a
ফাইল ছবি
ইসলামিক স্টেট (আইএস) জঙ্গিরা আবারও সংগঠিত হচ্ছে এবং বর্তমানে তারা অনেক জায়গায় অত্যাধুনিক ড্রোন দিয়ে হামলা চালিয়ে যাচ্ছে।
জাতিসংঘ মঙ্গলবার এ তথ্য জানিয়েছে। সংস্থাটি আরও জানিয়েছে, আন্তর্জাতিক সংকটকে কাজে লাগিয়ে জঙ্গিগোষ্ঠীটি আবারও সংগঠিত হয়ে নাশকতা চালিয়ে যাচ্ছে। খবর আনাদোলুর। জাতিসংঘের পদস্থ কর্মকর্তা ভ্লাদিমির ভরনকভ বলেন, জঙ্গি গ্রুপটি সম্প্রতি ইরাকের উত্তরাঞ্চলে শক্তিশালী ঘাঁটি গেড়ে বসে আছে।
সেখান থেকে তারা বিভিন্ন অঞ্চলে ড্রোনের সাহায্যে হামলা চালিয়ে যাচ্ছে। তিনি আরও উল্লেখ করেন, আইএস নেতাদের হাতে এখন ৫০ মিলিয়ন ডলারের সম্পদ আছে। জাতিসংঘ কর্মকর্তা বলেন, আইএস এখন শুধু ইরাক আর ইরানেই সীমাবদ্ধ নেই, তাদের নেটওয়ার্ক বর্তমানে আফগানিস্তান, সোমালিয়া ও চাদ পর্যন্ত বিস্তৃত।
সম্প্রতি ইরাক-সিরিয়া সীমান্তে আইএসের তৎপরতা বেড়ে গেছে বলে জাতিসংঘের প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে। সূত্র: যুগান্তর
ফাইল ছবি
আগামী জাতীয় নির্বাচন প্রক্রিয়ায় বাংলাদেশ সরকার চাইলে সহযোগিতা করবে জাতিসংঘ। ঢাকায় নিযুক্ত জাতিসংঘের আবাসিক প্রতিনিধি মিয়া সেপ্পো একথা জানিয়েছেন।
আজ রবিবার রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে ডিপ্লোম্যাটিক করেসপন্ডেন্টস অ্যাসোসিয়েশন বাংলাদেশ (ডিকাব) আয়োজিত ‘ডিকাব টক’ অনুষ্ঠানে অংশ নিয়ে তিনি এ কথা বলেন।
মিয়া সেপ্পো বলেন, জাতিসংঘ কোনো দেশের নির্বাচনী প্রক্রিয়ায় হস্তক্ষেপ করেনা। তবে কোনো দেশের সরকার নির্বাচন প্রক্রিয়ায় সহায়তা চাইলে জাতিসংঘ সহায়তা দিয়ে থাকে। আগামী জাতীয় নির্বাচনে বাংলাদেশ সরকার জাতিসংঘের কোনো সহযোগিতা চাইলে আমরা সেই সহযোগিতা দিতে পারি।
মিয়া সেপ্পো বলেন, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের অপব্যবহার বন্ধে আমরা বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছি। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ও নারীর প্রতি সংহিংসতা নিয়ে আমাদের উদ্বেগ রয়েছে।
অন্য এক প্রশ্নের জবাবে জাতিসংঘের আবাসিক প্রতিনিধি বলেন, মিয়ানমার ও আফগানিস্তান একটি জটিল পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে চলছে। জাতিসংঘের আসন্ন সাধারণ অধিবেশনে দেশ দু’টির প্রতিনিধিত্ব কে করবে, সেটা এখনো চূড়ান্ত হয়নি। বাংলাদেশে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়ার জন্য সরকারকে আমরা স্বাগত জানাই। এর মধ্যে দিয়ে প্রান্তিক শিক্ষার্থীরা পড়াশোনা করতে পারবে।
ফাইল ফটো:সোনিয়া হক
অপ্রত্যাশিত আবির্ভাব
"সোনিয়া হক"
প্রত্যাশিত সুখ না পেয়ে
ভেজে যখন বালিশ,
অপ্রত্যাশিত আবির্ভাবে
দাওনা করতে নালিশ।
অদেখায়, চোখের জল শুকিয়ে
আঁকা হয় যেই নদী,
সে চোখেই খুশির জোয়ার বয়
হঠাৎ এসে ও'মুখ দেখাও যদি।
যখন ভাবি সব হলো শেষ
নেই কিছু আর বাকি,
হেসে বলো,"পাগলী আমার নেইকো সুযোগ
তোমায় দিব ফাঁকি।"
চাতক প্রাণ চায় যে তোমায়
অন্য পানি খায়না,
তোমার আশায় চোখ যে পাথর
আর কিছু মন চায়না ।