a মূঘলরা খারাপ হলে তাদের স্থাপত্যসমূহ রাখা দরকার নাই: নাসিরুদ্দিন শাহ
ঢাকা বৃহস্পতিবার, ৩ আশ্বিন ১৪৩২, ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫
https://www.msprotidin.com website logo

মূঘলরা খারাপ হলে তাদের স্থাপত্যসমূহ রাখা দরকার নাই: নাসিরুদ্দিন শাহ


বিনোদন ডেস্ক:মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
সোমবার, ২৭ ফেরুয়ারী, ২০২৩, ১১:১১
মূঘলরা খারাপ হলে তাদের স্থাপত্যসমূহ রাখা দরকার নাই: নাসিরুদ্দিন শাহ

ফাইল ছবি: নাসিরুদ্দিন শাহ

আগামী ৩ মার্চ মুক্তি পাচ্ছে নাসিরুদ্দিন অভিনীত সিরিজ তাজ–ডিভাইডেড বাই ব্লাড'। ওটিটি প্ল্যাটফর্ম জি ফাইভে মুক্তির অপেক্ষায় থাকা এ সিরিজে মোগল সম্রাট আকবরের চরিত্রে অভিনয় করেছেন নাসিরুদ্দিন শাহ।

সিরিজ মুক্তির আগে মোগল শাসন সম্পর্কে তিনি কঠিন মন্তব্য করে রীতিমতো বোমা ফাটালেন বলিউডের এ বর্ষীয়ান অভিনেতা। কথা প্রসঙ্গে নাসিরউদ্দিন শাহ বলেন, মোগলরা যদি এতই বাজে কাজ করে থাকে, তাহলে তাদের তৈরি স্থাপত্যসমূহ লালকেল্লা, তাজমহল ইত্যাদি ভেঙে ফেলুন।

অভিনেতার মতে, মোগলদের মহিমান্বিত করার দরকার নেই। কিন্তু তাদের অপমান করাও উচিত নয়।

সাক্ষাৎকারে নাসিরুদ্দিন শাহ বলেন, সম্প্রতি ভারতের ইতিহাসকে ভুলভাবে ব্যাখা করা হচ্ছে। বহুদিন ধরেই এই প্রবণতা বেশ স্পষ্ট। ইতিহাসে মোগলদের খলনায়ক হিসেবে দেখানো হচ্ছে। আমার অবাক লাগে যে, মানুষ আকবর এবং হত্যাকারী নাদির শাহ অথবা তৈমুরের ফারাক বোঝে না। ওরা ভারতকে লুট করতে এসেছিল কিন্তু মোগলরা তো এসব করেনি।

দেশে ইতিহাস চেতনার অভাব বাড়ছে জানিয়ে বলিউড এ অভিনেতা বলেন, মোগলরা ভারতে এসে সেখানে নিজেদের বসতি গড়ে তুলেছে। আর তাদের যা অবদান সেটা আপনি অস্বীকার করতে পারবেন? অতীতকে বিতর্কিত দৃষ্টিভঙ্গিতে দেখছে দেশের একটা অংশ, যা কোনোভাবেই কাম্য নয়।

প্রায় দেড় বছর আগেও নাসিরুদ্দিন শাহ বলেছিলেন, মোগলদের নৃশংসতা নিয়ে প্রায়শয়ই চর্চা করা হয়। কিন্তু আমরা ভুলে যাই এই দেশের উন্নয়নে মুঘলদের অসামান্য অবদান। মোগলরাই ভারতের চারদিকে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা প্রসিদ্ধ স্থাপত্যগুলো গড়ে তুলেছে। নাচ, গান, স্থাপত্যসহ প্রায় সবক্ষেত্রে মোগলদের অবদান। এটাকে তারা নিজেদের মাতৃভূমি হিসেবে গড়ে তুলেছিল। সূত্র: ইত্তেফাক

 

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

রীতিমত সার্কাস  চলছে পরীমনিকে নিয়ে: সিটি ব্যাংকের এমডি


এমএস. প্রতিদিন ডেস্ক::
বুধবার, ১১ আগষ্ট, ২০২১, ০৫:৫১
রীতিমত সার্কাস  চলছে পরীমনিকে নিয়ে: সিটি ব্যাংকের এমডি

ফাইল ছবি

মাদক মামলায় গ্রেফতার চিত্রনায়িকা পরীমনিকে নিয়ে সারা দেশে চলছে আলোচনা-সমালোচনা। গত এক সপ্তাহ ধরে সংবাদমাধ্যমে খবরের শিরোনামে ঠাঁই পেয়েছে তার নাম। এক কথায় টক অব দ্য কান্ট্রি। এদিকে পরীমনি ইস্যুতে আরো বেশ কিছু নাম জড়িয়েছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর তালিকায়।

গ্রেফতার হয়েছেন রাজ মাল্টিমিডিয়া প্রযোজনা কোম্পানির প্রতিষ্ঠাতা নজরুল ইসলাম রাজ। এদিকে পরীমনিকে বিলাসবহুল গাড়ি উপহার দিয়েছেন সিটি ব্যাংক লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মাসরুর আরেফিন— সম্প্রতি গণমাধ্যমে এমন একটি সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে।

