a ভারতের ১২টি শহর কয়েক বছর পর তলিয়ে যেতে পারে
ঢাকা মঙ্গলবার, ১৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩২, ০২ ডিসেম্বর, ২০২৫
https://www.msprotidin.com website logo

ভারতের ১২টি শহর কয়েক বছর পর তলিয়ে যেতে পারে


আন্তর্জাতিক ডেস্ক:মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
বুধবার, ১১ আগষ্ট, ২০২১, ১১:৩২
ভারতের ১২টি শহর কয়েক বছর পর তলিয়ে যেতে পারে

সংগৃহীত ছবি

বাড়ছে বিশ্বের তাপমাত্রা। এই পরিস্থিতিতে আরও চিন্তা বাড়াচ্ছে জয়বায়ু পরিবর্তন সংক্রান্ত ইন্টারগভর্নমেন্টাল প্যানেল আইপিসিসি’র সাম্প্রতিক রিপোর্ট।

জানা গেছে, ওই রিপোর্টে সাফ বলা হয়েছে- যে হারে সমুদ্রের পানির স্তর বাড়ছে তাতে কয়েক বছরের মধ্যেই পানিতে তলিয়ে যেতে পারে ভারতের ১২টি উপকূলবর্তী শহর। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য মুম্বাই, চেন্নাই, কোচি, বিশাখাপত্তনম। প্রায় তিন ফুট পানির নিচে চলে যেতে পারে এই শহরগুলো।  খবর জি নিউজের।

জানা গেছে, উষ্ণায়নের ফলে যেভাবে বিশ্বব্যাপী জলস্তর বাড়ছে তা নিয়ে চিন্তিত স্পেস এজেন্সিগুলো। তাদেরও নজরে পড়েছে ভারতের ১২টি উপকূলবর্তী শহর বিপদের মুখে দাঁড়িয়ে আছে।

আইপিসিসি’র রিপোর্ট বলছে, গোটা বিশ্বের তুলনায় এশিয়ার পানির স্তর বৃদ্ধির হার অনেক বেশি। আগে যেখানে ১০০ বছরে একবার সমুদ্রের জলস্তর পরিবর্তিত হত, আগামী কয়েক বছরে মাঝে মধ্যেই সেই পরিবর্তন হবে। সেজন্যই বাড়বে সমুদ্রের পানির স্তর। যদি এই হারেই জলস্তর বৃদ্ধি পেতে থাকে তবে, শতাব্দীর শেষে ভারতের ১২টি উপকূলবর্তী শহর তলিয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। সেসব শহরগুলো হল:

কান্দলা: ১.৮৭ ফুট
ওখা: ১.৯৬ ফুট
ভৌনগর: ২.৭০ ফুট
মুম্বাই: ১.৯০ ফুট
মরমুগাও: ২.০৬ ফুট
ম্যাঙ্গালোর: ১.৮৭ ফুট
কোচিন: ২.৩২ ফুট
পরাদীপ: ১.৯৩ ফুট
খিদিরপুর: ০.৪৯ ফুট
বিশাখাপত্তনম: ১.৭৭ ফুট
চেন্নাই: ১.৮৭ ফুট
তুতিকোরিন: ১.৯ ফুট
সূত্র: বিডি প্রতিদিন

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

আরও পড়ুন

শান্তিতে ২ সাংবাদিক নোবেল পুরস্কার পেলেন


আন্তর্জাতিক ডেস্ক:মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
শুক্রবার, ০৮ অক্টোবর, ২০২১, ০৪:১৯
শান্তিতে ২ সাংবাদিক নোবেল পুরস্কার পেলেন

ফাইল ছবি

২০২১ সালে শান্তিতে নোবেল বিজয়ী যৌথভাবে জিতেছেন ফিলিপাইনের সাংবাদিক মারিয়া রেসা এবং রাশিয়ান সাংবাদিক দিমিত্রি মুরাতভ। 

আজ শুক্রবার বাংলাদেশ সময় বিকাল ৩টায় নরওয়ের রাজধানী অসলো থেকে বিজয়ীর নাম ঘোষণা করে নোবেল কমিটি। মত প্রকাশের স্বাধীনতা রক্ষায় প্রচেষ্টার জন্য তাদের এ পুরস্কার দেওয়া হয়েছে, যা গণতন্ত্র এবং দীর্ঘস্থায়ী শান্তির জন্য গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করা হয়।

