a টোকিও অলিম্পিকে চ্যাম্পিয়ন ব্রাজিল
ঢাকা শনিবার, ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩২, ২২ নভেম্বর, ২০২৫
https://www.msprotidin.com website logo

টোকিও অলিম্পিকে চ্যাম্পিয়ন ব্রাজিল


ক্রীড়া ডেস্ক:মুক্তসংবাদ প্রতিদিন 
শনিবার, ০৭ আগষ্ট, ২০২১, ০৯:৪৪
টোকিও অলিম্পিকে চ্যাম্পিয়ন ব্রাজিল

ফাইল ছবি

কোপা আমেরিকার ফাইনালের হারের শোককে শক্তিতে পরিনত করে টোকিও অলিম্পিক চ্যাম্পিয়ন হলো ব্রাজিল। এক মাস আগে কোপা আমেরিকার ফাইনালে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী আর্জেন্টিনার কাছে হেরে রানার আপ হয় ব্রাজিল। মাস না পেরুতেই আরেকটি অর্জন যোগ হলো ব্রাজিল ফুটবলে। টোকিও অলিম্পিকে বাংলাদেশ সময় আজ শনিবার টানা দ্বিতীয়বারের মতো ফাইনাল মাঠে নামে ব্রাজিল এবং তারা স্পেনকে ২ঃ১ গোলে হারিয়ে ব্যাক টু ব্যাক অলিম্পিকের সোনা জিতলো টিম ব্রাজিল। ব্রাজিলের হয়ে গোল করে কুনহা আর ম্যালকম।

খেলায় উত্তাপ ছড়াচ্ছিলো উভয় দলই নির্ধারিত ৯০ মিনিটে ১ঃ১ গোলে সমতা থাকায় অতিরিক্ত ৩০ মিনিটে গড়ায় ফাইনালের ভাগ্য সেখানে ১০৮ তম মিনিটে ম্যালকমের গোলে এগিয়ে যায় ব্রাজিল এর আগে ৪৫+৩ মিনিটে কুনহার গোলে লিড নিয়ে বিরতিতে যায় বর্তমান চ্যাম্পিয়নরা। হাফ টাইমের পর ৬১ মিনিটে দারুন এক গোল করে স্পেনকে সমতায় ফেরান ওয়ারজাবেল। ৮৫ তম মিনিটে ক্রসবারে বল না লাগলে আজ হয়ত চ্যাম্পিয়ন হত স্পেনই। গত অলিম্পিকের চ্যাম্পিয়ন ছিল ব্রাজিল সেদিক থেকে কিছুটা এগিয়ে থেকেই ফাইনালে নামে সেলেসাওরা।

গত মঙ্গলবার সেমিফাইনালে  মেক্সিকোর বিপক্ষে টাইব্রেকারে জিতে ফাইনালে উঠে সেলেসাওরা।

অন্যদিকে, ১৯৯২ সালে বার্সা অলিম্পিকে একমাত্র স্বর্ণ জিতেছিল স্পেন। ওইবারই অলিম্পিকে ফুটবলের অভিষেক হয়েছিল। আর ২০০০ সালে সিডনিতে শেষ ফাইনাল খেলে স্প্যানিশরা, ক্যামেরুনের কাছে হেরে রুপা জিতে সন্তুষ্ট থাকতে হয় স্পেনের।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / khurshedalm@msprotidin.com

বার্সোলোনাকে ধুয়ে দিলেন পিয়ানিচ


ক্রীড়া ডেস্ক :
শনিবার, ০৪ সেপ্টেম্বর, ২০২১, ০৯:২৭
বার্সোলোনাকে ধুয়ে দিলেন পিয়ানিচ

ফাইল ছবি

ইতালিয়ান জায়ান্ট য়্যুভেন্তাস থেকে বার্সোলোনায় এসে বড়ই পাপ করেছিলেন মিডফিল্ডার মিরোলাম পিয়ানিচ। নিজেকে অসম্মানিত করেছে বার্সা কোচ কোম্যান বলে মন্তব্য করেছে সদ্য বার্সা ছেড়ে যাওয়া বসনিয়া ও হার্জেগোবিনার মিডফিল্ডার মিরালেম পিয়ানিচ।

স্প্যানিশ সংবাদ মাধ্যম মার্কার সঙ্গে সাক্ষাৎকারে শনিবার (০৪ সেপ্টেম্বর) এ কথা বলেন সাবেক য়্যুভেন্তাস তারকা। অসম্মানিত হলেও বার্সায় এসে একটুও আফসোস করেন না পিয়ানিচ। মার্কার প্রশ্নের উত্তরে পিয়ানিচ বলেন, 'হ্যাঁ, এখানে আমি কোচের দ্বারা অসম্মানিত হয়েছি। তবে এখানে এসে আমি আফসোস করি না। এগুলো জীবনের অংশ। আমি সব সময় আশাবাদী, একই সঙ্গে প্রতিযোগিতা করতে পছন্দ করি।

আমি শুধু সুযোগের অপেক্ষা করছিলাম।' বার্সার আসার পর আফসোস না হলেও তিনি বলেন, 'য়্যুভেন্তাসে আমি সুখে ছিলাম। বার্সেলোনা দুই বছর ধরে আমাকে দলে টানার চেষ্টা করেও সফল হয়নি। এরপর আরেকটি সুযোগ পেয়ে তারা সেটি লুফে নেয়।

