a সবুজ বাতিটা হঠাৎ ই একদিন
ঢাকা মঙ্গলবার, ২৯ আশ্বিন ১৪৩২, ১৪ অক্টোবর, ২০২৫
https://www.msprotidin.com website logo

সবুজ বাতিটা হঠাৎ ই একদিন


নিউজ ডেস্ক:
শুক্রবার, ০২ এপ্রিল, ২০২১, ১১:৫১
সবুজ বাতিটা 

মুক্তা দাশ

হঠাৎ ই একদিন  দেখবে  মেসেন্জারের সবুজ বাতি আর জ্বলছে না... একদিন, দুইদিন, তিনদিন, অনেক দিন...! 
হোয়াটসঅ্যাপে ও নেই কোন শুভ সকালের শুভেচ্ছা বার্তা ...! 
ভাইবারটাও বেকার পড়ে আছে...!! 
কপালের দু-তিনটে ভাঁজে একটা প্রশ্নবোধক 
এঁকে দিবে মনের উৎকন্ঠা ! উসকোখুসকো চুলে। 
আনফ্রেন্ড মুছে লক প্রোফাইলে বাড়বে উঁকিঝুঁকি! 
অতঃপর হয়তো একটা দীর্ঘশ্বাস মিলিয়ে যাবে... 
অসীম সীমানা পেরিয়ে নক্ষত্রালোকে !! 
আদৌও এসব কিছু হবে কি না ভবিষ্যতে কে জানে!? 
সবটা নিছকই আমার কল্পনা।
আসলে এসব কিছুই হবে না। 
হবে না মনের ভেতর একটা উথাল-পাথাল ঝড় 
তছনছ হবে না প্রতিটি রক্তকণিকা! 
যেমনটা এখন আমার হয়!  
তোমার একটু অবহেলায়.... 
মেসেন্জারের কালো গোল ভরাট না হলে কিংবা মেসেজ দেখতে দেরী হলে...! 
কালবোশেখী তছনছ করে!! মৃত্যু পরোয়ানা 
জারি করে মুহূর্তে মুহুর্তে । 
এমনটা শুধু আমার একার ই হয়...!!! 
তোমার এতো সময় কই আমায় নিয়ে মাথা ঘামানোর ? 
তুমি এখন অন্য কোন সুদূরিকা য় নিমগ্ন প্রেমিক।
সবুজ বাতিটা একদিন সত্যি ই নিভে যাবে 
আলোর দ্যুতি ছড়াবে না আর কোনদিন, 
সকালের সূর্য উঁকি দেবে না আর 
মিশে যাবে সব.. সব! 
সাড়ে তিন হাত মাটির গভীর অন্ধকারে।।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

অন্তহীন ইচ্ছে- আলপনা শাহীন


এমএস.প্রতিদিন ডেস্ক:
সোমবার, ১৫ মার্চ, ২০২১, ১১:৪৪
অন্তহীন ইচ্ছে- আলপনা শাহীন

ছবি: আলপনা শাহীন

তোমার মতো আমারও ভাঙাগড়ার প্রমত্ত পদ্মা হতে ইচ্ছে করে।
ইচ্ছে করে তোমার ভালোবাসার ছুরির ফলায় বিদ্ধ হতে!
তোমার ভিতর ডুব দিয়ে হৃদয়ের স্পন্দন শুনতে।
ইচ্ছে করে মেঘলা রাতে আকাশের অখ‍্যাত অদৃশ‍্য তারাগুলো গুণতে।
ইচ্ছে করে আমার ইচ্ছের ডানায় টাইম মেশিন বসিয়ে
সভ‍্যতার আদি অন্ত দেখতে।
যেখানে কোন কোন প্রতারক প্রেমিক প্রেমের জালে অবুঝ প্রেমিকাকে করেছিলো পোয়াতি গাভীন!
আমার কিচ্ছুই যখন ভালো লাগেনা তখন মনের রসনায় নাগামরিচ আর বীট লবণ মিশিয়ে ইচ্ছে করে ইচ্ছের ডালপালা খাই চিবিয়ে।
ইচ্ছে করে রাঁধা হয়ে কৃষ্ণকে লালপদ্ম পুকুরঘাটে স্নান করতে নিয়ে যেতে।
আমিও বাজিতে হেরে জিতাতে চাই তোমাকে।
আমার গল্পের ঝাঁপিতে থাকবে অজান্তার গুহায় কামক্রীড়ারত যুগলদের কথা,
অমরত্বের গান, কাকদের কোকিল হবার কাহিনী,
নন্দিনীরা বন্দিনী কেন তাদের দেহ সৌন্দর্যের  আকরে!
আমার অক্ষর তোমাকে দেবে অমরত্ব! আমার মেমব্রেনে বাজবে তোমার নহবত,সানাই।
আমার অনুভবের দরোজায় তুমি এসে দাঁড়াও যখন;
সাত বেহেশত নেমে আসে আমার মজ্জার ভেতর তখন!
তোমাকে ভালোবাসার রসে রাঙিয়ে
তোমার অবচেতন মনের ঘুম চাই ভাঙাতে।
তুমি কি আমার হবে
নাকি তুমি তোমারই রয়ে যাবে?
আকাংখার মৃত‍্যু নেই
তোমাকে চাওয়ার পাওয়ার শেষ নেই।

