a
ফাইল ছবি
ইউক্রেন সামরিক বাহিনী এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, তাদের পূর্বাঞ্চলীয় ঘাঁটি লক্ষ্য করে মুহুর্মুহু গোলা বর্ষণ করে যাচ্ছে রাশিয়া। আর সেই হামলা প্রতিহত করে চলেছে ইউক্রেন বিমান বাহিনী।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘রাজধানী কিয়েভের নিকটবর্তী এলাকা বরিসপিল ও বিভিন্ন বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা করে যাচ্ছে রাশিয়া।
তবে ওই বিবৃতিতে দক্ষিণ অঞ্চলে রুশ প্যারাট্রুপের সদস্যরা প্রবেশ করার বিষয়টি অস্বীকার করেছে।
ছবি সংগৃহীত: রামমন্দির
ভারতের উত্তর প্রদেশের অযোধ্যায় ‘বাবরি মসজিদের’ স্থলে নির্মিত আলোচিত সেই রামমন্দিরটি আজ উদ্বোধন করা হচ্ছে। ‘প্রাণ প্রতিষ্ঠা’ নামের এই অনুষ্ঠান আজ সোমবার উদ্বোধন করবেন দেশটির প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। স্থানীয় সময় দুপুর ১২টা ২০ মিনিটে উদ্বোধন করা হবে (বাংলাদেশ সময় দুপুর ১২টা ৫০ মিনিট)।
রামমন্দিরের এই উদ্বোধন ঘিরে অযোধ্যাকে নিরাপত্তার চাদরে ঢেকে ফেলেছে। লতা মঙ্গেশকর চকে মোতায়েন করা হয়েছে রাজ্যের সন্ত্রাসবিরোধী স্কোয়াডের (এটিএস) সদস্যদের।
অযোধ্যা পুলিশ জানিয়েছে, অনুষ্ঠান ঘিরে অত্যাধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে বিস্তৃত পরিসরে নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হয়েছে। ড্রোনের মাধ্যমে নিরাপত্তা পরিস্থিতি সার্বক্ষণিক পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে।
রামমন্দির প্রতিষ্ঠা ভারতের ক্ষমতাসীন ভারতীয় জনতা পার্টি (বিজেপি) সরকারের অন্যতম রাজনৈতিক অঙ্গীকার। এ প্রতিশ্রুতি পূরণ এ বছর অনুষ্ঠেয় লোকসভা নির্বাচনের জন্য তাৎপর্যপূর্ণ বহন করবে বলে মনে করা হচ্ছে।
অন্যান্য রাজনৈতিক দলের সঙ্গে কংগ্রেস সভাপতি ও রাজ্যসভার বিরোধী দলনেতা মল্লিকার্জুন খাড়গে, কংগ্রেস সংসদীয় দলের নেত্রী সোনিয়া গান্ধী ও লোকসভার বিরোধী নেতা অধীর রঞ্জন চৌধুরীকেও ট্রাস্টের পক্ষ থেকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল। তবে এ অনুষ্ঠানে কংগ্রেস না যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
এছাড়া শিবসেনার উদ্ধব ঠাকরে, সমাজবাদী পার্টির অখিলেশ যাদব, তৃণমূল কংগ্রেসের মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কিংবা সিপিএমের সীতারাম ইয়েচুরিও জানিয়ে দিয়েছেন, ওই অনুষ্ঠানে তারা যাবেন না।
উল্লেখ্য, মোগল সম্রাট বাবরের সেনাপতি মীর বাঁকি ১৫২৮ সালে অযোধ্যায় মসজিদটি তৈরি করেন, যা পরবর্তী সময়ে বাবরি মসজিদ নামে পরিচিতি লাভ করে। তবে দেশটির হিন্দু সম্প্রদায়ের দাবি, সেখানে ‘রামের মন্দির ভেঙে’ মসজিদটি তৈরি করা হয়েছিল। সূত্র: এনডিটিভি, হিন্দুস্তান টাইমস, ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস
ফাইল ছবি
জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধির প্রতিবাদে রাজধানীতে হারিকেন মিছিল করেছে বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরা।
শনিবার রাতে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীর নেতৃত্বে এ প্রতিবাদ মিছিল অনুষ্ঠিত হয়। মিছিলটি রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে থেকে শুরু হয়ে কাকরাইল মোড় ঘুরে আবার নয়াপল্টনে গিয়ে শেষ হয়।
এ সময় সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে রিজভী বলেন, নিশিরাতের ভোট ডাকাতির সরকার দেশের মানুষকে লোডশেডিংয়ের মাধ্যমে অন্ধকারে রেখেছে। এখন জনগণের পকেট কাটতে জ্বালানি তেলের দাম রেকর্ড পরিমান বাড়িয়েছে।
অবিলম্বে জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধির সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার করার আহ্বান জানান তিনি।
মিছিলে বিএনপির নির্বাহী কমিটির বন পরিবেশ বিষয়ক সহ-সম্পাদক কাজী রওনকুল ইসলাম টিপু, নির্বাহী কমিটির সদস্য নিপুন রায় চৌধুরীসহ বিভিন্ন সংগঠনের শতাধিক নেতাকর্মীরা অংশ নেন।
দেশে ভোক্তা পর্যায়ে লিটার প্রতি ডিজেল ১১৪ টাকা, কেরোসিন ১১৪ টাকা, অকটেন ১৩৫ টাকা এবং পেট্রোল ১৩০ টাকা মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে। সূত্র: বিডি প্রতিদিন