আমি খুব খুশি হয়েছিলাম আর সেটা স্বাভাবিকই ছিল, কারণ আমি সেই দলের হয়ে খেলার অপেক্ষায় ছিলাম যেখানে খেলার স্বপ্ন ছোটবেলায় দেখতাম।' ২০২০ সালে আর্থুর মেলোর সঙ্গে সোয়াপ ডিলে বার্সেলোনায় আসেন পিয়ানিচ। তখন থেকে বার্সার জার্সিতে পিয়ানিচ খেলেছেন ৩০ ম্যাচ। যদিও তুরিনের ক্লাবটির প্রায় প্রতি ম্যাচে শুরুর একাদশে জায়গা পেতেন তিনি। য়্যুভেন্তাসে ফ্রি কিক শটও তিনিই নিতেন।

অথচ বার্সেলোনায় আসার পর অবহেলার পাত্রে পরিণত হন এই মিডফিল্ডার। পিয়ানিচের এখন নতুম ঠিকানা তুর্কি ক্লাব বেসিকতাসে। ধারে বার্সেলোনা থেকে তুরস্কে গিয়েছেন তিনি। বার্সা য়্যুভেন্তাস ছাড়া পিয়ানিচ খেলেছেন রোমা, ম্যাটজ ও অলিম্পিক লিঁওর হয়ে। ক্লাব ক্যারিয়ারে ৫৫২ ম্যাচে করেছেন ৭৩ গোল। জাতীয় দলের জার্সিতে ১০১ ম্যাচে তার গোলসংখ্যা ১৬।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / khurshedalm@msprotidin.com

নেইমারদের স্বপ্ন ভঙ্গ, ম্যানসিটির ইতিহাস


হানিফ, ক্রীড়া ডেস্ক:
বুধবার, ০৫ মে, ২০২১, ০২:০৮
নেইমারদের স্বপ্ন ভঙ্গ, ম্যানসিটির ইতিহাস

ফাইল ছবি

 

ইতিহাসে প্রথমবার চ্যাম্পিয়নস লিগ ফাইনাল খেলার যোগ্যতা অর্জন করলো ম্যানচেস্টার সিটি। মঙ্গলবার রাতে তারা পিএসজিকে সেমিফাইনালের দ্বিতীয় লেগে ২-০ ব্যবধানে হারিয়ে উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ফাইনালে উঠলো পেপ গুয়ারদিয়ালার শিষ্যরা। 

মঙ্গলবার রাতে সেমিফাইনালের দ্বিতীয় লেগে নিজেদের মাঠ ইতিহাদে আলজেরিয় ফরোয়ার্ড রিয়াদ মাহরজের জোড়া গোলে জয় পায় সিটিজেনরা।

ম্যাচে সিটির গোলপোস্ট বরাবর ১২টি শট নিয়েছে পিএসজি। লক্ষ্যেভেদ করতে পারেনি একটিও দলের সেরা সুপারস্টার ব্রাজিলিয়ান তারকা নেইমার জুনিয়র বেশ কয়েকবার সিটির রক্ষণভাগে আক্রমণ করলেও কাঙ্খিত দেখা পাননি। 

ম্যাচের মাত্র সপ্তম মিনিটে পেনাল্টি পায় পিএসজির। কিন্তু ভিএআরের প্রযুক্তির সাহায্য নিয়ে রেফারি দেখেন, বল আলেকসান্দার জিনচেঙ্কোর ঘাড়ে লেগেছিল। ফলে সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করেন তিনি। এর চার মিনিট পরই পাল্টা আক্রমণে ডি-বক্সের ভেতর থেকে লক্ষ্যভেদ করে প্রথম গোল করেন মাহরেজ। সমতায় ফিরতে আপ্রাণ চেষ্টা করেপিএসজি। ৩৬তম মিনিটে নেইমারের বল পান আন্দার হেরেরা। কিন্তু তার নেওয়া শট অল্পের জন্য লক্ষ্যে পৌছাতে ব্যর্থ হয়।

১-০ স্কোরলাইনে বিরতিতে যায় দুই দল। দ্বিতীয়ার্ধে আরো আক্রমণাত্বক হয় সিটি। ৫৪তম মিনিটে ফিল ফোডেনের জোরালো শট রুখে দিয়ে পিএসজির নাভাস। কিন্তু তার ৯ মিনিট পর স্কোরার মাহরেজকে আটকাতে পারেনি পিএসজির রক্ষণ। ম্যাচের ৬৩তম মিনিটে ডি ব্রুইনের সঙ্গে বল আদান-প্রদান করে ডি-বক্সে ঢুকে পড়েন ফোডেন। এরপর বাঁ প্রান্ত থেকে ক্রস করেন তরুণ এই ইংলিশ মিডফিল্ডার। বাকি কাজটা সহজভাবেই সারেন আলজেরিয় ফরোয়ার্ড মাহরেজ। ২-০ তে এগিয়ে যায় পেপ গার্দিওলার শিষ্যরা। 

বাকি সময় দুটি তো দূরের কথা একটিও শোধ করতে পারেনি নেইমারের দল। শেষ পর্যন্ত দুইলেগ মিলেয়ে ৪-১ এ জয় পায় সিটিজেনরা। রেফারির শেষ বাঁশিতে ফাইনালের টিকিট নিশ্চিতে উল্লাসে মাতে ম্যানসিটি ভক্তরা।

আগামী ২৯ মে ইস্তানবুলে হবে চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ফাইনাল। সেখানে প্রথমবার ফাইনালে উঠা গার্দিওলার ম্যান সিটির প্রতিপক্ষ হবে রিয়াল মাদ্রিদ কিংবা চেলসি।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম
Share on Facebook

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর সর্বশেষ