a আমেরিকার মিডিয়া সন্ত্রাস ব্যর্থ হয়েছে ইরানের বিরুদ্ধে: প্রেস টিভি
ঢাকা মঙ্গলবার, ১০ আষাঢ় ১৪৩২, ২৪ জুন, ২০২৫
https://www.msprotidin.com website logo

আমেরিকার মিডিয়া সন্ত্রাস ব্যর্থ হয়েছে ইরানের বিরুদ্ধে: প্রেস টিভি


আন্তর্জাতিক ডেস্ক:মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
বুধবার, ২৩ জুন, ২০২১, ১২:১৭
আমেরিকার মিডিয়া সন্ত্রাস ব্যর্থ হয়েছে ইরানের বিরুদ্ধে: প্রেস টিভি

সংগৃহীত ছবি

আমেরিকা চরম বিদ্বেষী পদক্ষেপ নিয়ে ইরানের ইংরেজি ভাষার নিউজ চ্যানেল প্রেস টিভির ওয়েবসাইট বন্ধ করে দেওয়ার যে ব্যবস্থা করেছে তা ব্যর্থ বলে উল্লেখ করেছে এই বিশ্বখ্যাত গণমাধ্যমটি। প্রেস টিভি বলেছে, ডটকম-এর পরিবর্তে ডটআইআর (.ir) ব্যবহার করে সহজেই বিশ্বের যেকোনো প্রান্ত থেকে ইরানি এই গণমাধ্যমের ওয়েবসাইটে প্রবেশ করা যাবে।

প্রেস টিভির জনসংযোগ বিভাগ বুধবার সকালে বলেছে, (presstv. ir  ) প্রেসটিভিডটআইআর- এই ঠিকানায় ক্লিক করে যে কেউ প্রেস টিভির মূল পাতাসহ সবগুলো পাতায় অবাধে প্রবেশ করতে পারছেন।

মঙ্গলবার মধ্যরাতে ইরানের ইংরেজি ভাষার নিউজ চ্যানেল প্রেস টিভি ও আরবি ভাষার নিউজ চ্যানেল আল-আলমসহ বেশ কয়েকটি টেলিভিশন চ্যানেলের ওয়েবসাইট বন্ধ করে দেয় আমেরিকা।

মার্কিন প্রশাসনের একটি ঘনিষ্ঠ সূত্র বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে জানিয়েছে, [আমেরিকার] বিচার মন্ত্রণালয় ইরানের পক্ষ থেকে পরিচালিত ৩৬টি ওয়েবসাইট বন্ধ করেছে।

ইরান থেকে আরবি ভাষায় প্রচারিত টেলিভিশন চ্যানেল আল-কাওসার এবং ইয়েমেনের জনপ্রিয় হুথি আনসারুল্লাহ যোদ্ধাদের পরিচালিত আল-মাসিরা টেলিভিশনের ওয়েবসাইটও বন্ধ করে দিয়েছে আমেরিকা।

মার্কিন সরকার এর আগেও একাধিবার প্রেস টিভির বিরুদ্ধে মিডিয়া সন্ত্রাস চালিয়ে এই ইরানি গণমাধ্যমের কথা বলার অধিকার খর্ব করে দেয়ার চেষ্টা করে আসছে। বিভিন্ন স্যাটেলাইট থেকে প্রেস টিভিকে বের করে দেয়ার পাশাপাশি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোতে এই ওযেবসাইটের পাতা বন্ধ করে দিয়েছে। 

ফলে লাখ লাখ পাঠক-শ্রোতাসমৃদ্ধ এসব পাতা হাতছাড়া হয়ে যাওযার পর প্রেস টিভিকে আবার শূন্য থেকে নিজের তৎপরতা শুরু করতে হয়েছে। মার্কিন গণমাধ্যম সন্ত্রাসের সর্বশেষ শিকার হয়েছিল প্রেসটিভি’র ইউটিউব চ্যানেল। সম্প্রতি এই চ্যানেলটি স্থায়ীভাবে বন্ধ করে দিয়েছে গুগল। সূত্র: বিডি প্রতিদিন

