a
সংগৃহীত ছবি
কোপা আমেরিকার চলতি আসরে মেসি জাদুতে ইকুয়েডরকে হারিয়ে কোয়ার্টার ফাইনালে মুখোমুখি হয় আর্জেন্টিনা ও ইকুয়েডর। বাংলাদেশ সময় রবিবার (৪ জুলাই) সকাল ৭টায় এই ম্যাচ শুরু হয়। ম্যাচে ইকুয়েডরকে ৩-০ গোলে হারিয়ে সেমিফাইনালে উঠেছে টুর্নামেন্টের ১৪ বারের চ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা। আর্জেন্টিরার হয়ে গোল তিনটি করেন রড্রিগো ডি পল, লৌতারো মার্টিনেজ ও লিওনেল মেসি।
ম্যাচের শুরু থেকেই ইকুয়েডরকে বেশ চাপে রেখেছিল আর্জেন্টিনা। একের পর এক সুযোগও সৃষ্টি হচ্ছিল। কিন্তু গোল হচ্ছিল না। শেষ পর্যন্ত মেসির পাসেই ডি পল ওই অবস্থার অবসান ঘটান। এগিয়ে যায় আর্জেন্টিনা। ৩৯তম মিনিটে গোলটি হয়। ম্যাচের ৮৪ মিনিটে আবারও এগিয়ে যায় আর্জেন্টিনা। এবার লৌতারো মার্টিনেজ দিয়ে গোল করান মেসি।
সর্বশেষ, অতিরিক্ত সময়ে ম্যাচের ৯৩ মিনিটে আর্জেন্টিনার পক্ষে তৃতীয় গোলটি করেন লিওনেল মেসি নিজেই। সেই সাথে ৩-০ ব্যবধানে বড় জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে আর্জেন্টিনা।
ফাইল ছবি
বৃহস্পতিবার কাতারের লুসাইল আইকনিক স্টেডিয়ামে সার্বিয়ার বিপক্ষে রিচার্লিসনের জোড়া গোলে ২-০ ব্যবধানে সূচনা জয় পায় পাঁচবারের বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ব্রাজিল।
এদিন খেলার ১৩ মিনিটে প্রথম কর্নার পায় ব্রাজিল। নেইমার সরাসরি গোলপোস্টে শট করেছিলেন। সার্বিয়ার গোলরক্ষক ভানজা মিলিঙ্কোভিচ-স্যাভিচ দারুণভাবে বলটা প্রতিহত করেন।
২১ মিনিটে আবারও নেইমার প্রথম গোলমুখে শট করেন। সেই শটটিও রুখে দেন ভানজার। আবার ২৮ মিনিটে গোলের সুযোগ পেয়েও তা কাজে লাগাতে পারেনি ব্রাজিল।
৩৫ মিনিটে রাফিনিয়া বক্সের একটু ভেতরে সুযোগ পেয়েও জোড়ালো শট নিতে না পারায় প্রথমার্ধে গোল শূন্যভাবে খেলা শেষ হয়।
বিরতির পর ৬২ মিনিটে নেইমারের হারানো বলটা বক্সের ভেতর পান ভিনিসিয়াস। তার শটটা ফিরিয়ে দেন গোলরক্ষক মিলিঙ্কোভিচ-স্যাভিচ, তবে রিচার্লিসনের ফিরতি শটটা আর ফেরাতে পারেননি। তার গোলে ব্রাজিল শিবিরে প্রথম গোল এনে দেয়।
এরপর ৭৩ মিনিটে আবারও দ্বিতীয় গোলটি করেন রিচার্লিসন। বাম প্রান্ত থেকে ভিনিসিয়াস বলটা বাড়ান তাকে। হেভি টাচে বলটা আয়ত্বে নিয়ে পরিপূর্ণ গোল করেন রিচার্লিসন।
দ্বিতীয় গোলের পর ব্রাজিল শিবিরে জয়ের সুবাস বয়ে যায়। এরপর আর কোনো গোল না হওয়ায় ২-০ গোলের ব্যবধানে জিতে মাঠ ছাড়ে ব্রাজিল। সূত্র: যুগান্তর
ছবি:মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
হবিগঞ্জের মাধবপুরে জমিজমা সংক্রান্ত বিরোধের জেরে ভাইয়ের হাতে ভাই খুন হয়েছেন। রোববার (৮ জানুয়ারি) উপজেলার আদাঐর ইউনিয়নের মিঠাপুকুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, মিঠাপুকুর গ্রামের সাদত আলীর ছেলে শরীফ মিয়ার সঙ্গে তার আপন ভাই শহীদ মিয়া ও রফিক মিয়ার বাড়ির সীমানা নিয়ে বিরোধ চলছিল। বিরোধের জেরে রোববার তাদের মধ্যে কথা কাটাকাটি ও মারামারি শুরু হয়। এ সময় শরীফ মিয়া গুরুতর আহত হন। আহত অবস্থায় মাধবপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
খবর পেয়ে মাধবপুর সার্কেলের সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার নির্মলেন্দু চক্রবর্তী ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন।
মাধবপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আব্দুর রাজ্জাক ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, লাশ ময়নাতদন্তের জন্য হবিগঞ্জ সদর আধুনিক হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট এলে মৃত্যুর সঠিক কারণ জানা যাবে।