a
ফাইল ছবি
ইরানের হিজাবকাণ্ড নিয়ে সাম্প্রতিক সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উসকানির দায়ে দুই ফরাসি নাগরিককে আটক করা হয়েছে। আটক ব্যক্তিরা তাদের বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগের স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। খবর ইরনা ও আলজাজিরার।
ইরানে পুলিশের হেফাজতে কুর্দি নারী মাহসা আমিনি (২২) অসুস্থ হয়ে মারা যাওয়ার পর থেকে গত কয়েক সপ্তাহ ধরে সহিংসতা ও নৈরাজ্য চলছে দেশটিতে। ইরানের দাবি, এতে উসকানি দিচ্ছে বিদেশি অর্থায়নে পরিচালিত কয়েকটি গণমাধ্যম।
এক নারীসহ আটক দুই ফরাসি নাগরিক সম্প্রতি ট্যুরিস্ট ভিসায় পর্যটকের ছদ্মাবেশে ইরানে প্রবেশ করেন।
পরবর্তীতে তারা ইরানের শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভকে নৈরাজ্য সৃষ্টিকারী দাঙ্গায় রূপ দিতে কাজ করেন। পুলিশের হাতে আটক ব্যক্তিরা টেলিভিশন ক্যামেরার সামনে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দী দিয়েছেন।
আটক দুই ফরাসি নাগরিকের নাম সেসেলিন কোহলের এবং জ্যাক প্যারিস বলে জানিয়েছে ইরানের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম ইরনা। সূত্র: যুগান্তর
ফাইল ছবি
ভারতের কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ বলেছেন, ‘‘দিদির বিদায় নিশ্চিত। খেলা হবে বলে ভয় দেখাতে চাইছে তৃণমূল। ভয় পাবেন না। নন্দীগ্রামের ভোটে দিদি হেরে গিয়েছেন। বাংলায় আর গুন্ডারাজ চলবে না।’’
তিনি বলেন, নির্বাচনের শুরু থেকেই ‘কয়লা মাফিয়া’, ‘বালি মাফিয়া’দের নিয়ে সরব হয়েছে বিজেপি। উত্তরবঙ্গে সেই কথাও শোনা গেল অমিতের মুখে। তিনি বলেন, ২ তারিখের পর বালি মাফিয়া, কয়লা মাফিয়াদের রাজত্ব বন্ধ করব। সবাইকে জেলে পাঠাবার ব্যাবস্থা করবো। শুধু আপনারা দিদিকে বদলান। আত্মীয়দের ফোন করে বলুন, ভোট দিতে আসতে।
আজ শুক্রবার আলিপুরদুয়ারে বিজেপি-র জনসভায় এসব কথা বলেন ভারতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।
অমিত শাহ আরও বলেন, ভোটের ফল প্রকাশের পর চা-শ্রমিকদের দৈনিক মজুরি বাড়ানো হবে। এখন মজুরী ২১০ টাকা আছে, এই মুজুরী বাড়িয়ে ৩৫০ টাকা করা হবে। আর যেসব শ্রমিকরা চা-বাগানে চাকুরি করেন তাদের জন্য পাহাড়ে নেপালি ভাষার একাডেমি বানিয়ে দেয়া হবে।
ফাইল ছবি
বিশ্বে সবচেয়ে বেশি ভিপিএন ব্যবহার হয় ভারতে। এরফলে ভিপিএন নিষিদ্ধ করতে ভারতের কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে আবেদন জানিয়েছে সংসদীয় স্থায়ী কমিটি। তারা বলছেন, ভিপিএন অ্যাপ ব্যবহার করে অপরাধীরা নিজেদের পরিচয় গোপন রেখে অনলাইনে থাকছেন। তাই এটা বন্ধ করা অতীব জরুরী।
ভারতীয় সংবাদ মাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়ার খবরে বলা হয়েছে, অ্যাটলাস ভিপিএন-এর মতে বিশ্বে সবচেয়ে ভিপিএন ব্যবহার হয় ভারতে। দেশটিতে পাবজি গেম নিষিদ্ধের পরে রাতারাতি জনপ্রিয় হয়ে উঠে ভার্চ্যুয়াল প্রাইভেট নেটওয়ার্ক বা ‘ভিপিএন’। এই অ্যাপ ও টুলের সহায়তা নিয়ে অনেকেই চলে যাচ্ছেন নিষিদ্ধ হওয়া ওয়েবসাইটে। জনপ্রিয় ভিপিএন পরিষেবা প্রদানকারী সংস্থাগুলোর মধ্যে অন্যতম নর্ড ভিপিএন, এক্সপ্রেস ভিপিএন ও আইপি ভ্যানিশ।
রাজ্যসভায় জমা দেওয়া স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সংসদীয় স্থায়ী কমিটির প্রতিবেদনে বলা হয়, ভিপিএন ব্যবহার করে দেশের সাইবার নিরাপত্তার সমস্ত বিধিনিষেধ এড়িয়ে যাচ্ছেন অপরাধীরা। আশঙ্কা করা হচ্ছে, ভবিষ্যতে এর মাধ্যমে বড় ধরনের অপরাধ হতে পারে।
ভিপিএন পুরোপুরি নিষিদ্ধ করা সম্ভব কি না, এমন প্রশ্নের উত্তরে দেশটির বিশেষজ্ঞরা জানান, অবশ্যই সম্ভব। কিন্তু সাধারণ মানুষের ব্যবহারের জন্য ভিপিএন নিষিদ্ধ ঘোষণা করলেও সাইবার নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞ কিংবা হ্যাকারদের কাছ থেকে কি তা নিরাপদ হবে? সেটাই এখন ভাবনার বিষয়।