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

আফ্রিকার আরেক দেশ গ্যাবনে সফল সেনা অভ্যুত্থান, ক্ষমতা দখল


আন্তর্জাতিক ডেস্ক: মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
বুধবার, ৩০ আগষ্ট, ২০২৩, ১২:২৮
আফ্রিকার আরেক দেশ গ্যাবনে সফল সেনা অভ্যুত্থান, ক্ষমতা দখল

ফাইল ছবি

নাইজারের পর এবার আফ্রিকার আরেক দেশ গ্যাবনে সামরিক অভ্যুত্থানের ঘটনা ঘটেছে। বুধবার এ ঘোষণা দিয়েছে দেশটির সেনাবাহিনীর একটি দল। সম্প্রতি মধ্য আফ্রিকার দেশটিতে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। ওই নির্বাচন বিশ্বাসযোগ্য হয়নি জানিয়ে ক্ষমতা দখলের ঘোষণা দেয় সেনাবাহিনী।

স্থানীয় সময় বুধবার ভোরে রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন গ্যাবন-২৪ এ উপস্থিত হয়ে একদল উচ্চপদস্থ সামরিক কর্মকর্তা জানান, তারা নির্বাচন বাতিল করেছে পাশাপাশি সমস্ত রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান ভেঙে দেওয়া হয়েছে এবং দেশের সীমান্ত বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।

সরাসরি সম্প্রচারে সামরিক কর্মকর্তারা বলেন, “গ্যাবোনিজ জনগণের নামে, আমরা বর্তমান শাসনের অবসান ঘটিয়ে শান্তি রক্ষা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।” উচ্চপদস্থ সামরিক কর্মকর্তারা আরও জানান, তারা গ্যাবনের সমস্ত নিরাপত্তা ও প্রতিরক্ষা বাহিনীর ওপর প্রতিনিধিত্ব করছে।

অন্যদিকে বার্তাসংস্থা রয়টার্স এবং এএফপি গ্যাবোনের রাজধানী লিব্রেভিলে গোলাগুলির শব্দ পাওয়ার খবর জানিয়েছে। রয়টার্সের একজন প্রতিবেদক জানান, টেলিভিশনে সামরিক কর্মকর্তারা উপস্থিত হওয়ার পর রাজধানী লিব্রেভিলে বন্দুকযুদ্ধের বিকট শব্দ শোনা যায়। যদিও ওপেক-সদস্য দেশটির সরকারের পক্ষ থেকে তাৎক্ষণিক কোনও মন্তব্য পাওয়া যায়নি।

গত শনিবার দেশটিতে নির্বাচনের পর থেকেই অস্থিরতা ও উত্তেজনা চলছিল। নির্বাচনে আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষকদের অভাব, ভোট গ্রহণের পরে ইন্টারনেট পরিষেবা বন্ধ করা এবং সারাদেশে রাত্রিকালীন কারফিউ জারি করার কারণে নির্বাচনী প্রক্রিয়ার স্বচ্ছতা নিয়ে প্রশ্ন উঠে তখন।

গ্যাবনে বর্তমানে ক্ষমতায় রয়েছে প্রেসিডেন্ট আলি বঙ্গ অন্দিম্বা। তার বাবার তৈরি বঙ্গো গ্যাবোনিজ ডেমোক্রেটিক পার্টির (পিডিজি) মাধ্যমে ১৯৬৭ থেকে ২০০৯ সাল পর্যন্ত শাসন করেছেন ওমর বোঙ্গো। তার মৃত্যুর পর ২০০৯ সাল থেকেই প্রেসিডেন্ট হিসেবে ক্ষমতায় আছেন আলি বঙ্গ অন্দিম্বা।

সম্প্রতি পশ্চিম আফ্রিকার দেশ নাইজারেও সেনা অভ্যুত্থানের মাধ্যমে ক্ষমতা দখলের ঘটনা ঘটে। দেশটিতে রক্তপাতহীন অভ্যুত্থানের মাধ্যমে প্রেসিডেন্টকে মোহাম্মদ বাজোমকে ক্ষমতাচ্যূত করে সেনা শাসন প্রতিষ্ঠা করা হয়। সূত্র: রয়টার্স, দ্য গার্ডিয়ান, ফ্রান্স২৪, বিবিসি

