a
ফাইল ছবি
অভিনেত্রী নুসরাত জাহানের স্বামীর নাম ওয়েবসাইটের নথিতে দেয়া আছে নিখিল জৈন। আর লোকসভার ওয়েবসাইটে স্পষ্ট লেখা নুসরাত বিবাহিত। তিনি বিয়ে করেছেন ২০১৯ সালের ১৯ জুন মাসে। আর এই বিষয়টি সামনে আসতেই হইচই শুরু হয়েছে গোটা পশ্চিমবঙ্গে।
এর আগে বুধবার দুপুরে অভিনেত্রী নুসরাত জাহান স্থানীয় গণমাধ্যমকে জানিয়েছিলেন, ‘‘নিখিলের সঙ্গে আমি সহবাস করেছি। বিয়ে নয়। ফলে বিবাহ বিচ্ছেদের প্রশ্নই ওঠে না।’’
এরপরই হইচই শুরু হয়ে যায়। কিন্তু পরে দেখা যায়, নুসরাত নিখিলের সঙ্গে লিভ-ইন করেছেন বলে দাবি করলেও সরকারি নথিতে তিনি বিবাহিত এবং স্বামীর নাম নিখিল জৈন।
সম্প্রতি জানা যায়, মা হতে চলেছেন নুসরাত। অনাগত সন্তানের পিতৃপরিচয় কী তা নিয়ে গত ৫ দিন ধরে বিতর্ক তুঙ্গে। শুধু তাই নয়, নিখিলের সঙ্গে তার বিবাহ বিচ্ছেদ হচ্ছে না কেন, এই নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে চার দিক থেকে। এমনকি লেখিকা তসলিমা নাসরিনও নুসরাতের নীরবতা নিয়ে কথা বলেছিলেন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে।
তসলিমা নাসরিন লিখেছিলেন, ‘…এই যদি পরিস্থিতি হয়, তবে নিখিল আর নুসরাতের ডিভোর্স হয়ে যাওয়াই কি ভালো নয়? অচল কোনও সম্পর্ক বাদুড়ের মতো ঝুলিয়ে রাখার কোনও মানে হয় না। এতে দু’পক্ষেরই অস্বস্তি।’ এর পরেই নুসরাত জানিয়েছেন, তিনি আদৌ নিখিলকে বিয়েই করেননি।
যদিও এর আগে খুব কম অতিথি নিয়েই তুরস্কে বিয়ে হয়েছিল নুসরাত ও নিখিলের। সেই প্রসঙ্গ টেনে নুসরাত জানিয়েছেন, তুরস্কের বিবাহ আইন অনুসারে ওই অনুষ্ঠান অবৈধ। উপরন্তু হিন্দু-মুসলিম বিবাহের ক্ষেত্রে বিশেষ বিবাহ আইন অনুসারে বিয়ে করা উচিত। যা এ ক্ষেত্রে মানা হয়নি। ফলত, এটা বিয়েই নয়। বুধবার এমনই যুক্তি প্রকাশ্যে এনেছেন অভিনেত্রী নুসরাত। তার দাবিনানুযায়ী, যে বিয়ে আইনতসিদ্ধ নয়, তার জন্য বিবাহ বিচ্ছেদের প্রয়োজন নেই।
কিন্তু সংসদকে বিবাহিত হিসেবে পরিচয় জানিয়েছেন কেন? এবার উঠবে সেই প্রশ্ন। কারণ, নিয়ম অনুযায়ী সংসদের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতেই ওয়েবসাইটে পরিচয় দেওয়া হয়। তবে গত লোকসভা ভোটের আগে লোকসভা নির্বাচনকে যে হলফনামা দিয়েছিলে নুসরাত তাতে অবিবাহিতই দাবি করেছিলেন নিজেকে। কারণ, তার বিয়ের যে তারিখ লোকসভার ওয়েবসাইটে রয়েছে তা নির্বাচনের পরের। সূত্র: আনন্দবাজার
ফাইল ছবি
বিশ্বের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় স্মার্টফোন নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ভিভোর ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর হিসেবে নিযুক্ত হয়েছেন ছোট পর্দার জনপ্রিয় মডেল এবং অভিনেত্রী বিদ্যা সিনহা মীম। গতকাল ২৪ মে সোমবার ভিভো অফিসিয়াল এক বিজ্ঞপ্তিতে এ চুক্তিটির বিষয়ে ঘোষণা করে। চুক্তির নিয়মানুযায়ী ভিভোর প্রিমিয়াম ভি সিরিজের প্রচারণা করতে দেখা যাবে মীমকে।
