a
ফাইল ছবি
দীর্ঘ সময় অভিনয় থেকে দূরে আছেন অভিনেত্রী ঐন্দ্রিলা আহমেদ। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে এ অভিনেত্রী জানালেন, নব্বই দশকের সবার জনপ্রিয় সালমান শাহর একটি অজানা ইচ্ছার কথা।
সংবাদ মাধ্যম অনুযায়ী ঐন্দ্রিলা বলেন, “আমি যখন ছোট ছিলাম, তখন সালমান শাহ আমাকে বলেছিল: ‘তুমি বড় হও আমি তোমার সঙ্গে অভিনয় করব’।”
অভিনেত্রী আরও বলেন, শহীদুল হক খান পরিচালিত ‘মহা মৃত্যু’ নামে একটি প্যাকেজ নাটকে শুটিং সেটে এসেছিলেন সালমান শাহ। তখনও তিনি (সালমান শাহ) বলেন, ‘তুমি (ঐন্দ্রিলা আহমেদ) কিন্তু বড় হচ্ছ, তুমি আর একটু বড় হও, আমি তোমার সঙ্গে অভিনয় করব।’
নব্বই দশকে চলচ্চিত্রে নতুনত্ব নিয়ে আসেন সালমান শাহ। সবাই যখন অ্যাকশন সিনেমা নিয়ে ব্যস্ত, তখন রোমান্টিক স্টোরি ভিন্ন আঙ্গিকে সামনে নিয়ে আসেন এ অভিনেতা। এ ছাড়া ১৯৯৩ সালে সালমান শাহ অভিনীত প্রথম চলচ্চিত্র ‘কেয়ামত থেকে কেয়ামত’ দর্শক মহলে অনেক প্রশংসা পায়। সূত্র: ইত্তেফাক
ফাইল ছবি
সোমবার (২৪ মে) সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অবমুক্ত হলো নায়িকা শবনম বুবলীর নতুন ছবির লুক। তিনটি দর্শনে পাওয়া গেল এই চিত্রনায়িকাকে। যাতে দেখা যায় সাধারণ সালোয়ার-কামিজ, পাশ্চাত্য ও শাড়িতে হাজির হয়েছেন এই নায়িকা।
আজ বিকাল ৪টায় লুকগুলো প্রকাশিত করেছে বেঙ্গল মাল্টিমিডিয়া লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক সৈয়দ আশিক রহমান জানান, আগামীকাল (২৫ মে) থেকে ছবিটির দৃশ্যধারণ শুরু হবে।
তিনি বলেন, ‘চলতি মাসের ৭ তারিখে শুটিংয়ের সব ধরণের প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হয়েছিল।কিন্তু করোনার প্রকোপ বেড়ে যাওয়ায় সবার স্বাস্থ্যঝুঁকির বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে দৃশ্যধারণ শুরু করা হয়নি। আগামীকাল ২৫ মে উত্তরায় আমরা সিনেমার মহরত ও শুটিং শুরু করতে যাচ্ছি। আমাদের টার্গেট থাকবে একটানা ৩০দিন শুটিং করার। বাকিটা পরিস্থিতির উপর নির্ভর করছে।’
বেঙ্গল মাল্টিমিডিয়া স্টুডিওতে গত ১৮ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর তেজগাঁও সাংবাদিক সম্মেলনে ‘লিডার, আমিই বাংলাদেশ’-এর সাইনিং অনুষ্ঠিত হয়েছিল। এসময় উপস্থিত হয়েছিলেন শাকিব ও বুবলী। তপু খান ছবিটি পরিচালনা করছেন।
ছবি: মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
সাইফুল আলম, ঢাকা: ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস কমিশনের (আইএইচআরসি) বাংলাদেশ ন্যাশনাল বোর্ডের বর্তমান প্রেসিডেন্ট, জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল কেন্দ্রীয় নির্বাহী সংসদের সাবেক সহ-সভাপতি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষা পরিবেশ পরিষদের সাবেক সদস্য এম এ হাশেম রাজু ২য় মেয়াদে প্রেসিডেন্ট পদে পুনর্নিয়োগ পেয়েছেন। ৩০ জুন আইএইচআরসি ডেনমার্ক হেড অফিস হইতে জারিকৃত রেফারেন্স নং-আইএনটি৮৩৯/আইএইচআরসি৮৯৪৫বি এর মাধ্যমে এই নিয়োগ সম্পন্ন করা হয়।