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

কাদের মির্জা ওবায়দুল কাদেরকে মেরুদন্ডহীন প্রাণী বললেন


নিউজ ডেস্ক:
শুক্রবার, ০২ এপ্রিল, ২০২১, ১১:৪৬
কাদের মির্জা ওবায়দুল কাদেরকে মেরুদন্ডহীন প্রাণী বললেন

ফাইল ছবি

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের ছোট ভাই বসুরহাট পৌরসভার মেয়র আবদুল কাদের মির্জা বলেছেন, ‘একটি অপ্রিয় সত্য কথা বলতে চাই। বাংলাদেশের রাজনীতিতে আজকে যে দুর্বৃত্তায়ন চলছে এজন্য আজকে রাস্তায় মানুষ বলাবলি করছে ‘ওবায়দুল কাদের সাহেব নাকি মেরুদণ্ডহীন প্রাণী’।

বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় নিজের ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে লাইভে এসে মির্জা কাদের এসব কথা বলেন।

কাদের মির্জা বলেন, আর নোয়াখালীর মানুষ বলাবলি করছে, নোয়াখালীর রাজনীতির এই দূরবস্থা এবং একরাম চৌধুরীর অপকর্মের জন্য মেরুদণ্ডহীন সভাপতি খায়রুল আনম সেলিম দায়ী। তারপরে কোম্পানীগঞ্জের রাজনীতির আজকের এই অবস্থার জন্য আরেক মেরুদণ্ডহীন সাহাব উদ্দিন দায়ী।’

তিনি বলেন, এটা অপ্রিয় হলেও সত্য কথা। এটা মানুষের কথা, মানুষের মনের কথা। আমি আওয়ামী লীগ থেকে পদত্যাগ করেছি। কিন্তু বঙ্গবন্ধুর আদর্শের সংগঠন বঙ্গবন্ধু শিক্ষা ও গবেষণা পরিষদের সদস্য হয়ে রাজনীতি করবো। আমি নামাজের বিছানায় বসে শপথ করেছি অন্যায় অবিচারের বিরুদ্ধে কথা বলবো।  
 
কাদের মির্জা বলেন, আমি আমার প্রতিশ্রুতি থেকে আজও এক চুল পরিমাণ সরে যায়নি। হেফাজতের উত্থান কিভাবে হয়েছে আপনারা জানেন। আওয়ামী লীগের অপরাজনীতির কারণে তাদের উত্থান। তারা আজকে এমন পর্যায়ে গিয়েছে, তারা এখন মানুষ হত্যা করতে দ্বিধাবোধ করে না। দলের এখন সুসময়। বসন্তের কোকিলদের আনাগোনায় ত্যাগীরা হারিয়ে যাচ্ছেন।

কাদের মির্জা বলেন, মন্ত্রীর স্ত্রী সন্ত্রাসীদের অর্থের যোগান দিয়েছেন। যেহেতু তিনি দুর্নীতিগ্রস্ত, তার দুর্নীতিকে ঢাকা দেওয়ার জন্য আমি যাতে তার দুর্নীতির বিরুদ্ধে নেত্রীর কাছে দেশবাসীর কাছে কোনো কিছু করতে না পারি সেজন্য তিনি আমার বিরোধীতা করছেন।

আমাকে হত্যা করার জন্য ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে। কিন্তু আমার প্রশ্ন ওবায়দুল কাদের সাহেব আপনি কার স্বার্থে, কিসের স্বার্থে, কেন আজকে সন্ত্রাসী, অস্ত্রবাজদের পক্ষে অবস্থান নিয়েছেন। আমার নেতাকর্মীরা গুলি খেয়ে ঢাকাতে হাসপাতালের বেডে কাতরাচ্ছে। আপনি একবার তাদের দেখতেও যাননি, আপনার কোন প্রতিনিধিও যায়নি। এটার জবাব একদিন জনগণকে দিতে হবে, আল্লাহর আদালতে দিতে হবে।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম
Share on Facebook

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর সর্বশেষ

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর জনপ্রিয়

সর্বশেষ - আন্তর্জাতিক