নোবেল কমিটির পক্ষ থেকে বলা হয়, সাহসিকতার সঙ্গে পেশাগত দায়িত্ব পালনের মাধ্যমে নিজ নিজ দেশে মত প্রকাশের স্বাধীনতা রক্ষায় গুরুত্বপুর্ণ ভূমিকা রেখেছেন তারা। একই সঙ্গে মারিয়া রেসা ও দিমিত্রি মুরতভ তাদের সেই সব পূর্বসূরীদের প্রতিনিধিত্ব করেছেন, যারা  সততা ও সাহসিকতার সঙ্গে নিজেদের দায়িত্ব পালনের মাধ্যমে গণতন্ত্র, শান্তি ও স্থিতিশীলতা রক্ষায় নিরলসভাবে কাজ করে গেছেন।

গত বছর শান্তিতে নোবেল পুরস্কার পায় বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচি (ডব্লিউএফপি)। ১৯০১ সাল থেকে বিশ্বব্যাপী শান্তিপ্রতিষ্ঠায় অবদান রাখা ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে নোবেল পুরস্কার দেওয়া হচ্ছে। 

২০২০ সাল পর্যন্ত মোট ১০১বার শান্তিতে নোবেল পুরস্কার ঘোষণা করা হয়েছে। এখন পর্যন্ত এ পুরস্কার পেয়েছেন ১৩৫ জন, যাদের মধ্যে ১০৭ জন ব্যক্তি ও ২৮টি প্রতিষ্ঠান আছে।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

আরও পড়ুন

বাংলাদেশের রাজনীতি আজ উল্টো পথে হাঁটছে: রাষ্ট্রপতি আব্দুল হামিদ


এমএস.প্রতিদিন ডেস্ক:
বুধবার, ১৭ মার্চ, ২০২১, ০৮:৫২
বাংলাদেশের রাজনীতি আজ উল্টো পথে হাঁটছে: রাষ্ট্রপতি

রাষ্ট্রপতি মো. আব্দুল হামিদ

বাংলাদেশের রাজনীতি আজ উল্টো পথে হাঁটছে। ব্যক্তির চেয়ে দল বড়, দলের চেয়ে দেশ। রাজনীতি হোক দেশের জনগণের জন্য। তাই বঙ্গবন্ধুর জীবনী থেকে রাজনীতিবিদদের শিক্ষা নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো: আব্দুল হামিদ।

আজ বুধবার (১৭ মার্চ) মুজিববর্ষ ও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে ১০ দিনের অনুষ্ঠানমালার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির মন্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। বিকেল সাড়ে ৪টায় জাতীয় প্যারেড গ্রাউন্ডে শিশুদের কণ্ঠে জাতীয় সংগীতের পরিবেশনার মধ্য দিয়ে ১০ দিনের আয়োজনের শুরু করা হয়।

এ সময় রাষ্ট্রপতি বলেন, কিছু সুবিধাবাদী লোক রাজনীতিটাকে পেশা বানিয়ে ফেলেছেন। রাজনীতি আর পেশা এক জিনিস নয়। পেশার মাধ্যমে একজন ব্যক্তি নিজের ও পরিবার-পরিজনের জীবন-জীবিকা নির্বাহ করেন। আর রাজনীতি হচ্ছে দেশ ও জনগণের কল্যাণে কাজ করার একটি মহান ক্ষেত্র। তাই রাজনীতিকে পেশা মনে করলে দেশ ও জনগণের কথা ভুলে নিজের ও পরিবারের গণ্ডির মধ্যেই ঘুরপাক খেতে হবে।

রাষ্ট্রপতি তার বক্তব্যে বলেন, ১৯২০ সালের ১৭ মার্চ গোপালগঞ্জের টুঙ্গীপাড়ায় এক লাল সূর্য উঠেছিলো। যার নাম শেখ মুজিবুর রহমান। বাঙালী জাতিকে নতুন এক পরিচয় এনে দিয়েছিলেন তিনি।

রাষ্ট্রপতি বলেন, বঙ্গবন্ধু স্কুলজীবন থেকেই মানুষের মঙ্গল কামনায় কাজ করেছেন এবং মৃত্যুর দিন পর্যন্তও তিনি মানুষের জন্যে কাজ করে গেছেন। আর বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গড়তে শেখ হাসিনা নিরলস কাজ করছেন বলে জানান। যার ফল নিজস্ব অর্থায়নে আজ পর্দা সেতু দৃশ্যমান।

রাষ্ট্রপতি তার বক্তব্যে জোরালে কণ্ঠে ঘোষণা দেন, আমি বিশ্বাস করি বাংলাদেশ একদিন বিশ্বের বুকে মাথা উচু করে দাঁড়াবে। অনুষ্ঠানে কানাডা, চীন, জাপানসহ যেসব দেশের সরকার প্রধানরা ভিডিও বার্তা পাঠিয়েছেন তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতাও প্রকাশ করেন রাষ্ট্রপতি মো: আব্দুল হামিদ।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম
Share on Facebook

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর সর্বশেষ

সর্বশেষ - আন্তর্জাতিক