নিয়োগ রেফারেন্সে বলা হয়, মানবাধিকারের প্রতি আপনার অসাধারণ নিষ্ঠা, অঙ্গীকার এবং মানবতার জন্য অসামান্য সেবার স্বীকৃতিস্বরূপ, আইএইচআরসি বাংলাদেশ ন্যাশনাল বোর্ডের সভাপতি হিসেবে আপনার পুনর্নিয়োগের কথা আনুষ্ঠানিকভাবে জানাতে পেরে আমরা আনন্দের সাথে জানাচ্ছি। আপনার জীবন এবং কর্মকাণ্ড সেই মূল্যবোধের প্রতিফলন যা আমরা অন্যায়ের বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ সাহস, আত্ম-সেবা এবং সকল প্রতিকূলতার বিরুদ্ধে সত্যকে ধারণ করি। বাংলাদেশে তৎকালীন মার্কিন রাষ্ট্রদূত জনাব পিটার ডি হাস এবং নোবেল শান্তি পুরস্কার বিজয়ী, গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা এবং বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ডঃ মুহাম্মদ ইউনূসকে হুমকি প্রদানকারী দুর্বৃত্তদের বিরুদ্ধে আপনার নির্ভীক আইনি পদক্ষেপ ন্যায়বিচার এবং সততার প্রতি আপনার অটল অঙ্গীকারকে প্রতিফলিত করে। বিষয়টি এখন বাংলাদেশের মাননীয় আদালতের মাধ্যমে পরিচালিত হচ্ছে, যা নীরবতার চেয়ে আইনানুগ প্রতিরোধে আপনার বিশ্বাসের প্রমাণ।
এমন এক সময়ে যখন বিশ্বকে শান্তির জন্য সত্যিকারের কণ্ঠস্বরের প্রয়োজন, আপনার নেতৃত্ব কেবল সময়োপযোগীই নয় বরং গভীরভাবে অর্থবহও। আপনি জনগণের পাশে দাঁড়িয়েছেন, অন্যরা যখন নীরব ছিল তখন আপনি আপনার আওয়াজ তুলেছেন এবং যেখানে অন্ধকার আছে সেখানে আপনি আলো হয়ে আছেন। আমরা নিশ্চিত যে আপনার উপস্থিতি বাংলাদেশের প্রতিটি ব্যক্তির অধিকার এবং মর্যাদা রক্ষার জন্য আইএইচআরসি’র লক্ষ্যকে আরও জোরদার করবে। এই পুনর্নিয়োগ আপনাকে স্মরণ করিয়ে দিক যে আপনার প্রচেষ্টা বিশ্বব্যাপী দেখা, মূল্যবান এবং সম্মানিত। আপনি কেবল পদবিতে নেতা নন, বরং ন্যায়বিচার, শান্তি এবং মানবতার মশালবাহক।
এই পুনর্নিয়োগ অবিলম্বে কার্যকর হবে এবং জারির তারিখ থেকে দুই বছরের জন্য বৈধ থাকবে, আপনার অব্যাহত অবদান এবং কর্মক্ষমতার উপর ভিত্তি করে মেয়াদ বৃদ্ধির সম্ভাবনা থাকবে।আমরা আপনার নেতৃত্বে আস্থা রাখি এবং আশা ও দৃঢ়তার প্রতীক হিসেবে আইএইচআরসি’র সাথে আপনার অব্যাহত যাত্রার জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছি।
আইএইচআরসি বাংলাদেশ ন্যাশনাল বোর্ডের প্রেসিডেন্ট পদে পুনর্নিয়োগ পাওয়ায় এম এ হাশেম রাজু কে অভিনন্দন জানিয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিসি আইএইচআরসি’র উপদেষ্টা প্রফেসর ড. আনোয়ার উল্লাহ চৌধুরী, আইএইচআরসি বাংলাদেশ ন্যাশনাল বোর্ডের অ্যাম্বাসেডর প্রফেসর ড. মিজানুর রহমান, প্রফেসর ড. জিনুবধি ভিক্ষু, সাবেক বিচারপতি আব্দুস সালাম মামুন, প্রফেসর ড. এম এ গফুর, বীরমুক্তিযোদ্ধা প্রফেসর ড. মো. ইদ্রিস আলী, বীর মুক্তিযোদ্ধা ড. মাহফুজুর রহমান, প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আলী আজাদী, আইএইচআরসি’ নির্বাহী পরিচালক সাইফুদ্দিন সালাম মিঠু, পরিচালক বিপ্লব পার্থ, প্রফেসর মো. ইকবাল হোসেন, প্রফেসর ড. আক্তার হোসেন, আইনজ্ঞ মো. আব্দুল মমিন চৌধুরী, ব্যারিস্টার পারভেজ আহমেদ, গোলাম সরোয়ার খান, এ্যাড. নাজিম উদ্দিন চৌধুরী, সোনিয়া সরোয়ার খান, এ্যাড. মোহাম্মদ আলী, এ্যাড. মোহাম্মদ আব্দুল মান্নান।