a
বিনা অভিজ্ঞতায় ব্র্যাক ব্যাংকে চাকরি, বেতন ৭০,০০০
বেসরকারি ব্র্যাক ব্যাংক লিমিটেড জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। ব্যাংকটি ইয়াং লিডারস প্রোগ্রামে তরুণ কর্মী নিয়োগ প্রদান করবে। আগ্রহী প্রার্থীদের অনলাইনে আবেদন করতে বলা হয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয় থেকে যাঁরা সদ্য স্নাতক পাস করেছেন, তাঁদের জন্য ব্র্যাক ব্যাংকের এই ইয়াং লিডারস প্রোগ্রাম। বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের স্বীকৃত যেকোনো বিশ্ববিদ্যালয় থেকে যেকোনো বিষয়ে স্নাতক পাস হলেই আবেদন করা যাবে।
প্রার্থীদের বিশ্লেষণী সমস্যা সমাধানের দক্ষতা থাকতে হবে। বাংলা ও ইংরেজি ভাষায় সাবলীল হতে হবে। হালনাগাদ প্রযুক্তিবিষয়ক জ্ঞান ও ব্যাংকিংয়ের ডিজিটাল রূপান্তরে অবদান রাখার জ্ঞান থাকতে হবে।
ইয়াং লিডারদের মাসিক বেতন সর্বসাকল্যে ৭০ হাজার টাকা। সফলভাবে উন্নয়ন কর্মসূচি শেষে ইয়াং লিডারদের প্রিন্সিপাল অফিসার হিসেবে পদোন্নতি প্রদান করা হবে।
আগ্রহী প্রার্থীদের ব্র্যাক ব্যাংকের ক্যারিয়ার–সংক্রান্ত ওয়েবসাইটে গিয়ে অনলাইনে আবেদন করতে হবে। আবেদনের শেষ সময় ২১ ফেব্রুয়ারি ২০২৩। সূত্র: প্রথম আলো
ওয়েবসাইটের লিংক::shorturl.at/fkms2
ফাইল ছবি
নারায়ণগঞ্জের রয়েল রিসোর্টের ঘটনার পরদিন সোনারগাঁ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রফিকুল ইসলামকে প্রত্যাহার করে জেলা পুলিশ লাইন্সে নেয়া হয়। এবার চাকরিই হারালেন। তাকে বাধ্যতামূলকভাবে অবসরে পাঠানো হয়েছে।
১৯ এপ্রিল বিকেলে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের এক প্রজ্ঞাপনে এ সিদ্ধান্ত জানানো হয়। প্রজ্ঞাপনে কারণ হিসেবে বলা হয়, রফিকুল ইসলামের চাকরির মেয়াদ ২৫ বছর পূর্ণ হওয়ায় ‘জনস্বার্থে’ তাকে অবসর দেওয়া হল। তবে অবসরজনিত সুযোগ-সুবিধা তিনি পাবেন বলে জানানো হয়।
উল্লেখ্য, সোনারগাঁয়ের রয়েল রিসোর্টে হেফাজতের যুগ্ম মহাসচিব মামুনুল হক তার কথিত দ্বিতীয় স্ত্রী নিয়ে যাওয়ার পর স্থানীয় একদল লোক তাকে আটকিয়ে রাখে। খবর পেয়ে পুলিশ ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) সেখানে গিয়েছিলেন।
এরপর হেফাজতের নেতাকর্মী ও মাদ্রাসার কয়েকশ ছাত্র রয়েল রিসোর্টে হামলা করে এবং মামুনুল হককে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে যায়। সেদিন মামুনুলের পক্ষে হেফাজতের নেতারা থানায় অভিযোগ করলে সে অভিযোগ ওসি রফিক গ্রহণ করেছিলেন।
সংগৃহীত ছবি
বাংলাদেশ ব্যাংকের একটি প্রতিবেদনের সূত্র ধরে ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালির বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নিতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে চিঠি পাঠিয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়।
৪ জুলাই পাঠানো ওই চিঠিতে বলা হয়েছে, গ্রাহক ও মার্চেন্টের কাছ থেকে নেওয়া ৩৩৮ কোটি ৬২ লাখ টাকার কোনো হদিস পাওয়া যাচ্ছে না। এক্ষেত্রে টাকা আত্মসাৎ কিংবা অন্যত্র সরিয়ে ফেলার আশঙ্কা রয়েছে।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব ও ডাব্লিউটিও সেলের মহাপরিচালক মো. হাফিজুর রহমান গণমাধ্যমকে জানান, ইভ্যালি নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদনে যেসব বিষয় ওঠে এসেছে আমরা সেগুলোই তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে বলেছি। ইভ্যালির বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগগুলো খতিয়ে দেখতে দুর্নীতি দমন কমিশন, প্রতিযোগিতা কমিশন ও ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতরেও চিঠি পাঠানো হয়েছে বলে জানান বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের এই কর্মকর্তা।
ইভ্যালির কার্যক্রম নিয়ে সম্প্রতি বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে পাঠানো বাংলাদেশ ব্যাংকের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইভ্যালির মোট দায় ৪০৭ কোটি টাকা। প্রতিষ্ঠানটি গ্রাহকের কাছ থেকে অগ্রিম নিয়েছে ২১৪ কোটি টাকা, আর মার্চেন্টদের কাছ থেকে বাকিতে পণ্য নিয়েছে ১৯০ কোটি টাকার। স্বাভাবিক নিয়মে প্রতিষ্ঠানটির কাছে কমপক্ষে ৪০৪ কোটি টাকার চলতি সম্পদ থাকার কথা। কিন্তু সম্পদ আছে মাত্র ৬৫ কোটি টাকা।