....ফেসবুক হতে সংগৃহীত

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

শিক্ষার্থীদের ভাবনার চেয়েও দ্রুত গতিতে চলছে দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের কাজ: জবি উপাচার্য 


মুন্না শেখ, জবি প্রতিনিধি, মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
বুধবার, ১৬ এপ্রিল, ২০২৫, ০৭:১৩
শিক্ষার্থীদের ভাবনার চেয়েও দ্রুত গতিতে চলছে দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের কাজ-জবি উপাচার্য 

ছবি: মুক্তসংবাদ প্রতিদিন

 

মুন্না শেখ, জবি প্রতিনিধি: ১৬ এপ্রিল, ২০২৫ ( বুধবার)  দুপুর ১২ টায় উপাচার্য কনফারেন্স রুমে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের কাজের অগ্রগতি, জকসু নির্বচন, অস্থায়ী আবাসন, আবাসন ভাতা, জুলাই আন্দোলনের বিরোধীকারীদের বিচারসংক্রান্ত বিষয়,ফুড কোর্ট এবং অডিটোরিয়াম সংস্করণ   নিয়ে শিক্ষার্থীদের সাথে আলোচনা সভা করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।  

এসময়  উপস্থিত ছিলেন জবি উপাচার্য অধ্যাপক রেজাউল করিম পিএইচডি,ট্রেজারার অধ্যাপক ড. সাবিনা শারমিন,  প্রক্টর অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ তাজাম্মুল  হক এবং ইতিহাস বিভাগের শিক্ষক অধ্যাপক ড. মো. বিলাল হোসাইন সহ সাধারণ শিক্ষার্থী ও সাংবাদিকবৃন্দ।
আলোচনা সভায় প্রক্টর অধ্যাপক  ড. মুহাম্মদ  তাজাম্মুল হক বলেন, "আমরা দ্বিতীয় ক্যাম্পাসে যতদিন পর্যন্ত না হল স্থাপন করতে পারছি  ততদিন পর্যন্ত আমরা দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের ৭ একর  জায়গাতে   অস্থায়ী আবাসনের ব্যবস্থা করবো  বলেছিলাম। কিন্তু আমরা যখনই দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের অস্থায়ী আবাসন  নিয়ে কাজ করতে যাই তখনই ওই ৭ একর  জায়গাতে কিছু পরিমাণ বালু ভরাট করেছিল আগের প্রকল্প থাকাকালীন। আমরা দেখেছি  এখান থেকে কিছু মানুষেরা বালু নিয়ে গেছে।যাদের নেতৃত্বে ওখানে বালু ভরাটের কাজ চলছিলো  তারা  যেন কীভাবে জানতে   পারে দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের কাজ সেনাবাহিনীর কাছে হস্তান্তর করা হবে। তাদের পারিশ্রমিক না পাওয়ার আশায় তারা কাজ বন্ধ করে দেয়। সেই প্রেক্ষিতে এখন বলা যায়, দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের কাজ সেনাবাহিনী শুরু করলেই বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন থেকে আলাদাভাবে ওই ৭ একর জমিতে দ্রুত অস্থায়ী  আবাসনের ব্যবস্থা করা হবে।"
তিনি আরও  জানান ২০২৬ সালের মধ্যে  দ্বিতীয় ক্যাম্পাসে পূর্ণাঙ্গভাবে শিক্ষার্থীদের জন্য দুইটি হল স্থাপন সম্পন্ন হবে। যার মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা পড়াশোনা সুষ্ঠু পরিবেশে ফিরে আসতে পারবে। 

দ্বিতীয় ক্যাম্পাস সেনাবাহিনীর কাছে দেওয়া প্রসঙ্গে উপাচার্য অধ্যাপক রেজাউল করিম পিএইচডি বলেন, "আমরা শিক্ষার্থীদের কল্যাণের জন্যই কাজ করে যাচ্ছি। শিক্ষার্থীরা দ্বিতীয় ক্যাম্পাস নিয়ে যতটুকু চিন্তা করে  তার থেকে দ্রুত গতিতে দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের কাজ চলমান রয়েছে। নতুন করে আরডিপি নিয়োগের কাজ চলছে। সমস্ত কাজ মন্ত্রণালয় পাঠানো হয়েছে আশা করি দ্রুত সমাধান হবে। ধারণা রাখছি আগামী অল্প কয়েকদিনের মধ্যেই সেনাবাহিনী  দৃশ্যমান ভাবে কাজ শুরু করতে পারবে।"

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম
Share on Facebook

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর সর্বশেষ