a
সংগৃহিত ছবি
ব্যাপক বৃষ্টিপাতের কারণে তুরস্কের কৃষ্ণ সাগরীয় প্রদেশগুলোতে বন্যার সৃষ্টি হয়েছে। গত বুধবার তুরস্কের উত্তরাঞ্চলে আকস্মিক এ বন্যার কারণে ৯ ব্যক্তি নিহত ও ১৩ জন আহত হয়েছেন। এছাড়া এক বয়স্ক নারী নিখোঁজ আছেন। তুর্কি সরকারের পক্ষ থেকে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।
হঠাৎ সৃষ্ট এ বন্যায় তিনটি শহর তলিয়ে গেছে। সেখান থেকে ৬০০ এর অধিক মানুষকে নিরাপদে সরিয়ে নিতে কাজ করে যাচ্ছে নিরাপত্তাকর্মীরা। উদ্ধার অভিযানে নিয়োজিত আছে প্রায় ৫০০ জন উদ্ধারকারী তারা ২০ টি হ্যালিকপ্টার দিয়ে উদ্ধার কাজ চলমান রেখেছেন।
তুরস্কের কাস্টামোনু প্রদেশের কাতালজাইটিন জেলায় বন্যার ফলে ভূমিধস হওয়ার কারণে এক ব্যক্তি নিহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে ওই জেলার নগর কর্তৃপক্ষ। তুরস্কের সামরিক পুলিশ, কোস্টগার্ড আর দুর্যোগ ও জরুরি ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ (এএফএডি) ওই অঞ্চলের সাধারণ বাসিন্দাদের নিয়ে উদ্ধার অভিযান চালাচ্ছে।
স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী ইসমাইল কাটাকলি জানিয়েছেন, তুরস্কের আনটালিয়া প্রদেশের কুমলুচা জেলায় বন্যা ও ভূমিধসের কারণে আরো এক ব্যক্তি নিখোঁজ আছেন। বার্তিন প্রদেশে ব্ন্যার কারণে ঘর-বাড়ি আর বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানগুলোর ব্যাপক ক্ষয়-ক্ষতি হয়েছে, অনেক যানবাহন পানিতে ভেসে গেছে। এছাড়া এ প্রদেশটিতে বন্যার প্রবল স্রোতে গণপরিবহন উল্টে গিয়ে ১৩ ব্যক্তি আহত হয়েছেন। দুর্ঘটনায় আহতদেরকে নিকটস্থ হাসপাতালে নেয়া হয়েছে।
তুরস্কের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ আরো জানিয়েছে যে উলুস জেলার বেশ কয়েকটি গ্রামে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ আছে। সিনোপ প্রদেশের আয়ানচিক জেলায় একটি সরকারি হাসপাতাল থেকে রোগীদের অন্যত্র সরিয়ে নেয়া হয়েছে। এ বন্যার মধ্যেই আয়ানচিক জেলার ১৯ ব্যক্তিকে তাদের বাড়ি থেকে উদ্ধার করেছে তুর্কি কোস্ট গার্ড। সূত্রঃ আনাদোলু এজেন্সি
ফাইল ছবি
