a
ফাইল ছবি
স্বামীর সঙ্গে একই ছাদের নীচে আর থাকছেন না জনপ্রিয় কণ্ঠশিল্পী নাজমুন মুনিরা ন্যান্সি। স্বামী জায়েদের সঙ্গে আলাদা থাকার বিষটি ন্যান্সি নিজেই জানিয়েছেন। তবে এখনও তারা বিচ্ছেদের পথে হাটেননি। উভয়ের সম্মতিতে তারা আলাদা থাকছেন বলে জানিয়েছেন এ গায়িকা।
রবিবার (২৫ এপ্রিল) ন্যান্সি তার ফেসবুকে পেজে লিখেন, আমি এবং জায়েদ দীর্ঘ দিন ধরেই আলাদা থাকছি। তবে মাঝে মধ্যেই আমাদের দেখা অথবা ফোনালাপ হয়। আমার এবং জায়েদের একমাত্র কন্যা সন্তান নায়লা তার বাবার সাথেই থাকে নায়লা কে নিজের কাছে রাখবার সিদ্ধান্ত একক ভাবে জায়েদের। যেহেতু স্বামী স্ত্রীর বাইরেও আমরা দীর্ঘ দিনের বন্ধু কাজেই বোঝা পড়াটা মন্দ নয়। তবে নাটকীয় ভাবে বলবোনা – আমরা আজীবন বন্ধু থেকে যাবো।’
এমন স্ট্যাটাসের পর ন্যান্সির সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, ‘আমি যা জানানোর তা জানিয়ে দিয়েছি। আমি চাইনা বিষয়টি নিয়ে কোনো কাঁদা ছুড়াছুড়ি হোক। আমরা উভয়ে ভালো থাকার জন্যই আলাদা থাকার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। শুধু বলবো খুব সম্পর্ক স্বাভাবিক থাকলে তো কেউ আলাদা থাকার সিদ্ধান্ত নেয় না। তবে আমাদের সম্পর্ক আগামীতে ভালোর দিকে যেতেও পারি। আশা করি বিষয়টি বুঝতে পারবেন।’
ন্যান্সি তার ফেসবুকেএ বিষয়ে আরও লিখেন, কিছু বৈরি সম্পর্ক তৈরী না হলে নিশ্চই আলাদা থাকতাম না! কে সঠিক, কে বেঠিক এ নিয়ে ফিসফিস করবার কিছুই নেই। আমাকে অথবা জায়েদকে সরাসরি জিজ্ঞেস করলেই হয়! আর হ্যা, আমাদের এখনো বিচ্ছেদ হয়নি। হলে নিশ্চই সবাইকে জানিয়ে দেয়া হবে।
তারপর নতুন জীবনে কি করবো সেটা আপাতত আমি নিজেই ভাবছিনা, দয়া করে আপনারাও মানসিক চাপ নেবেন না। আপনারাও ভালো থাকুন, আমাদেরও ভালো থাকতে দিন। জীবন থেমে থাকেনা, হয়তো নতুন করে পথ চলা শুরু করবো।
সংগৃহীত ছবি
চিত্রনায়িকা পরীমণি ও তার সহযোগী আশরাফুল ইসলাম দীপুকে দ্বিতীয় দফায় রিমান্ড শেষে আবারও আদালতে হাজির করা হবে। আজ দুপুরে তাদেরকে ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির করা হবে।
আদালত সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, মাদক মামলায় ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট ধীমান চন্দ্র মণ্ডলের আদালতে পরীমণি ও দীপুর শুনানি হবে।
এর আগে মঙ্গলবার পরীমণি ও আশরাফুল ইসলাম দীপুর ২দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট দেবব্রত বিশ্বাস।
গত ৫ আগস্ট পরীমণি ও দীপুর ৪ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছিলেন ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মামুনুর রশিদ।
গত ৪ আগস্ট রাতে বনানীর বাসা থেকে পরীমণি ও তার সহযোগী দীপুকে র্যাব আটক করে।
ছবি সংগৃহীত
নিউজ ডেস্ক: জনগণ চেয়েছিল ছাত্ররা সংস্কার ও বিচার বাস্তবায়নের জন্য প্রেসার গ্রুপ হিসেবে কাজ করবে কিন্তু সরকারের উচ্চ পর্যায় থেকে তাদেরকে মন্ত্রণালয় বা সচিবালয় ও অফিস আদালতে অর্থ আয়ের সুযোগ করে দিয়েছে।
গত ৮ মাস ধরে সংস্কার বা নতুন সংবিধান বা বিধিমালা পরিবর্তনের কোন অগ্রগতি নেই বরং গণহত্যার বিচার যাতে বিলম্বিত হয় সেই চেষ্টা করা হচ্ছে,অর্থ লেনদেনের খবর প্রকাশিত। তাই সংস্কার ও বিচার প্রক্রিয়া জনমনে সন্দেহ সৃষ্টি করছে, আদৌ কি সংস্কার বা বিচার হবে?
অন্তর্বর্তী সরকার প্রধান প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস তাঁর নিয়োগকর্তা ছাত্রদের রাজনৈতিক দল জাতীয় নাগরিক পার্টি এনসিপিকে সুবিধা করে দেওয়ার জন্য নির্বাচনের সময়সীমা নিয়ে কালক্ষেপণ করছেন। জামাত শিবির এই ক্ষেত্রে সরকারকে সহযোগিতা করছেন বা করবে। সূত্র: ফেরদৌস খান, ফেসবুক