a
ফাইল ফটো: এমদাদুল ইসলাম
লালমনিরহাট জেলার হাতীবান্ধা থানা শাশুড়িকে নিয়ে পালাতে গিয়ে জামাই এমদাদুল ইসলাম ওরফে এনদা গ্রেফতার হয়েছে পুলিশের হাতে। রোববার ১৪ মার্চ বিকেল ৪টায় উপজেলার বড়খাতা বাজারের হাজী মসজিদ এলাকা থেকে গ্রেফতার করে হাতীবান্ধা ও ডিমলা থানা পুলিশ।
জানা গেছে, দেড় বছর আগে নীলফামারীর ডিমলা উপজেলার উত্তর সোনাখুলি গ্রামের নাছির উদ্দিনের মেয়ে নাজনী বেগমকে বিয়ে করেন এমদাদুল ইসলাম এনদা। এরপর থেকে জামাই-শাশুড়ির মধ্যে সম্পর্ক গড়ে ওঠায় প্রায়ই মেয়ের বাড়ি বেড়াতে আসতেন শাশুড়ি। এ সময় স্ত্রীকে ছেড়ে শাশুড়ির প্রতি আসক্ত হয়ে পড়লে মায়ের সঙ্গে প্রায়ই মেয়ে নাজনী বেগমের। এক পর্যায়ে গত ২১ জানুয়ারি শাশুড়িকে নিয়ে পালিয়ে যান এমদাদুল।
শ্বশুর নাছির উদ্দিন বলেন, স্ত্রীকে ফিরে পেতে জামাইয়ের বিরুদ্ধে নীলফামারী আদালতে একটি অপহরণ মামলা করি। আজ পুলিশ তাকে গ্রেফতার করেছে বলে জানতে পেরেছি। এ বিষয়ে ডিমলা থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) সাজ্জাদ হোসেন বলেন, হাতীবান্ধা থানা পুলিশের সহযোগিতায় অপহরণ মামলার আসামি এমদাদুল ইসলামকে আটক করা হয়। সূত্র: ঢাকানিউজ২৪
ফাইল ছবি
বাংলাদেশ প্রতিদিনের নির্বাহী সম্পাদক পীর হাবিবুর রহমান আর নেই। শনিবার (৫ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন (ইন্না লিল্লাহে ওয়া ইন্না ইলাইহে রাজিউন)। পীর হাবিবুর রহমানের ছেলে আহনাফ ফাহিম অন্তর গণমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় পীর হাবিবুর রহমান স্ট্রোক করলে তাকে ল্যাবএইড হাসপাতালের আইসিইউতে স্থানান্তর করা হয়।
গত বছরের অক্টোবরে মুম্বাইয়ের জাসলুক হাসপাতালে বোনম্যারো ট্রান্সপ্লান্টেশনের মাধ্যমে ক্যানসার মুক্ত হন পীর হাবিবুর রহমান। কিন্তু গত ২২ জানুয়ারি তিনি করোনায় আক্রান্ত হন। এরপর বিশিষ্ট চিকিৎসক অধ্যাপক ডা. এবিএম আব্দুল্লাহর পরামর্শে তিনি ল্যাবএইড হাসপাতালে ভর্তি হন।
করোনামুক্ত হলেও কিডনি জটিলতার কারণে তিনি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালে ভর্তি হন। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শুক্রবার সন্ধ্যায় স্ট্রোক করলে তাকে ল্যাবএইড হাসপাতালের আইসিইউতে স্থানান্তর করা হয়।
বরেণ্য সাংবাদিক, রাজনৈতিক বিশ্লেষক ও কলামিস্ট পীর হাবিবুর রহমান ১৯৬৪ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারিতে সুনামগঞ্জ শহরে জন্মগ্রহণ করেন।
ফাইল ছবি
করোনাভাইরাস সংক্রমণে দলীয় নেতাকর্মীসহ মৃতদের রুহের মাগফিরাত কামনা ও আক্রান্তদের সুস্থতায় আগামীকাল রবিবার সারা দেশে বিএনপি ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানগুলোতে দোয়া ও প্রার্থনা কর্মসূচি ঘোষণা করেছে।
আজ শনিবার দলের ভারপ্রাপ্ত দপ্তর সম্পাদক সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, করোনায় আক্রান্ত হয়ে বিএনপির জাতীয় নেতৃবৃন্দসহ যেসব নেতাকর্মী ও দেশে ইন্তেকাল করেছেন তাঁদের রুহের মাগফিরাত কামনা করে দেশব্যাপী মসজিদ ও ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানগুলোতে দোয়া ও প্রার্থনা অনুষ্ঠিত হবে।
এছাড়া বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, ব্যারিস্টার রফিকুল ইসলাম মিয়া, বেগম সেলিমা রহমান, ভাইস চেয়ারম্যান প্রফেসর ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন, অ্যাডভোকেট আহমদ আযম খান, সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী, যুগ্ম মহাসচিব হাবিব উন নবী খান সোহেলসহ সারা দেশের নেতাকর্মী ও দেশের মানুষ অসুস্থ মানুষের সুস্থতার জন্য দোয়া/প্রার্থনা অনুষ্ঠিত হবে।