a জবিতে শুরু হলো ‘ভাবনায় স্বপ্নের পদ্মাসেতু’ - নামক দেয়ালিকা প্রতিযোগিতা
ঢাকা রবিবার, ১৩ বৈশাখ ১৪৩২, ২৭ এপ্রিল, ২০২৫
https://www.msprotidin.com website logo

জবিতে শুরু হলো ‘ভাবনায় স্বপ্নের পদ্মাসেতু’ - নামক দেয়ালিকা প্রতিযোগিতা


সিয়াম, জবি প্রতিনিধি, মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
মঙ্গলবার, ১৪ জুন, ২০২২, ০৪:০০
জবিতে শুরু হলো ‘ভাবনায় স্বপ্নের পদ্মাসেতু’ - নামক দেয়ালিকা প্রতিযোগিতা

ছবি:মুক্তসংবাদ প্রতিদিন

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) সাহিত্য সংসদ আয়োজন করছে সাহিত্য বিষয়ক প্রতিযোগিতা ‘ভাবনায় স্বপ্নের পদ্মাসেতু’। প্রতিযোগিতার অংশ হিসেবে প্রকাশিত হবে একটি দেয়ালিকা ও সাহিত্য পত্রিকা।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় সাহিত্য সংসদের সভাপতি আলিমুল ইসলাম জানান, আগামী ২৫ জুন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী  আমাদের স্বপ্নের পদ্মা সেতু উদ্বোধন করতে যাচ্ছেন, সেই মহেদ্রক্ষণকে স্মরণীয় করে রাখতেই আমাদের এই আয়োজন। তিনি আরো জানান প্রতিযোগিতা তিনটি বিভাগে অনুষ্ঠিত হবে। ‘ক’ বিভাগে থাকবে ছড়া ও কবিতা, ‘খ’ বিভাগে গল্প, ছোট গল্প,লৌকিক গল্প এবং ‘গ’ বিভাগে প্রবন্ধ ও চিত্রাঙ্কন।

গল্প, ছোট গল্প, লৌকিক গল্পের শব্দ সংখ্যা ৩৫০-৫০০ শব্দের ভেতরে হতে হবে। লেখক তার লেখা জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় সাহিত্য সংসদের অফিসিয়াল গ্রুপে নাম, ব্যাচ, বিভাগ দিয়ে আপলোড করতে হবে। প্রতিযোগিতাটি শিক্ষক ও শিক্ষার্থী সবার জন্য উম্মুক্ত এবং একজন লেখক তার নিজের লেখা দিয়ে যেকোনো বিভাগে অংশগ্রহণ করার সুযোগ পাবে।

পুরস্কার হিসেবে কি থাকছে জানতে চাইলে তিনি জানান প্রতিটি বিভাগে(ক,খ,গ) প্রথম ও দ্বিতীয় জনকে ৫ থেকে ১০ হাজার টাকা সমমূল্যের বই উপহার দেওয়া হবে।

সাধারণ সম্পাদক সিরাজুল ইসলাম বলেন, বিচারকমন্ডলী কর্তৃক লেখার মান নির্ণয় করে প্রত্যেক বিভাগ থেকে দুইজন বিজয়ী ঘোষণা করা হবে এবং তাদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করা হবে।

অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে কারা উপস্থিত থাকবেন এ নিয়ে তিনি বলেন আমরা আজকেও উপাচার্য মহোদয় ও ট্রেজারের সঙ্গে কথা বলেছি, অতিথি নিয়ে কথা চলমান রয়েছে। আগামী ২০ শে জুন রাত সাড়ে ১২টা পর্যন্ত লেখা জমা নেয়া হবে।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

গভীর রাতে ইডেনের ছাত্রলীগ সভাপতি-সেক্রেটারি বোরকা পরে পালিয়েছে


মুক্তসংবাদ প্রতিদিন ডেস্ক
বুধবার, ১৭ জুলাই, ২০২৪, ১২:১৫
গভীর রাতে ইডেনের ছাত্রলীগ সভাপতি-সেক্রেটারি বোরকা পরে পালিয়েছে

ফাইল ছবি: ইডেন কলেজের সভাপতি-সেক্রেটারী


ইডেন কলেজ শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি তামান্না জেসমিন রিভা এবং সাধারণ সম্পাদক রাজিয়া সুলতানা গভীর রাতে বোরকা পরে হল থেকে পালিয়েছেন। মঙ্গলবার রাত ৩টার দিকে কোটা আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের আক্রমণের ভয়ে তারা হল ত্যাগ করতে বাধ্য হয়।

