a
ফাইল ছবি
আরব সাগরে ডুবে যাওয়া একটি নৌযানের নয় ভারতীয় নাবিকের জীবন বাঁচালো পাকিস্তানের নৌবাহিনী।
পাকিস্তান নৌবাহিনীর পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, ডুবে যাওয়া নৌযানটির নাম ‘জামনা সাগর’। তাতে মোট ১০ জন কর্মী ছিলেন। এটি থেকে তারা ‘ডিসট্রেস’ কল দেন। সেই কল শোনার পর পাকিস্তান মেরিটাইম ইনফরমেশন সেন্টার পাশে থাকা একটি জাহাজকে প্রয়োজনীয় সাহায্য করতে বলে। তারাই ডুবে যাওয়া ওই নৌযানের নয়জন ভারতীয় কর্মীকে উদ্ধার করে। ঘটনাটি ঘটে মঙ্গলবার। তবে পাকিস্তান নৌবাহিনী বিষয়টি বৃহস্পতিবার জানিয়েছে।
জানা গেছে, পাকিস্তানের ওই জাহাজটি দুবাই যাচ্ছিল। তারা ভারতীয় কর্মীদের উদ্ধার করে আবার দুবাই যাত্রা শুরু করে। যাত্রাপথে তারা ভারতীয় কর্মীদের নামিয়ে দিয়ে যাবে।
এরপর পাকিস্তানের নৌবাহিনীর জাহাজ ও দু’টি হেলিকপ্টার সেখানে গিয়ে পৌঁছায়। কারণ, তখনও একজন কর্মীর খোঁজ পাওয়া যাচ্ছিল না। তারা সেই কর্মীর মৃতদেহ সমুদ্রে ভাসতে দেখে। পরে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়। পরবর্তীতে মরদেহটি পাকিস্তান মেরিটাইম সিকিউরিটি এজেন্সিকে দিয়েছে। সূত্র: ডেইলি টাইমস, বিডি প্রতিদিন
ফাইল ছবি
ইউক্রেনে রুশ আগ্রাসনের সম্ভাবনা নিয়ে কোনো তথ্য না থাকায় ফরাসি সামরিক গোয়েন্দা প্রধান জেনারেল এরিক ভিডাউডকে বরখাস্ত করা হয়েছে। খবর: বিবিসি।
প্রতিবেদনে বলা হয়, ফ্লান্সের সশস্ত্র বাহিনী মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তার বরাতে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র জানায়, ইউক্রেনে রুশ হামলার বিষয়ে অগ্রীম কোনো তথ্য না জানার কারনে এরিক এ বিষয়ে সরকারকে কোনো বিবৃতিও দিতে পারেননি। সূত্র: ইত্তেফাক
ফাইল ছবি
নাটোরে কলেজছাত্রকে বিয়ে করে ভাইরাল হওয়া সেই সহকারী অধ্যাপক খায়রুন নাহারের লাশ উদ্ধারের ঘটনায় কলেজছাত্র স্বামী মামুনকে আটক করেছে পুলিশ।
রোববার ভোররাতে নাটোর শহরের বলারীপাড়ার ভাড়া বাসা থেকে তার লাশ উদ্ধার করা হয়। মামুন-নাহার দম্পতি নাটোর শহরের বলারীপাড়ার হাজি নান্নু মোল্লা ম্যানশনের চারতলায় ভাড়া থাকতেন।
ভবনের বাসিন্দা ও স্থানীয়রা জানান, রোববার ভোরে স্বামী মামুন ভবনের অন্য বাসিন্দাদের জানান, তার স্ত্রী খায়রুন নাহার শেষ রাতে গলায় ওড়না পেঁচিয়ে ফ্যানের সঙ্গে ঝুলে আত্মহত্যা করেছেন। লোকজন তার বাসায় গিয়ে খায়রুন নাহারের লাশ মেঝেতে শোয়া অবস্থায় দেখতে পেয়ে তাদের সন্দেহ হয়। তারা মামুনকে বাসার মধ্যে আটকে পুলিশে খবর দেন। পরে পুলিশ এসে তাকে আটক করে নিয়ে যায়।
নিহত খায়রুন নাহার গুরুদাসপুর উপজেলার খুবজিপুর মোজাম্মেল হক ডিগ্রি কলেজের সহকারী অধ্যাপক ছিলেন। তিনি উপজেলার চাঁচকৈড় পৌর এলাকার মো. খয়ের উদ্দিনের মেয়ে। মামুন হোসেন একই উপজেলার ধারাবারিষা ইউনিয়নের পাটপাড়া গ্রামের মোহাম্মদ আলীর ছেলে এবং নাটোর নবাব সিরাজ-উদ-দৌলা সরকারি কলেজের ডিগ্রি দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র।
নাটোর থানার ওসি মো. নাছিম আহমেদ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে গনমাধ্যমকে জানান, বিষয়টি নিয়ে তারা তদন্ত শুরু করেছেন। সংশ্লিষ্ট অন্য বাহিনীর সদস্যরাও তদন্ত করবে। তদন্ত ও লাশের ময়নাতদন্ত হলে এটি হত্যা নাকি আত্মহত্যা তা নিশ্চিত হওয়া যাবে। তবে হত্যা আর আত্মহত্যা যাই হোক না কেন এমনটি ঘটল তা পুলিশ খতিয়ে দেখার চেষ্টা করছে। সূত্র: যুগান্তর