a
ফাইল ছবি
সামরিক শক্তিতে ভয়ঙ্কর হয়ে উঠছে চীন। নতুন আরও ১১০টি ক্ষেপণাস্ত্র সাইলো নির্মাণ করেছে দেশটি। যা পারমাণবিক অস্ত্রের জন্য ব্যবহৃত হবে। এমন খবরে উদ্বেগ জানিয়েছেন পেন্টাগন কর্মকর্তা এবং রিপাবলিকান দলের কংগ্রেস সদস্যরা।
আমেরিকান ফেডারেশন অব সায়েন্টিস্টসের (এএফএস) একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চীন তাদের সিনজিয়াং অঞ্চলের পূর্বে হামির কাছে সাইলোর একটি নতুন ক্ষেত্র নির্মাণ করছে। স্যাটেলাইটে এমন ছবিই ধরা পড়েছে।
জানা যায়, চীনের দক্ষিণপূর্বে ৩৮০ কিলোমিটার দূরে ইউমেনে একটি মরু এলাকায় প্রায় ১২০টি সাইলো নির্মাণের কাজ করছে বেইজিং।
রয়টার্স জানায়, সাইলো হল একটি ভূগর্ভস্থ স্থাপনা, যেখানে বোমা বহনকারী নিয়ন্ত্রিত ক্ষেপণাস্ত্র নির্দিষ্ট লক্ষ্যে ছোড়ার জন্য প্রস্তুত রাখা হয়।
চীনের এই পারমাণবিক অস্ত্রের মজুদ বাড়ানোর পদক্ষেপকে জুলাইয়ের শুরুতে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তর উদ্বেগজনক আখ্যা দিয়ে বলে, পারমাণবিক অস্ত্রের নূন্যতম মজুদ বজায় রাখার দীর্ঘদিনের নীতি থেকে দূরে সরে আসছে বেইজিং।
রিপাবলিকান দলের কংগ্রেস সদস্য মাইক টার্নার বলেন, চীনের পারমাণবিক অস্ত্রের মজুদ উদ্বেগজনক। তারা এটাও স্পষ্ট করেছে, সেগুলো মোতায়েন করা হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র এবং যুক্তরাষ্ট্র মিত্র দেশগুলোকে হুমকি দেওয়ার জন্য। সূত্র: রয়টার্স।
সংগৃহীত ছবি
আমেরিকার সীমান্তে মেক্সিকোর শহর রেনোসায় গালি চালিয়ে গুলি ছুড়তে ছুড়তে রাস্তার ১৮ পথচারীকে হত্যা করে। স্থানীয় সময় শনিবার বিকালে অনেকটা সিনেমার দৃশ্যের মতো ঘটনাটি ঘটে।
সংবাদ সংস্থা রয়টার্সের রিপোর্ট অনুযায়ী, এখনো পর্যন্ত ১৮ জন নিহত হয়েছেন। আততায়ী পলাতক। বেশকিছু মানুষ আহত অবস্থায় হাসপাতালে। পুলিশ আততায়ীর খোঁজে চিরুনি অভিযান শুরু করেছে।
স্থানীয় সময় শনিবার বিকালে একটি এসইউভি গাড়ি চড়ে আততায়ী গুলি ছুড়তে ছুড়তে দ্রুত গতিতে পালিয়ে যায়। কিছু বুঝে ওঠার আগেই রেনোসার একাধিক এলাকায় গুলিবিদ্ধ হয়ে রাস্তায় লুটিয়ে পড়েন সাধারণ মানুষ।
পুলিশ গাড়িটিকে ধাওয়া করেও ধরতে পারেনি। তবে সীমান্ত অঞ্চল সিল করে দেওয়া হয়েছে। বর্ডারগার্ড, সেনা ও পুলিশ গোটা এলাকায় চিরুনি অভিযান চালাচ্ছে। এর সঙ্গে ড্রাগ মাফিয়া বা কার্টেলদের সম্পর্ক আছে কি না, তাও খতিয়ে দেখছে স্থানীয় পুলিশ।
অন্য আরেক ঘটনায় আরও এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে বলে জানা গেছে। তিনিও পুলিশের ওপর আক্রমণ চালিয়েছিল বলে প্রশাসনের দাবি। পুলিশের গুলিতেই তার মৃত্যু হয়েছে।
মেক্সিকো প্রশাসন জানিয়েছে, আততায়ীকে ধরার জন্য সবরকম ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। আশা করি, দ্রুতই তাকে গ্রেফতার করা হবে। তবে কেন, কে এভাবে গুলি ছুড়লো, তা এখনো স্পষ্ট নয়। সূত্র:বিডি প্রতিদিন
ফাইল ছবি
ভোক্তা-গ্রাহকদের আকৃষ্ট করতে চটকদার, লোভনীয় ও অসত্য বিজ্ঞাপন প্রচার বন্ধে কর্তৃপক্ষের নিস্ক্রিয়তা কেনো অবৈধ ঘোষণা করা হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট।
একইসঙ্গে এ ধরনের বিজ্ঞাপন দাতাদের বিরুদ্ধে কেনো আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে না, রুলে তাও জানতে চাওয়া হয়েছে।
মঙ্গলবার বিচারপতি মো. খসরুজ্জামান ও বিচারপতি মো. মাহমুদ হোসেন তালকুদারের হাইকোর্ট বেঞ্চ এই আদেশ দেন।
আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম। তার সঙ্গে ছিলেন তামজিদ হাসান পাপুল ও রবিউল আলম।
আগামী চার সপ্তাহের মধ্যে তথ্য সচিব, বাণিজ্য সচিব, সংস্কৃতি সচিব এবং ভোক্তা অধিদফতরের মহাপরিচালক এবং প্রতিযোগিতা কমিশনের চেয়ারম্যানকে রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
এর আগে গত ১৫ সেপ্টেম্বর লোভনীয় বিজ্ঞাপন নিয়ন্ত্রণে বিবাদীদের নিষ্ক্রিয়তাকে নিয়ে চ্যালেঞ্জ রিট দায়ের করেন সুপ্রিমকোর্টের আইনজীবী কামরুল ইসলাম।