এর আগে, রাতেই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রোকেয়া হল থেকে ছাত্রলীগের সভাপতি আতিকা বিনতে হোসাইনসহ ৯ জন নেত্রীকে আন্দোলনকারীরা হল থেকে বের করে দেয়। একই সময়ে আরও কয়েকটি হল থেকেও ছাত্রলীগের নেত্রীদের বের করে দেওয়া হয়। এই খবর ছড়িয়ে পড়ার পর ইডেন কলেজে ছাত্রলীগ নেত্রীদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। নিজেদের নিরাপত্তার জন্য হল থেকে পালিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেন তারা এবং কোন অনভিপেত ঘটনা এড়াতে বোরকা পরিধান করেন।

ইডেন কলেজ শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি তামান্না জেসমিন রিভাকে ফোন করলে তিনি গণমাধ্যমকে বলেন, ‘ভাই, খুব ঝামেলায় আছি। এসব নিয়ে পরে কথা বলব।’

সকাল ৯টার দিকে জানা যায়, ইডেনে সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক ছাড়াও প্রায় সব নেতাকর্মী হল থেকে পালিয়েছেন। আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা তাদের কক্ষ ভাঙচুর করেছেন।

এদিকে, রাতের ঘটনা থেকে উদ্ভূত চাপের মুখে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ৫টি ছাত্রীসহ বেশ কয়েটি ছাত্র হলকেও ছাত্র রাজনীতিমুক্ত ঘোষণা করা হয়েছে। শহীদ সার্জেন্ট জহুরুল হক, রোকেয়া হল, শামসুন নাহার হল, কবি সুফিয়া কামাল হল, বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হল এবং বাংলাদেশ-কুয়েত মৈত্রী হলের প্রাধ্যক্ষরা শিক্ষার্থীদের দাবির মুখে হলগুলোকে ছাত্র রাজনীতি মুক্ত করার অঙ্গীকারনামা প্রদান করেন।

রাত ১১টার দিকে রোকেয়া হলে প্রথমে এই ঘোষণাটি দেয়া হয়। শিক্ষার্থীরা ছাত্রলীগ নেত্রীদের হল থেকে বের করে দিয়ে প্রাধ্যক্ষের কাছ থেকে লিখিত অঙ্গীকারনামা গ্রহণ করেন, যাতে হলের অভ্যন্তরে সব ধরনের ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধ করা হয়। সূত্র: বিডি প্রতিদিন

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

সনাতন পার্টিকে শক্তিশালী করতে কর্মিদের প্রতি উদাত্ত আহ্বান ও ৮ দফা দাবী 


সাইফুল আলম, বিশেষ প্রতিনিধি, মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
শুক্রবার, ১১ এপ্রিল, ২০২৫, ১০:১৯
সনাতন পার্টিকে শক্তিশালী করতে কর্মিদের প্রতি উদাত্ত আহ্বান ও ৮ দফা দাবী 

ছবি : মুক্তসংবাদ প্রতিদিন

 

সাইফুল আলম, ঢাকা:  বাংলাদেশ সনাতন পার্টি এর কর্মী সম্মেলন উপলক্ষে চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীর মুক্তি ও সনাতনী সম্প্রদায়ের পুর্ব ঘোষিত ৮ দফা দাবির বাস্তবায়ন এবং নিবন্ধন সংক্রান্ত আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়। 

আজ রোজ শুক্রবার সকাল ১০ ঘটিকায় জাতীয় প্রেস ক্লাবের আবদুস সালাম হলে এটি আয়োজন করে বাংলাদেশ সনাতন পার্টি। উক্ত অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ সনাতন পার্টি এর সভাপতি আশিষ কুমার দাশ এর সভাপতিত্বে ও প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক অ্যাড. সুমন কুমার রায় এর সঞ্চালনায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিষ্টান ঐক্য পরিষদের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মনিন্দ্র কুমার নাথ।