ভারতে মারাত্মক আকার ধারণ করেছে করোনার ভাইরাস সংক্রমণ। বিভিন্ন রাজ্যে দেখা দিয়েছে অক্সিজেনের ব্যাপক ঘাটতি। এই পরিস্থিতিতে অনেক জায়গাতেই কালোবাজারি হচ্ছে অক্সিজেনের। কোথাও কোথাও তা বিক্রি হচ্ছে সিলিন্ডার প্রতি ৩০ হাজার টাকায়। ফলে বিপাকেও পড়েছেন করোনা রোগীরা।
এর মধ্যেই দাতা হিসেবে দেখা দিয়েছেন উত্তর প্রদেশের হামিরপুরের একজন ব্যবসায়ী। তিনি করোনা আক্রান্তদের জন্য মাত্র এক টাকায় নিজের কারখানা থেকে অক্সিজেন সিলিন্ডার ভরে দিচ্ছেন। আর তার এই কাজকে স্যালুট জানিয়েছে সবাই।
দেশটির সংবাদ মাধ্যম ‘সংবাদ প্রতিদিন’ এর প্রতিবেদন অনুযায়ী, হামিরপুরের সুমেরপুর ইন্ডাস্ট্রিয়াল এলাকায় মনোজ গুপ্তার ইস্পাত ফ্যাক্টরি আছে। গত বছরই করোনার প্রথম ঢেউয়ের সময় তিনি আক্রান্ত হয়েছিলেন। আর এবার নিজেই কোভিড আক্রান্তদের সেবায় নিজেকে নিয়োজিত রেখেছেন।
সংগৃহীত ছবি
১০০ টাকা মূল্যমানের বাংলাদেশ প্রাইজবন্ডের ১০৩তম ড্র অনুষ্ঠিত হয়েছে। রবিবার ঢাকা বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে এ ড্র অনুষ্ঠিত হয়। বিভাগীয় কমিশনার খলিলুর রহমানের সভাপতিত্বে প্রাইজবন্ডের ৬৪টি সিরিজের প্রতিটির জন্য ৪৬টি করে মোট ২ হাজার ৯৪৪টি পুরস্কার ঘোষণা করা হয়।
প্রতিবারের মতো এবারও একক সাধারণ পদ্ধতিতে ড্র পরিচালনা করা হয়েছে অর্থাৎ প্রতি সিরিজের একই নম্বরধারীরা পুরস্কার পাবেন।
ড্রয়ে পুরস্কারগুলো হল- প্রথম পুরস্কার ৬ লাখ টাকা করে পাবেন প্রতি সিরিজের ০০৫২৯৪০ নম্বরধারী ৬৪ জন। একইভাবে ৩ লাখ ২৫ হাজার টাকার পুরস্কার পাবেন প্রতি সিরিজের ০৩৭১৬৮৭ নম্বরধারী ৬৪ জন।
তৃতীয় পুরস্কার ১ লাখ টাকা করে পাবেন ০২১৭৬৬১ এবং ০৮৩১৪২৩ নম্বরধারী ১২৮ জন। এ ছাড়া চতুর্থ পুরস্কার ৫০ হাজার টাকা করে পাবেন ০১৯৬৬০১ এবং ০৬৪৮৭২৮ নম্বরধারী ১২৮ জন। ১০ হাজার টাকা করে পুরস্কার পাবেন ৬৪টি সিরিজের ৪০টি নম্বরধারী ২ হাজার ৫৬০ জন।
বিজয়ী নম্বরগুলো হল- ০০২৩৩৮২, ০০৪০০২৪, ০০৪৬২৬০, ০০৫০৫৫৮, ০০৭৮৭৮৫, ০১২৭০৭৩, ০১৪২৭০৭, ০২১৫২৩৬, ০২৩০৩১৭, ০৩১৬৯৪৯, ০৩৩৮৯৮৭, ০৩৪৩৪৬৩, ০৩৮০৩০৬, ০৩৯৪৮৯৩, ০৩৯৬৪৮৩, ০৩৯৭৪৭৪, ০৪৩৭৫৩৫, ০৪৫৭৩৫৩, ০৪৮৪১৩০, ০৪৮৪৫৪৩, ০৫২৮০৮৯, ০৫৪২৯৪৬, ০৬০১৩১৯, ০৬১৮৭৯৬, ০৬৪৫০৩৬, ০৬৭৮১৮৮, ০৬৮৯৩০১, ০৬৮৯৫৭৮, ০৬৯৫৬৯৩, ০৬৯৬১৮২, ০৭২০৬৪৬, ০৭৮১৬৫৭, ০৮২৮৮৮৭, ০৮৭৬৯৬৯, ০৮৯৮৫০৯, ০৯৩৬৩০৩, ০৯৪১৭০৩, ০৯৪৫১০৪ ও ০৯৬২৩৪৩।