a
ফাইল ছবি
আরব সাগরে ডুবে যাওয়া একটি নৌযানের নয় ভারতীয় নাবিকের জীবন বাঁচালো পাকিস্তানের নৌবাহিনী।
পাকিস্তান নৌবাহিনীর পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, ডুবে যাওয়া নৌযানটির নাম ‘জামনা সাগর’। তাতে মোট ১০ জন কর্মী ছিলেন। এটি থেকে তারা ‘ডিসট্রেস’ কল দেন। সেই কল শোনার পর পাকিস্তান মেরিটাইম ইনফরমেশন সেন্টার পাশে থাকা একটি জাহাজকে প্রয়োজনীয় সাহায্য করতে বলে। তারাই ডুবে যাওয়া ওই নৌযানের নয়জন ভারতীয় কর্মীকে উদ্ধার করে। ঘটনাটি ঘটে মঙ্গলবার। তবে পাকিস্তান নৌবাহিনী বিষয়টি বৃহস্পতিবার জানিয়েছে।
জানা গেছে, পাকিস্তানের ওই জাহাজটি দুবাই যাচ্ছিল। তারা ভারতীয় কর্মীদের উদ্ধার করে আবার দুবাই যাত্রা শুরু করে। যাত্রাপথে তারা ভারতীয় কর্মীদের নামিয়ে দিয়ে যাবে।
এরপর পাকিস্তানের নৌবাহিনীর জাহাজ ও দু’টি হেলিকপ্টার সেখানে গিয়ে পৌঁছায়। কারণ, তখনও একজন কর্মীর খোঁজ পাওয়া যাচ্ছিল না। তারা সেই কর্মীর মৃতদেহ সমুদ্রে ভাসতে দেখে। পরে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়। পরবর্তীতে মরদেহটি পাকিস্তান মেরিটাইম সিকিউরিটি এজেন্সিকে দিয়েছে। সূত্র: ডেইলি টাইমস, বিডি প্রতিদিন
ফাইল ফটো
ইয়েমেনের সামরিক বাহিনী ১৮টি ড্রোন ও ৮টি ক্ষেপণাস্ত্রের সাহায্যে সৌদি আরবে হামলা চালিয়েছে। ইয়েমেনে সৌদি আরবের আগ্রাসন শুরুর বার্ষিকীতে পাল্টা এই আক্রমণ চালালো ইয়েমেনিরা। ২০১৫ সালের ২৬ মার্চ ইয়েমেনে বিমান হামলা শুরু করে সৌদি আরব ও তার মিত্র দেশগুলো।
শুক্রবার ইয়েমেনের সামরিক বাহিনীর মুখপাত্র ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ইয়াহিয়া সারি বলেছেন, এবারের হামলায় ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করা হয়েছে। এর মধ্যে জুলফিকার, বাদ র ও সায়ির মডেলের ক্ষেপণাস্ত্রও রয়েছে। ড্রোনগুলো ছিল 'সামাদ-৩' মডেলের।
তিনি বলেন, ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্রগুলো দিয়ে রাস আল তানুরায় আরামকো কোম্পানির পাশাপাশি আরও কয়েকটি অবস্থানে হামলা চালানো হয়।
এছাড়া দাম্মামের কিং আব্দুল আজিজ বিমান ঘাঁটিতেও আঘাত হেনেছে ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র। পরবর্তীতে আরও কঠোর ও ধ্বংসাত্মক হামলা চালাতে ইয়েয়েনিরা প্রস্তুত রয়েছে বলে তিনি জানান।
২০১৫ সালের ২৬ মার্চ থেকে শুরু হওয়া সৌদির আগ্রাসন আজও চলমান। এসব হামলার সহযোগিতা দিয়ে আসছে সংযুক্ত আরব আমিরাতসহ কয়েকটি আঞ্চলিক দেশ, ইউরোপ ও আমেরিকা। ইয়েমেনিরা এই আগ্রাসনের জন্য মূলত আমেরিকাকেই দায়ী করে আসছে।
ফাইল ছবি
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের ছাত্রলীগকে উদ্দেশ্য করে বলেছেন, ‘অচিরেই বিশ্ববিদ্যালয় খুলছে। আপনাদের আটঘাট বেঁধে নামতে হবে। অনেক অপশক্তি এবার মাঠে নামবে, চ্যালেঞ্জ করবে। তারা প্রস্তুতি নিচ্ছে, বিশ্ববিদ্যালয়কে ঘিরেই তারা অস্থিতিশীলতা তৈরি করবে। শেখ হাসিনার সরকারকে হটানোর জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে।’
জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে শুক্রবার আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে ছাত্রলীগ আয়োজিত আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন তিনি।
ওবায়দুল কাদের আরও বলেন, ‘করোনাকালে সাধারণ মানুষের পাশে দাঁড়ানোসহ অনেক ভালো কাজের সঙ্গে আছে ছাত্রলীগ।’ এছাড়া তুচ্ছ ঘটনায় খারাপ খবরের শিরোনাম না হতে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের প্রতি আহ্বান জানান তিনি।