উদ্বোধক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন অধ্যাপক অশোক তরু, মূখ্য আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশিষ্ট কলামিষ্ট সুরঞ্জন ঘোষ, বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ জাতীয় নাগরিক পার্টির যুগ্ম আহবায়ক অনিক রায়, সম্মিলিত সনাতন পরিষদের অ্যাড. জিতেন বর্মন শ্যামল সরকার, বাংলাদেশ সনাতন পার্টি এর স্থায়ী কমিটির অন্যতম সদস্য সাংবাদিক শ্যামল কান্তি নাগ, অ্যাড. লিটন বনিক, প্রাণতোষ তালুকদার, মোহন সরকার, দিলিপ অধিকারী, অনিল সাধু, বাংলাদেশ সনাতন পার্টি এর চট্টগ্রাম জেলার সাধারণ সম্পাদক অজয় ভট্টাচার্য, নয়ন বিশংগ্রী, গৌরঙ্গ দে, বাংলাদেশ হিন্দু লীগের সাধারণ সম্পাদক শংকর, বাংলাদেশ জাতীয় হিন্দু যুব মহাজোটের সভাপতি প্রদীপ কান্তি দে, রনি 
রাজবংশী, বাংলাদেশ জাতীয় হিন্দু মহাসংঘের পিযুস দাস, সনাতন সংগঠনের মিঠুন ভট্টাচার্য শুভ এছাড়াও বাংলাদেশ সনাতন পার্টি এর দপ্তর সম্পাদক সুজীৎ দাস, জয় চক্রবর্তী, বিকাশ অধিকারী, অমিত মালী, রাহুল, জয়পুর হাটের বন্ধন বাগচী, শায়ান বালা, জন্টু জয়ন্তসহ আরো অনেকে উপস্থিত ছিলেন। 

অনুষ্ঠানে বক্তারা অনতিবিলম্বে চিন্ময় কৃষ্ণ দাসকে মুক্তি ও সনাতনী সম্প্রদায়ের ৮ দফাদাবী বাস্তবায়নের জন্য বাংলাদেশ সরকাররের প্রধান উপদেষ্টা দৃষ্টি আকর্ষন করেন।

অনুষ্ঠানের বিশেষ অতিথি অনিক রায় সনাতনী সম্প্রদায়ের অস্থিত্ব রক্ষায় ও নতুন বাংলাদেশ বিনির্মানে সকলকে একসাথে কাজ করার উদাত্ত আহ্বান জানান। 

মূখ্য আলোচক কলামিষ্ট ও বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিষ্টান কল্যান ফ্রন্ট এর ভাইস প্রেসিডেন্ট সুরঞ্জন ঘোষ বলেন হিন্দু সম্প্রদায় একচেটিয়া আওয়ামীলীগ কে ভোট দিলেও হিন্দু সম্প্রদায়ের সম্পত্তি আওয়ামীলীগের নেতাকর্মীরাই বেশি লুটপাট ও দখল করছেন। 

বাংলাদেশ সনাতন পার্টি এর প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক অ্যাড. সুমন কুমার রায় বলেন সব সকারের আমলেই আমরা নির্যাতিত ও নীপিড়িত কোন সরকারের আমলেই আমাদের সঠিক অধিকার দেয়নি। সনাতনীরাই সবসময় বিভিন্ন দলের ভোটব্যাংক বা বলির পাঠা হিসেবে ব্যাবহার হয়েআসছে। বাংলাদেশ সনাতন পার্টি নিবন্ধন পেলে সনাতনীরা আগামী দিনে কারো ভোট ব্যাংক হিসেবে ব্যবহার হবে না এবং সনাতনী সম্প্রদায়কে বাদ দিয়ে কেউ ক্ষমতায় যেতে পারবে না। 

প্রধান অতিথি বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিষ্টান ঐক্য পরিষদের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মনিন্দ্র কুমার নাথ বলেন, বাংলাদশের সংখ্যালঘুর নির্যাতন হলেও সব সরকার তা বার বার অস্বীকার করেন যা জাতি হিসেবে আমাদের খুব লজ্জাজনক। সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের উপর নির্যাতন বন্ধে দ্রুত সংখ্যালঘু কমিশন গঠন করে সুষ্ঠ ও নিরপেক্ষ তদন্তের মাধ্যমে মাননীয় উপদেষ্টা বরাবর দ্রুত বিচারের দাবী জানায়। সভাপতির সমাপনী বক্তব্যে বাংলাদেশ সনাতন পার্টি এর সভাপতি আশিষ কুমার দাশ বলেন সনাতনী সম্প্রদায়ের উপর সংগঠিত নির্যাতন ও নিপিড়নের ঘটনা সম্পূর্ণ রাজনৈতিক তাই আগামীদিনে সনাতনী সম্প্রদায়ের অস্থিত্ব রক্ষার জন্য রাজনৈতিক দলের কোন বিকল্প নাই। তাই বাংলাদেশ সনাতন পার্টিকে শক্তিশালী করতে কর্মিদের প্রতি উদাত্ত আহ্বান জানান। এবং তিনি নির্বাচন কমিশনকে বাংলাদেশ সনাতন পার্টি (BSP) কে নিবন্ধন দিয়ে সনাতনী সম্প্রদায়ের অস্থিত্ব রক্ষায় ও রাজনৈতিক অধিকার প্রতিষ্ঠায় ভূমিকা রাখার আহ্বান জানান।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম
Share on Facebook

সর্বশেষ - আমার ক্যাম্পাস