এ সংবাদকে মিথ্যাচার বলে দাবি করেন সিটি ব্যাংকের এমডি মন্তব্য করেছেন, পরীমনিকে নিয়ে যা চলছে তা একটা রীতিমত সার্কাস।

মঙ্গলবার রাতে এমন মন্তব্য লিখে নিজের ফেসবুকে একটি পোস্ট দিয়েছেন মাসরুর আরেফিন।

তার দীর্ঘ স্ট্যাটাসের একটি অংশে লেখা রয়েছে, ‘আগস্ট আবছায়া’ ও ‘আন্ডারগ্রাউন্ড’ উপন্যাসের প্রধান কথা এই যে, নির্বিচার নৃশংসতা কারও ওপরেই না চলুক—দেশ নির্মাতার ওপরেও না, কোনো কবি ও কার্টুনিস্টের ওপরেও না। পরীমনিকে নিয়ে যা চলছে তা একটা রীতিমত সার্কাস, যা কিনা এভাবে চলতে থাকলে আমরা শিগগির ভাল্লুকের ডাক শিখে ফেলতে যাচ্ছি নিশ্চিত। ওই ডাকেরই ভদ্রস্থ নাম—সহিংসতা। সহিংস হয়েন না। মায়া রাখুন মানুষের প্রতি। এক নিৎশের ‘ডাক’ শুনে হিটলার হিটলার হয়েছিলেন। 

পরীমনি কাণ্ডে যা দেখছি তাতে মনে হচ্ছে সবার হাতে একটা করে জীবনানন্দ দাশের ‘রূপসী বাংলা’ তুলে দিই, যাতে করে নিস্তব্ধ দুপুরে চালতে গাছের ছায়ায় দাঁড়িয়ে চিলের ‘ডাক’ শোনার কল্পনা করে আপনি মাথা ঠাণ্ডা রাখতে পারেন। ভালবাসা সবার জন্য, ব্যক্তিমানুষ পরীমনিসহ। ন্যায়বিচারই প্রাপ্য তার, আর প্রাপ্য—বিচারের আগেই ছিন্নভিন্ন না হয়ে যাওয়া। আইনের বিচারের আগেই কেউ যেন সমাজের বিচারের হাতে টুকরো না হয়ে যায়। কারণ এইটা ট্রাইবাল-নৃশংস-খুনি এক হায়েনা-গোত্রের, দাঁত ও জিভ বের করে বিকৃত নৃশংসতার প্রেমে পড়ে থাকা, ‘গ্রাম্য’ সমাজ।’

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

আরও পড়ুন

সরকার ভিসানীতি থেকে নিজদের বাঁচাতে ফল ও খাবার খাওয়ানোর নাটক করেছে: ফখরুল


মুক্তসংবাদ প্রতিদিন ডেস্ক
রবিবার, ৩০ জুলাই, ২০২৩, ১১:১৬
সরকার ভিসানীতি থেকে নিজদের বাঁচাতে ফল ও খাবার খাওয়ানোর নাটক করেছে: ফখরুল

ফাইল ছবি

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ভিসানীতি থেকে বাঁচতে সরকার ফল ও খাবার খাওয়ানোর নাটক করেছে।

শনিবার (২৯ জুলাই) সন্ধ্যায় রাজধানীর গুলশানে বিএনপির চেয়ারপার্সনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন। এ সময় তিনি আগামী সোমবার (৩১ জুলাই) সারাদেশে বিএনপির জনসমাবেশের কর্মসূচির ঘোষণা দেন।

মির্জা ফখরুল ইসলাম বলেন, বিনা উসকানিতে বিএনপি নেতা-কর্মীদের ওপর নির্বিচারে গুলি চালিয়েছে। বহু নেতা-কর্মীকে আটক করেছে। সরকার নিজেদের রক্ষার জন্য আমান উল্লাহ আমানকে ফল ও বাবু গয়েশ্বরকে দুপুরে খাওয়ানোর নাটক করেছে। 

বিএনপি এগুলোকে গুরুত্ব দিচ্ছে না। সরকার ভিসানীতি থেকে বাঁচতে বিএনপি নেতাদের ফল ও খাবার খাওয়ানো এবং আটকের নাটক সাজিয়েছে।

তিনি বলেন, সংবাদমাধ্যমের কল্যাণে আমরা জানতে পেরেছি, তিন যুবক মোটরসাইকেলে এসে বাসে আগুন দিয়ে চলে যায়। পুলিশও আশপাশে ছিল। কারা এ কাজ করছে তা সবাই জানে। অথচ বাসে আগুন দেওয়ার ঘটনায় বিএনপিকে দায়ী করা হচ্ছে। এ ঘটনার তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, যুগ্ম মহাসচিব হাবিব উন নবী খান সোহেল, মিডিয়া সেলের আহ্বায়ক জহির উদ্দিন স্বপন, সদস্যসচিব শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানিসহ বিএনপির অনেক নেতা। সূত্র: বিডি প্রতিদিন

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম
Share on Facebook

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর জনপ্রিয়

সর্বশেষ - বিনোদন