a
ফাইল ছবি
যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কের একটি ভবনে আগুন লাগার ঘটনায় ৯ শিশুসহ ১৯ জন নিহত হয়েছেন। স্থানীয় সময় রবিবার সকালে ত্রুটিপূর্ণ স্পেস হিটার থেকে এ আগুনের সূত্রপাত হয় বলে জানা যায়। রয়টার্স
প্রতিবেদন বলছে, ভবনটির নিচতলার একটি অ্যাপার্টমেন্ট থেকে ধোঁয়া উড়তে দেখা যায়। ধোঁয়ার কারণে আটকে পড়া বাসিন্দারা বাতাস চলাচলের জন্য জানালা ভেঙে, তোয়ালে ভিজিয়ে নিজেদের রক্ষার চেষ্টা করেন। এ সময় আহত বেশ কয়েকটি শিশুকে উদ্ধার করে অক্সিজেন দিতে দেখা যায়।
ফায়ার কমিশনার ড্যানিয়েল নিগ্রো জানান, কিছু লোক অতিরিক্ত ধোঁয়ার কারণে ভবন থেকে নামতে পারেননি। ৬০ জনের বেশি মানুষ আহত হয়েছেন এবং ১৩ জনকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে নিহতদের বেশির ভাগই ধোঁয়ায় শ্বাস নিতে না পারায় প্রাণ হারিয়েছেন।
মেয়র এরিক অ্যাডামস এক সংবাদ সম্মেলনে জানান, দুর্ঘটনাস্থলের বেশির ভাগ বাসিন্দার আদি নিবাস পশ্চিম আফ্রিকার দেশ গাম্বিয়ার অধিবাসী। সূত্র: ইত্তেফাক
ফাইল ছবি
হামাসের সঙ্গে চলমান যুদ্ধে সতর্কতা হিসেবে ইসরায়েলে নিজেদের একটি উত্পাদন প্ল্যান্ট বন্ধ ঘোষণা করেছে বিশ্বের বৃহত্তম খাদ্যদ্রব্য প্রক্রিয়াজাতকারী সুইজারল্যান্ডভিত্তিক কোম্পানি নেসলে। খবর রয়টার্সের।
পূর্ব-সতর্কতা হিসেবে ইসরাইলে ঐ উত্পাদন প্ল্যান্ট ‘সাময়িকভাবে বন্ধ’ করা হয়েছে বলে বৃহস্পতিবার এক বিবৃতিতে জানিয়েছে।
অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকার ক্ষমতাসীনগোষ্ঠী হামাসের সঙ্গে গত ৭ অক্টোবর ইসরায়েলের যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর প্রথম কোনো জায়ান্ট কোম্পানি হিসেবে নেসলে তাদের উত্পাদন প্ল্যান্ট বন্ধ ঘোষণা করেছে।
হামাসের আকস্মিক হামলার পর বেশ কয়েকটি বৈশ্বিক কোম্পানি ইসরায়েলে তাদের কিছু কার্যক্রম সাময়িকভাবে বন্ধ করে রেখেছে। আবার কিছু কিছু কোম্পানি তাদের কর্মীদের বাড়ি থেকে কাজ করার নির্দেশ দিয়েছে।
নেসলে বলেছে, ইসরাইলে তাদের উত্পাদন প্ল্যান্টটি কয়েক দিন বন্ধ থাকবে। তবে এই বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য জানাতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে জায়ান্ট এই কোম্পানি।
নেসলে প্রধান নির্বাহী মার্ক স্নাইডার সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমাদের নজর আমাদের সহকর্মী এবং কর্মচারীদের সুরক্ষিত রাখার দিকে। ব্যবসার উন্নয়ন নিয়ে আমার কোন মন্তব্য নেই। আমরা প্রয়োজনীয় সতর্কতা নিয়েছি।’
অন্যান্য বহুজাতিক প্যাকেজড পণ্য সংস্থাগুলো এখনও পর্যন্ত দ্বন্দ্বের বিষয়ে নীরব রয়েছে, এমনকি খুচরা, স্বাস্থ্যসেবা এবং তেল সংস্থাগুলো তাদের অবস্থান নিয়ে উদ্বিগ্ন। সূত্র: ইত্তেফাক
ফাইল ছবি
ইউক্রেন এবং রাশিয়ার মধ্যে উত্তেজনা ক্রমে বাড়ছেই। এমন পরিস্থিতিতে অস্ট্রেলিয়ার নাগরিকদের ইউক্রেন ছাড়ার নির্দেশ দেয়া হয়েছে।
দেশটির প্রধানমন্ত্রী স্কট মরিসন বলেন, তিনি ইউক্রেনের বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে খুবই উদ্বিগ্ন। তার সরকার চায় নিজ দেশের নাগরিকরা যেন দ্রুত ইউক্রেন ছাড়েন। ক্যানবেরায় সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে মরিসন বলেন, ইউক্রেনে অবস্থানরত অস্ট্রেলিয়ান নাগরিকরা যদি চান তবে তাদের দেশটি ছেড়ে চলে আসার এখনই উপযুক্ত সময়।
তিনি আরও বলেন, যারা এখনও ইউক্রেনে আছেন তাদের কাছে এই বার্তা পৌঁছে দিতে কয়েক সপ্তাহ ধরেই কাজ করছেন দূতাবাসের কর্মীরা। আলোচনার মাধ্যমে এই পরিস্থিতির সমাধান করার জন্যও রাশিয়া ও ইউক্রেনের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন তিনি। সূত্র: দ্য গার্ডিয়ান ও বিডি প্রতিদিন