a ধর্ম পরিবর্তন করে সালমানের সঙ্গে গোপন বিয়ে, মুখ খুললেন ঐশ্বরিয়া
ঢাকা মঙ্গলবার, ১৬ পৌষ ১৪৩২, ৩০ ডিসেম্বর, ২০২৫
https://www.msprotidin.com website logo

ধর্ম পরিবর্তন করে সালমানের সঙ্গে গোপন বিয়ে, মুখ খুললেন ঐশ্বরিয়া


বিনোদন ডেস্ক: মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
মঙ্গলবার, ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ০৮:৩৮
ধর্ম পরিবর্তন করে সালমানের সঙ্গে গোপন বিয়ে, মুখ খুললেন ঐশ্বরিয়া

ফাইল ছবি: ঐশ্বরিয়া ও সালমান খান


সালমান খানের সঙ্গে ‘গোপন বিয়ের’ খবর গুজব বলে উড়িয়ে দিয়েছেন বলিউড অভিনেত্রী ঐশ্বরিয়া রাই। বিভিন্ন মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া এই খবরকে ভিত্তিহীন বলেছেন।

সোমবার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে পাকিস্তানভিত্তিক দ্য এক্সপ্রেস ট্রিবিউন।

ভারতীয় সংবাদমাধ্যমে দাবি করা হয়, মুম্বাইয়ের লোনাভালার একটি বাংলোতে অতি গোপনে বিয়ের আনষ্ঠানিক সম্পন্ন করেছেন সালমান ও ঐশ্বরিয়া।

প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, ঐশ্বরিয়া রাই বিয়ের জন্যই হিন্দুধর্ম ছেড়ে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেছেন। আপাতত যা পরিবারের কাছে গোপন রাখতে চাচ্ছেন।

সালমান ও ঐশ্বরিয়া নিউইয়র্কে গোপন হানিমুনে গিয়েছিলেন এখান থেকেও বিভিন্ন গুজব সবার মাঝে ঘোরপাক খাচ্ছে।

এক সাক্ষাৎকারে ঐশ্বরিয়া নিজেই বলেছেন, ‘(বিয়ের) খবরটি সত্য হলে, ইন্ডাস্ট্রি এটি সম্পর্কে জানতো, কারণ এটি একটি ছোট পৃথিবী। আমি এমন কেউ নই যে আমার বিয়ে লুকিয়ে রাখবো।’

গত কয়েক মাস ধরে সাবেক বিশ্বসুন্দরী ও বলিউড অভিনেত্রী ঐশ্বরিয়া রায়ের সঙ্গে তার স্বামী অভিনেতা অভিষেক বচ্চনের দাম্পত্যে বেশ দূরত্ব সৃষ্টি হয়েছে।

বিশেষ করে, আম্বানিদের বিয়ের এক অনুষ্ঠানে একসঙ্গে প্রবেশ না করায় ঐশ্বরিয়া-অভিষেককে নিয়ে জল্পনা আরো ঘনীভূত হয়। এছাড়া সম্প্রতি দুবাইয়ে এক অনুষ্ঠানে বিয়ের আংটি ছাড়াই দেখা গেছে ঐশ্বরিয়অকে, সঙ্গে মেয়ে আরাধ্যাও ছিল। বিয়ের আংটি দেখতে না পাওয়ায় ঐশ্বরিয়া ও অভিষেকের দাম্পত্য কলহ নিয়ে আবারও আলোচনার ঝড় তুঙ্গে। সূত্র:যুগান্তর

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

হেলপার বললঃ ওস্তাদ আজ আর রক্ষা নেই ঐ লাশটাও আমাদের পিছনে দৌড়াচ্ছে তাড়াতাড়ি জান বাঁচাইয়া ভাগেন


আরাফাত আলম, বিশেষ প্রতিনিধি, মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
রবিবার, ০৮ জুন, ২০২৫, ০৩:০৪
হেলপার বললঃ ওস্তাদ আজ আর রক্ষা নেই ঐ লাশটাও আমাদের পিছনে দৌড়াচ্ছে তাড়াতাড়ি জান বাঁচাইয়া ভাগেন

ছবি সংগৃহীত

নিউজ ডেস্ক: একটা ট্রাক রাতের বেলায় লাশ নিয়ে বরিশাল থেকে ঢাকা যাচ্ছে। পথের মধ্যে ড্রাইভার এবং হেলপারের চায়ের নেশা  ধরলো। তাই  তারা রাস্তার পাশে গাড়ি থামিয়ে ড্রাইভার ও হেলপার দোকানে চা খেতে নামলো।
তারা দোকানে বসে চা খাচ্ছে। এইদিকে এক লোক ঢাকার   উদ্দেশ্যে  বাড়ী থেকে  বের  হয়ে গাড়ীর অপেক্ষায় রাস্তার পাশে থাকতে থাকতে অনেক রাত হয়ে গেলে গাড়ি না পেয়ে রাস্তায় বসেছিলো।