বাংলাদেশের স্মার্টফোনের বাজারে ভিভোর ভি সিরিজের মান বৃদ্ধি করতে এবং এ সর্ম্পকে গ্রাহকদের কাছে ভিভোর জনপ্রিয়তা পৌছে দিতে এই চুক্তি করেছে ভিভো। জনপ্রিয় অভিনেত্রী মীম যুব সমাজের কাছে তার অনুকরণীয় ব্যক্তিত্বের দ্বারা তুলে ধরবেন ভিভো ফোন। গত বছর ভি২০ সিরিজ বাজারে আসার পর থেকেই ভিভো পরিবারের অংশে পরিণত হয়েছেন তিনি। বাংলাদেশের স্থানীয় গ্রাহকদের সাথে ভিভো’র সর্ম্পক আরো শক্তিশালী করতে এই চুক্তি করা হয়েছে।
চুক্তির বিষয়ে বিদ্যা সিনহা মীম বলেন, তারুণ্যের ব্র্যান্ড ভিভো’র প্রিমিয়াম র্স্মাটফোন ভি সিরিজের অংশীদার হতে পেরে আমি খুবই আনন্দিত। সেই সাথে আমি বেশ আগে থেকেই ভিভো’র একজন ভক্ত। ইতোমধ্যেই আমি ভিভো’র আরো কিছু পণ্যের মডেল হিসেবে কাজ করেছি। তিনি বলেন, তরুণ প্রজন্মের পছন্দ এমন একটি ব্র্যান্ডের প্রতিনিধিত্ব করা আমার জন্য বড় সম্মানের বলে মনে করি।
ভিভো বাংলাদেশের ডেপুটি ব্র্যান্ড ম্যানেজার তানজীব আহামেদ বলেন, আমাদের ফ্ল্যাগশিপ র্স্মাটফোন ভি -সিরিজের জন্য বিদ্যা সিনহা মীমের সাথে অংশীদারিত্ব স্থাপন করতে পেরে আমরা খুবই আনন্দিত। ভি -সিরিজের অন্যতম বৈশিষ্ট্য এর স্নিগ্ধ ডিজাইন; আর প্রাণবন্ত গ্রাহকদের জন্য এর ক্যামেরার বিভিন্ন ধরনের ফটোগ্রাফি। বিদ্যা সিনহা মীম র্স্মাটফোন ব্যবহারকারী নতুন প্রজন্মের জন্য উপযুক্ত একজন প্রতিনিধি।
ছবি: বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর
নিউজ ডেস্ক: ২০২৪ সালের জুলাই আন্দোলনে গণহত্যার দায়ে শুধু শেখ হাসিনার নয়, দলীয়ভাবে আওয়ামী লীগেরও বিচার হওয়া উচিত বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
তিনি আরও বলেন, শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগের সবচেয়ে বেশি রোষানলের শিকার বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় দল বিএনপি।
আজ বুধবার সকালে রাজধানীর নিউরোসায়েন্স হাসপাতালে চিকিৎসাধীন দলটির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ডা. আবদুল কুদ্দুসের শারীরিক অবস্থার খোঁজ খবর নেয়ার পর সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে একথা বলেন তিনি।
মির্জা ফখরুল আরও বলেন, সর্বশেষ গণহত্যার সঙ্গে সরাসরি জড়িত ছিলেন শেখ হাসিনা। গণহত্যার দায়ে শুধু শেখ হাসিনা নয়, দলীয়ভাবে আওয়ামী লীগেরও বিচার হওয়া উচিত।
বিএনপি সব সময়ই সংস্কারের পক্ষে জানিয়ে তিনি বলেন, 'যারা মনে করেন নির্বাচন প্রয়োজন নেই। তাদের বলব, নির্বাচন প্রয়োজন জনগণের জন্য। নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে জনগণের সর্ম্পক থাকে।'
অপর এক সাংবাদিকের প্রশ্নের উত্তরে তিন বলেন, সংস্কার এবং নির্বাচন দুইটি একসঙ্গে চলতে পারে।