর ধরে চলমান দ্যা নিউজ ডটকম (thenewse.com) এর সম্পাদক ও প্রকাশক প্রমিথিয়াস চৌধুরীকে ইসকন এর ট্যাগ লাগিয়ে খোলা বাজারে টর্চার, জিম্মি করে স্ট্যাম্পে স্বাক্ষর এবং ব্যাংকের চেকের পাতা নেওয়া, বার্তা সম্পাদক তৃণা রায় চৌধুরীকে মুসলিম পুরুষদের দিয়ে গ্যাং রেপের প্রকাশ্য হুমকির প্রতিবাদ সমাবেশ ও মানব বন্ধন। আজ ১ নভেম্বর সকাল ১১ ঘটিকায় রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে প্রতিবাদ সমাবেশ ও মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, দ্যা নিউজ ডটকম এর সম্পাদক ও প্রকাশক প্রমিথিয়াস চৌধুরী বাংলাদেশ সরকারের নিয়ম নীতি মেনে সুনামের সহিত ১৪ বছর ধরে দেশে তথ্যসেবা দিয়ে আসছে। বরিশাল জেলার আগৈলঝাড়া থানাধীন পশ্চিম গোয়াইল গ্রামে দ্যা নিউজের কর্ণধারের পৈত্রিক বাড়ীতে আশ্রম নির্মাণ করে ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে সকল মানুষের স্বাস্থ্যসেবা, শিক্ষা, আশ্রয়ের জন্য কাজ করছেন। সম্পাদক মহোদয়কে ২৯ অক্টোবর বুধবার বেলা ১টার দিকে স্কুল বন্ধু হালান মোল্লা কল করে বাশাইল বাজারে ডাকেন। সেখানে হালানের টিনের দোকানে সম্পাদক পৌঁছালে ইতিমধ্যে নিজাম মোল্লা হালান ও সাহানুর ওরফে শাহিন পেদা নিজেদের লেনদেন নিয়ে ঝগড়া শুরু করে এক পর্যায়ে সম্পাদককে উল্লেখ করে বলে ওঠে, ও তো ইসকনের দালাল, ও কোথাও কিছু খায়না, ওকে ছাড়া যাবে না। নাম না জানা আরো অনেকে তাকে ঘিরে ধরে। সম্পাদকের সাথে অকথ্যভাষায় গালাগালি করার প্রতিবাদ করলেই শারিরিক হামলা চালায়।  তিনি স্তম্ভিত ও হতভম্ভ হয়ে বসে পড়েন। নিজাম মোল্লা হালান ও কয়েকজন তাদের কিনে আনা স্ট্যাম্পে সম্পাদকের সই নেয়, ব্যাঙ্কের চেক পাতা ও জাতীয় পরিচয় পত্রের ফটোকপি করে নেয়। তারা সমানে হুমকি দিতে থাকে, চেক ও স্ট্যাম্পে সই না দিলে এখান থেকে ছাড়বো না। সম্পাদক সাহেব আওয়ামী লীগ, বিএনপি কোন রাজনীতির সাথে যুক্ত না অথচ ওরা সবাই ছিল আওয়ামী লীগ পন্থি অথচ সেই হালান বলে, তোদের মা হাসিনা পালিয়েছে, তোরা হিন্দুরা বাংলাদেশে কিভাবে থাকবি? এসময় মোল্লা নিজাম হালান আরও বলেন, তোর বউ বেশি খারাপ, ও আমাদের দেখতে পারে না। ওকে মুসলমানদের দিয়ে গ্যাং রেপ করাতে হবে তাহলে বুঝবে আমরা কারা। তখন আমাদের চিনবে ও পছন্দ করবে। তোরা আমাদের শত্রু। এ দেশে তোদের ও ইসকনের কোন স্থান নেই। তোদের মতো লোকের পিসিয়ে মারার মতো লোক আমিই যথেষ্ট। বাশাইল মসজিদ নিয়ে কিছুদিন ঝামেলা চলছে সেই ঘটনায় সম্পাদককে ফাঁসিয়ে মামলা করার পরিকল্পনা করেন তারা। দ্যা নিউজের বার্তা সম্পাদক তৃণা রায় চৌধুরী বলেন, সম্পাদক মহোদয় সাত্ত্বিক খাবার খান, খুব সাধারণ ভাবে জীবন যাপন করে মানুষের সেবায় নিজেকে উৎসর্গ করেছেন। নিজের বাড়ীটাকে সেবামূলক প্রতিষ্ঠান বানিয়েছেন। বিনামূল্যে স্বাস্থ্য সেবা, গরীব দুঃখী মানুষের খাদ্য আশ্রয়, শিক্ষার জন্য বিদ্যালয় চালুসহ অনেক সেবামূলক কার্যক্রম চালু করার জন্যই গ্রামের বাড়ীতে বেশি থাকেন। আর তার ফল হল খোলা বাজারে মারধর ও অকথ্য গালি। আমাকে নির্যাতন গ্যাং রেপ করার হুমকি দিচ্ছে তার সামনে। এমন কথা কানে শোনার থেকে মৃত্যু অনেক শ্রেয়।     বার্তা সম্পাদক তৃণা রায় চৌধুরীকে এই লাঞ্ছনাকর কথার প্রতিবাদে মানববন্ধনে অনেক নারী উপস্থিত হয়েছেন। তারা বলেন একজন নারীকে রেপ করার হুমকি আমরা অন্য নারীরা মেনে নেবো না। এই নিজাম মোল্লা হালান এবং তার দোসর শাহিন পেদা, মোঃ সাজ্জাদ হোসেন, সাবেক ইউপি মেম্বার মোঃ ফখরুল ইসলাম মামুনসহ সকল সহযোগীর দৃষ্টান্তমূলক চরম শাস্তি দাবী করছি। পরিশেষে যেকোন ব্যক্তি সম্পর্কে যাচাই না করে ইসকন/ আওয়ামী দোসর/ কথিত ফেসবুক পোস্ট কিংবা কোন ট্যাগ লাগিয়ে হুমকি নির্যাতন বন্ধে আশু পদক্ষেপ কামনা। দেশের সকল হিন্দু মুসলমান খ্রিস্টান ধর্মীয় মানুষদের শান্তিপূর্ণ সহবস্থানের পক্ষে আইনগত পদক্ষেপের জোরালো দাবী জানিয়েছেন উপস্থিত সাধারণ জনগন।
মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম
Share on Facebook

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর সর্বশেষ

সর্বশেষ - বিনোদন