a
ফাইল ছবি
ইসরায়েল ক্রমেই গৃহযুদ্ধের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে - এমন আশঙ্কা করেছেন দেশটির সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইহুদ ওলমার্ট। তিনি বলেছেন, এই মুহূর্তে ইসরায়েল মারত্মক ঝুঁকির মুখে রয়েছে।
ব্যাপক প্রতিবাদ ও গণবিক্ষোভ সত্ত্বেও ইসরায়েলি পার্লামেন্ট গত সোমবার সুপ্রিম কোর্টের ক্ষমতা খর্ব করা সংক্রান্ত একটি বিল পাস করেছে। এর ফলে বাস্তবে প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর মন্ত্রিসভার ক্ষমতা বাড়বে।
ওলমার্ট আরও বলেছেন, ইসরায়েলের মন্ত্রিসভা গণতন্ত্রের ভিত্তিগুলোর জন্য হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে যা আমাদের পক্ষে সহ্য করা সম্ভব নয়।
ইসরায়েলি গুপ্তচর সংস্থা মোসাদের সাবেক প্রধান ড্যানি ইয়াটোম বলেছেন, বিচারিক কাঠামোতে পরিবর্তন আনার প্রতিবাদে বর্তমান প্রতিরক্ষামন্ত্রীর পদত্যাগ করা উচিত ছিল।
এর আগে ইসরায়েলের সাবেক যুদ্ধমন্ত্রী বেনি গান্তজ সতর্ক করে বলেছিলেন, বিচারিক কাঠামো পরিবর্তনের বিল পাস করা হলে গৃহযুদ্ধ দেখা দিতে পারে।
সুপ্রিম কোর্টের ক্ষমতা হ্রাসের প্রস্তাবটি সোমবার সংসদে পাস হওয়ার পর থেকে ইসরায়েলের গুরুত্বপূর্ণ শহরগুলো অস্থিরতা ও ব্যাপক বিক্ষোভ হয়। বিক্ষোভকারী ও ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। সূত্র: জেরুজালেম পোস্ট, টাইমস অব ইসরায়েল
ফাইল ছবি
প্রথমবারের মতো জনসম্মুখে দেখা গেল তালেবানের সর্বোচ্চ নেতা হাইবাতুল্লাহ আখুন্দজাদাকে। রোববার তালেবান কর্মকর্তাদের পক্ষ থেকে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে। কান্দাহারে জনসম্মুখে ভাষণও দিয়েছেন তিনি। খবর বিবিসির।
পাঁচ বছর আগে তালেবানের সর্বোচ্চ নেতা নির্বাচিত হওয়ার পর থেকে তাকে কখনই জনসমক্ষে দেখা যায়নি। গত আগস্ট মাসে তালেবান আফগানিস্তানের শাসন ক্ষমতা দখল করার পরও তিনি আড়ালেই থেকে যান। এর ফলে তালেবান সরকারে তার কী ভূমিকা হতে পারে তা নিয়ে জল্পনাকল্পনা শুরু হয়। এমনকি তিনি বেঁচে আছেন কিনা তা নিয়েও গুজব রটেছিল।
কান্দাহারের দারুল উলুম হিকমাহ্ মাদ্রাসায় শনিবার তিনি যে ভাষণ দিয়েছেন তার কোন ছবি বা ভিডিও পাওয়া না পাওয়া গেলেও ১০ মিনিটের ভাষণের একটি অিডও সোশ্যাল মিডিয়ায় পাওয়া যায়।
এই ভাষণে, তার মতে অবিশ্বাসীদের বিরুদ্ধে যারা ২০ বছর ধরে লড়াই করেছেন তাদের জন্য প্রার্থনা করেছেন।
২০১৬ সালে তালেবানের তৎকালীন প্রধান মুল্লাহ্ আখতার মনসুর যুক্তরাষ্ট্রের একটি ড্রোন হামলায় নিহত হওয়ার পর হায়বাতুল্লাহ্ আখুনজাদা শীর্ষ নেতা নির্বাচিত হন। তার নির্বাচনটি আল কায়দা নেতা আইমান আল জোয়াহিরিরও সমর্থন দেন।
ছবি: সংগৃহীত
আগামী ১৮ মে ঢাকার আগারগাঁও এ বাংলাদেশ ফিল্ম আর্কাইভ প্রজেকশন হলে প্রাচ্য বাংলার উদ্যোগে আন্তর্জাতিক সাহিত্য সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি সাবেক ধর্ম ও পানি সম্পদ মন্ত্রী এম নাজিম উদ্দিন আল আজাদ, বিশেষ অতিথি সার্ক কালচারাল সোসাইটির কার্যনির্বাহী সভাপতি এটিএম মমতাজুল করিম, সাবেক অতিরিক্ত সচিব ও ভূমি মন্ত্রণালয়ের প্রকল্প পরিচালক মোঃ কফিল উদ্দিন, তিন বাংলা কবিতা পষিদের সভাপতি কবি সালেম সুলেরী, সার্ক কালচারাল সোসাইটির পশ্চিমবঙ্গের মালদাহ জেলার সমন্বয়কারী শ্রী দুলাল চক্রবর্তী, এপার বাংলা ওপার বাংলা কবি দলের সভাপতি কবি নজরুল বাঙালি, কবি আব্দুল গনি ভূঁইয়া প্রমূখ অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করবেন প্রাচ্য বাংলার সভাপতি কবি রবিউল আলম রবি সরকার।