হঠাৎ লোকটা ট্রাকটি দেখে ভাবলো  এই ট্রাকটি  খালি  ড্রাইভার এবং হেলপারকে না দেখিয়ে উঠে পড়ি। যেমন ভাবনা তেমনি কাজ উঠে পড়ল ট্রাকে। ট্রাকে উঠে অন্ধকারে লাশের ওপর বসে পড়ল।

কারন, অন্ধকারে কিছুই দেখা যাচ্ছিল না। অতঃপর ( ড্রাইভার & হেলপার) চা খাওয়া শেষ করে যথারীতি গাড়ি চালিয়ে যাচ্ছে।

কিছুক্ষণ পর ট্রাকে বসা লোকটা একটা সিগারেট ধরে মনের  সুখে  টানতে  লাগলো।  হঠাৎ হেলপারের  চোখ পিছনে পড়তেই  দেখলো পিছনে লাশটা বসে সিগারেট টানছে।
হেলপার ভয়ে ভয়ে ড্রাইভারকে বললঃ

হেলপারঃ-- ওস্তাদ গাড়ি থামান!
ওস্তাদঃ-- কেন?
হেলপারঃ-- পিছনে তাকিয়ে  দেখেন লাশ বসে সিগারেট টানছে!
ওস্তাদঃ-- দূর বেটা এইটা কেমনে হয়?

হেলপারঃ-- দেখেন না আপনি? 
এবার দুইজনে ( ড্রাইভার & হেলপার) গাড়ি থেকে নামল দেখার জন্য যে ব্যাপারটা কি?
লাশের ওপর বসে থাকা লোকটা সিগারেট টানতে টানতে বললঃ-- কিরে গাড়ি থামালি কেন?

এই শুনে ওস্তাদ বলল কাম সারছে অতঃপর দূইজনে মিলে দিল খিচ্ছা দৌড়!
দৌড়ের দৃশ্য দেখে লোকটা ভাবলো মনে হয় কোনো সমস্যা হইছে!
নইলে ওরা দৌড় দিল কেন!

বসে থাকলে সে বিপদে পড়বে ভেবে  সেও ওদের পিছনে পিছনে দিল দৌড়।
হেলপার পিছনে তাকাইয়া দেখে লাশটা ওদের পিছনে পিছনে দৌড়াইতাছে!

হেলপার বললঃ ওস্তাদ আজ আর রক্ষা নেই ঐ লাশটাও আমাদের পিছনে দৌড়াচ্ছে তাড়াতাড়ি জান বাঁচাইয়া ভাগেন, 

সত্যি করে বলেন মন খুলে কত দিন পর হাসলেন? পড়া শেষে ধন্যবাদ দিতে ভুলবেন না কিন্তু। 

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

মুক্তিযুদ্ধের চেতনাই সাংবাদিক ঐক্যের মূল সোপান


এমএস.প্রতিদিন ডেস্ক:
মঙ্গলবার, ২২ জুন, ২০২১, ১১:৪১
মুক্তিযুদ্ধের চেতনাই সাংবাদিক ঐক্যের মূল সোপান

সংগৃহীত ছবি

মুত্তিযুুদ্ধের চেতনা, পেশাদ্বারিত্ব ইতিহাস থেকে শিক্ষা নিয়ে বর্তমানকে পর্যবেক্ষন করে ভবিষৎ সর্ম্পকে সম্মুখ ধারনা পোষণ করা বা উপলব্ধি করা সাংবাদিকদের নৈতিক দায়িত্ব। সাংবাদিক নির্যাতন দিবস পালন অনুষ্ঠানে সাংবাদিক নেতৃবৃন্দ এসব কথা বলেন।

ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন আয়োজিত আজ ২১ জুন সাংবাদিক নির্যাতন দিবস অনুষ্ঠানে সাংবাদিক নেতৃবৃন্দ ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন মিলনায়তনে এসব কথা বলেন।

ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি কদ্দুস অফ্রাদের সভাপতিত্বে ডিইউজের সাধারণ সম্পাদক সাজ্জাদ আলম খান তপুু’র সঞ্চালনায় সাংবাদিক নির্যাতন দিবস পালন অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের সাবেক সভাপতি ইকবাল সোবাহান চেৌধুরী ও সাবেক বিএফইউজের সভাপতি মঞ্জুরুল আহসান বুলবুুলসহ জাতীয় প্রেস ক্লাবের সভাপতি ফরিদা ইয়াছমিন এবং ওমর ফারুক ।

অন্যান্যের মাঝে উপস্থিত ছিলেন বিএফইউজের ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব আবদুুল মজিদ ও বঙ্গবন্ধু সাংবাদিক পরিষদের সদস্য সচিব মুহাম্মদ আবুু সাঈদ (বিএসএস) এবং ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক খাইরুল আলম, জাতীয় প্রেসক্লাবের কোষাধ্যক্ষ, শাহেদ চৌধুরীসহ ডিইউজের অন্যান্য নেতৃবৃৃন্দ।

এসময় সাংবাদিক নেতা ইকবাল সোবাহান চৌধুরী তার বক্তব্যে বলেন, ১৯৭১ সালে পাকিস্তানী রাজাকার বাহিনী সাংবাদিকদের উপর হামলা চালিয়ে বর্বর নির্যাতন ও হত্যাকান্ড চালিয়ে ছিল। সেই একইভাবে ১৯৯২ সালের ২১ জুন আজকের এই দিনে তৎকালীন সরকারের মদত পুুষ্ট পুুলিশ যেভাবে সাংবাদিকদের উপর হামলা করে আহত করেছিল তা একাত্তরের পূন:রাবৃত্তি যা স্বাধীন দেশ হিসেবে এটি কাম্য নয়। 

তিনি আরও বলেন, বর্তমান সরকার মুত্তিযুদ্ধের চেতনার সরকার এবং সাংবাদিক বান্ধব সরকার। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সকল ক্ষেত্রে সচ্ছতা ফিরিয়ে আনতে নিরলস কাজ করে যাচ্ছেন, তারই ধারাবাহিকতায় সাংবাদিক এবং গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ও সচ্ছতা ফিরিয়ে আনতে নানাবিধ কর্মসূচি হাতে নিয়েছেন আশা করি তা খুব দ্রুত বাস্তবায়ন হবে। তাই সাংবাদিকদের ঐক্যবদ্ধ হতে হবে এবং পেশাদ্বারিত্ব ফিরিয়ে আনতে হবে।

অপর এক বক্তব্যে বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের সাবেক সভাপতি মঞ্জুরুল আহসান বুলবুল বলেন, সাংবাদিকতা শিক্ষিত মানুষের পেশা, আর ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন পেশাদারিত্বের সংগঠন। এই সংগঠনের যে নেতা হয়ে আসবে তাকে ইউনিয়নের কার্যক্রম সম্পর্কে জানতে হবে। তার পাশাপাশি ইতিহাস সম্পর্কে সম্মুখ ধারণা থাকতে হবে এবং পেশাদারিত্ব ফিরিয়ে আনতে সাংবাদিককে পেশাদার হতে হবে। আমরা যদি সক্রিয় হই তাহলে ইউনিয়নকে কেউ বিক্রি করতে পারবে না। 

এসময় জাতীয় প্রেসক্লাবের সভাপতি ফরিদা ইয়াসমিন বলেন, জাতীয় প্রেসক্লাবে ঢুকে সাংবাদিকদের উপর হামলা করে ৫০ জন সাংবাদিককে আহত করা হয়েেছে এটি লজ্জাস্কর। 

ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সংগ্রামী সভাপতি কুদ্দুস আফ্রাদ সভাপতির বক্তব্যে বলেন, যে সময়ের ঘটনা তখন আমি তরুণ রিপোর্টার পার্লামেন্টে ছিলাম। তৎকালীন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে ২১শে জুনের হামলার কথা জানতে চাইলে তিনি বলেন, অন্ধকারে সাংবাদিকদের দেখে নাই। 

তিনি আরও বলেন, তৎকালীন সাংবাদিকদের উপর হামলার যে তদন্ত হয়েছিল তা প্রকাশ করার জন্য ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের পক্ষ থেকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রনালয়ে স্বারকলিপি দেয়া হবে যাতে করে গণসম্মুখে এটি প্রকাশ করা হয়। আজকের এই সাংবাদিক নির্যাতন হামলা দিবসটি সারা দেশে পালিত হচ্ছে। আগামীতে দিবসটি ব্যাপকভাবে পালন করা হবে। 

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম
Share on Facebook

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর সর্বশেষ

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর জনপ্রিয়

সর্বশেষ - বিনোদন