a
ফাইল ছবি
দীর্ঘ সময় অভিনয় থেকে দূরে আছেন অভিনেত্রী ঐন্দ্রিলা আহমেদ। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে এ অভিনেত্রী জানালেন, নব্বই দশকের সবার জনপ্রিয় সালমান শাহর একটি অজানা ইচ্ছার কথা।
সংবাদ মাধ্যম অনুযায়ী ঐন্দ্রিলা বলেন, “আমি যখন ছোট ছিলাম, তখন সালমান শাহ আমাকে বলেছিল: ‘তুমি বড় হও আমি তোমার সঙ্গে অভিনয় করব’।”
অভিনেত্রী আরও বলেন, শহীদুল হক খান পরিচালিত ‘মহা মৃত্যু’ নামে একটি প্যাকেজ নাটকে শুটিং সেটে এসেছিলেন সালমান শাহ। তখনও তিনি (সালমান শাহ) বলেন, ‘তুমি (ঐন্দ্রিলা আহমেদ) কিন্তু বড় হচ্ছ, তুমি আর একটু বড় হও, আমি তোমার সঙ্গে অভিনয় করব।’
নব্বই দশকে চলচ্চিত্রে নতুনত্ব নিয়ে আসেন সালমান শাহ। সবাই যখন অ্যাকশন সিনেমা নিয়ে ব্যস্ত, তখন রোমান্টিক স্টোরি ভিন্ন আঙ্গিকে সামনে নিয়ে আসেন এ অভিনেতা। এ ছাড়া ১৯৯৩ সালে সালমান শাহ অভিনীত প্রথম চলচ্চিত্র ‘কেয়ামত থেকে কেয়ামত’ দর্শক মহলে অনেক প্রশংসা পায়। সূত্র: ইত্তেফাক
সংগৃহীত ছবি
সম্প্রতি বিবাহিত নারীদের নিয়ে সুন্দরী প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয় শ্রীলঙ্কায়। ৪ এপ্রিল (রবিবার) কলম্বো প্রেক্ষাগৃহে বসে এই আয়োজন। সেখানে পুষ্পিকা দে সিলভাকে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়।
প্রতিযোগিতার চূড়ান্ত পর্বের মঞ্চ থেকে শুরু হয়েছে সমালোচনা। এক পর্যায়ে শোনা যায়, পুষ্পিকার বিবাহবিচ্ছেদ হয়েছে। আর এ কারণে গত বারের বিজয়ী ক্যারোলিন হঠাৎ মঞ্চে উঠে বিজয়ীর মাথা থেকে সোনার মুকুট ছিনিয়ে এনে দ্বিতীয় স্থান অধিকারীর মাথায় পরিয়ে দেন।
উপস্থিত সবাইকে অবাক করে দিয়ে ক্যারোলিন গণমাধ্যমকে বলেন, ‘প্রতিযোগিতার নিয়ম অনুযায়ী কোনও ডিভোর্স হওয়া নারী এখানে অংশ নিতে পারবেন না। তাই বিজয়ীর মুকুট পুষ্পিকার মাথায় মানায় না।’
ক্যারোলিন এ কথা বলার পর পরই পুষ্পিকার মাথা থেকে সোনার মুকুট টেনে নিয়ে দ্বিতীয় স্থান অধিকারীর মাথায় পরিয়ে দেন। দেশটির গণমাধ্যমের বরাতে জানা যায় যে, মুকুট ছিনিয়ে নেওয়ার নেবার কারণে পুষ্পিকার মাথায় গুরুতর আঘাত পান। তাই তাকে হাসপাতালেও ভর্তি করতে হয়।
এমন ঘটনার পর পুষ্পিতা সোস্যাল মিডিয়ায় তার অবস্থার একটি ছবি প্রকাশ করেন। সেখানে পুষ্পিতা লেখেন, ‘আমার মাথা থেকে মুকুট ছিনিয়ে নেওয়া হয়েছে। তখনই মুকুট হারিয়ে ফেলার কষ্ট অনুভব করেছি।’
পুষ্পিকা আরও জানান, তার সাথে অবিচার করা হয়েছে। কারণ এখনও স্বামীর সঙ্গে তার বিবাহ-বিচ্ছেদ হয়নি। তারা বর্তমানে আলাদা রয়েছেন।
ফাইল ছবি
রাজারবাগের পীর দিল্লুর রহমান ও তার প্রতিষ্ঠানগুলোর নামে দেশের বিভিন্ন স্থানে যেসব সম্পত্তি রয়েছে তা নির্ণয় করে সেগুলোর উৎস সম্পর্কে খোঁজ নিয়ে আদালতকে জানানোর জন্যে দুর্নীতি দমন কমিশনকে (দুদক) নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট।
পাশাপাশি পীর ও তার পৃষ্ঠপোষকতায় উলামা আঞ্জুমান বাইয়্যিনাত অথবা ভিন্ন কোনো নামে কোনো জঙ্গি সংগঠন আছে কিনা সে বিষয়েও খোঁজ নিয়ে পুলিশের কাউন্টার টেররিজম ইউনিটকে প্রতিবেদন দাখিল করার কথা বলা হয়েছে। আগামী ৬০ দিনের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন আদালতে দাখিল করতে বলা হয়েছে।
গত ১৯ সেপ্টেম্বর হাইকোর্টের দেওয়া এ সংক্রান্ত আদেশের লিখিত অনুলিপি সোমবার (৪ অক্টোবর) প্রকাশ করা হয়েছে। বিচারপতি এম. ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমানের হাইকোর্ট বেঞ্চ এই আদেশ দেন। আদালতে রিটকারীদের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির।
তিনি বলেন, রাজারবাগ দরবারের পীর দিল্লুর রহমান ও তার দরবারের সব সম্পত্তির হিসাব চেয়ে গত ১৯ সেপ্টেম্বর আদেশ দেন হাইকোর্ট। ওই দিন একই সঙ্গে এই দরবারের পীরের অনুসারীদের করা (রিটে উল্লেখিত ৮টি) মামলা তদন্ত করারও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। তদন্ত শেষে মামলার বিষয়ে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে সিআইডিকে। সেই সঙ্গে আদালত রিট আবেদনকারীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতেও বলেছিলেন।
সোমবার (৪ অক্টোবর) ওই দিনের দেওয়া মৌখিক আদেশের লিখিত অনুলিপি প্রকাশ করা হয়েছে।