a
ফাইল ছবি
ইউক্রেন আত্মসমর্পণ করলেই রাশিয়া সেনা অভিযান বন্ধ করবে। আজ মঙ্গলবার এ কথা জানিয়েছেন ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ।
পেসকভ বলেন, ‘ইউক্রেন যত দ্রুত আত্মসমর্পণ করবে, রাশিয়া ততো দ্রুত সেনা অভিযান বন্ধ করবে।’ এসময় ইউক্রেনের কর্তৃপক্ষকে তাদের সেনাদের অস্ত্রসর্ম্পণ করার নির্দেশ দিতেও বলেছেন পেসকভ।
তিনি বলেন, ‘ইউক্রেন দিক থেকে সবকিছু বন্ধ করতে হবে এবং তাদের সেনাবাহিনীকে অস্ত্রসমর্পণ করার আদেশ দিতে হবে।’ যদিও ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি বারবার বলছে, কখনোই তার দেশ রাশিয়ার কাছে আত্মসমর্পণ করবে না।
চলতি বছরের ২৪ ফেব্রুয়ারি ইউক্রেনে রাশিয়া বিশেষ সেনা অভিযান শুরু করে এবং তা এখনও অব্যাহত আছে। সূত্র: বিবিসি
ফাইল ছবি
ইউক্রেনে রাশিয়ার দখলে থাকা খেরসন ও মারিউপোল শহরের বাসিন্দাদের পাসপোর্ট দিচ্ছে রুশ সরকার। স্থানীয় সময় শনিবার এক অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে প্রথমবারের মতো খেরসনের ২৩ বাসিন্দার হাতে পাসপোর্ট তুলে দেওয়া হয় এ তথ্য জানিয়েছে রুশ বার্তা সংস্থা তাস। খবর বিবিসির।
রতিবেদনে বলা হয়, খেরসনের প্রায় এক হাজারের মতো বাসিন্দা রাশিয়ার পাসপোর্ট পেতে আবেদন করেছিলেন। খেরসনে রাশিয়ার নিযুক্ত সামরিক গভর্নর ভলোদিমির সালদো বলেছেন, শহরটির বাসিন্দারা যত দ্রুত সম্ভব রাশিয়ার নাগরিকত্ব ও পাসপোর্ট পেতে আগ্রহ প্রকাশ করেছেন।
এদিকে পাসপোর্ট সরবরাহে রাশিয়ার পদক্ষেপের নিন্দা জানিয়েছে ইউক্রেন। দেশটির মতে, রুশ পাসপোর্ট দেওয়ার মাধ্যমে ইউক্রেনের বাসিন্দাদের রাশিয়ার নাগরিক বানানো হচ্ছে। এর মধ্য দিয়ে ইউক্রেনের আঞ্চলিক অখণ্ডতার ‘প্রকাশ্য লঙ্ঘন’ করা হয়েছে।
উল্লেখ্য, ইউক্রেনে রুশপন্থী সরকারের পতনের পর ২০১৪ সালে দেশটির ক্রিমিয়া অঞ্চল দখল করে নিয়েছিল রাশিয়া। একই বছরে পূর্ব ইউক্রেনের দোনেৎস্ক ও লুহানস্ক অঞ্চলকে ‘প্রজাতন্ত্র’ হিসেবে ঘোষণা করেন মস্কোপন্থী বিচ্ছিন্নতাবাদীরা। এসব অঞ্চলের বাসিন্দাদের তখন থেকে রুশ পাসপোর্ট দেওয়া শুরু করেছিল।
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ক্রিমিয়া এবং রুশ নিয়ন্ত্রিত লুহানস্ক ও দোনেৎস্কে রুবলের ব্যবহার শুরু করেছে মস্কো। এ অঞ্চলের স্কুলগুলোতে রাশিয়ার পাঠ্যক্রম চালু করেছে। সূত্র: যুগান্তর
ছবি: মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে এটিএম মমতাজুল করিমের সভাপতিত্বে মুক্তিযোদ্ধা কল্যাণ ফাউন্ডেশন আয়োজিত অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন বীর মুক্তিযোদ্ধা দেলোয়ার হোসেন, বীর মুক্তিযোদ্ধা খাজা মহিবউল্যা শান্তিপুরি,বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ আবুল হোসেন,বাংলাদেশ নাগরিক পরিষদের সভাপতি আবদুল আহাদ নুর প্রমুখ।
সভায় বক্তারা বলেন, বিএনপি নেতা মির্জা আব্বাস যথার্থই বলেছেন, স্বাধীনতা একবারই হয়, দ্বিতীয়বার নয়। তাই গনঅভ্যুত্থান ও স্বাধীনতা যুদ্ধ এক নয়। আমরা ২৪র আন্দোলনকে সেলুট জানাই। তবে স্বাধীনতাকে অস্বীকার করে কিছুই করা সম্ভব নয়। দেশ বিনির্মাণ করতে যার যা অবদান তা অস্বীকার করা যায় না।