a
ফাইল ছবি
প্রায় দীর্ঘ ছয় বছর পর বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শাখার পাঁচ সদস্য বিশিষ্ট আংশিক কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে।
কমিটিতে ২০০৪-০৫ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী সভাপতি হিসেবে মোঃ আসাদুজ্জামান আসলাম ও সাধারণ সম্পাদক সুজন মোল্লা নিযুক্ত হয়েছেন। এছাড়া সি: সহসভাপতি মোঃ ইব্রাহিম কবির মিঠু, সি: যুগ্ম সম্পাদক মেহেদী হাসান হিমেল ও সাংগঠনিক সম্পাদক হিসেবে সামছুল আরেফিনকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (৩০ জুন) বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় সংসদের সভাপতি কাজী রওনাকুল ইসলাম শ্রাবণ ও সাধারণ সম্পাদক সাইফ মাহমুদ জুয়েল স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে আগামী এক বছরের জন্য পাঁচ সদস্য বিশিষ্ট এই কমিটি গঠন করা হয় এবং ১৫ দিনের মধ্যে পূর্ণাঙ্গ কমিটি কেন্দ্রে জমা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়।
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদলের সভাপতি পদপ্রার্থী সামছুল আরেফিনকে সাংগঠনিক সম্পাদক পদ দেওয়া হয়। তবে তিনি মুঠোফোনে জানিয়েছেন, দল যা ভালো মনে করেছে আমি সেটি মেনে নিয়েছি। দলের সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত।
ছবি: মুক্তসংবাদ প্রতিদিন
দুয়ার পাবলিকেশন থেকে তরুণ লেখক কারিশমা ওয়াজেদ শ্রেয়সীর প্রথম একক কাব্যগ্রন্থ ❝অশ্বমেধ❞ প্রকাশিত হয়েছে। আগামী পহেলা ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু অমর একুশে বইমেলা- ২০২৪ প্রকাশনীর স্টলে (৩৫৬নং) পাওয়া যাবে এ কাব্যগ্রন্থটি।
কারিশমা ওয়াজেদ শ্রেয়সী জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগ থেকে স্নাতক সম্পন্ন করেছেন। ইতিমধ্যে বিভিন্ন অনলাইন পোর্টাল ও পত্রিকায় তার একাধিক লেখা প্রকাশিত হয়েছে। ❝অশ্বমেধ❞ বইটিতে তিনি নানা যোগ অনুযোগ এবং প্রেম-বিরহের কবিতা তুলে ধরার চেষ্টা করেছেন। বইটি ৫১ টি কবিতা নিয়ে সংবলিত।
শ্রেয়সী বলেন, তিনি উপেক্ষিত যা কিছু তা নিয়ে কথা বলেন। তার ভাষ্যমতে- " আমি উপেক্ষিত প্রেম, আবেগ, বিরহ ও মানুষের কথা বলি"। তিনি বেড়ে উঠেছেন এই রাজধানীর বুকেই। রাজধানীর এই ব্যস্ততা, জনজীবন এবং বৈচিত্র্যময় জীবন-যাপন তাকে গভীরভাবে প্রভাবিত করে। উপেক্ষিত মানুষের উপেক্ষা নিয়েই তিনি লিখতে চান। অশ্বমেধ তার প্রথম একক কাব্যগ্রন্থ।
ছবি: সংগৃহীত
ফিরে এসো
কামরুল আলম
ফিরে এসো অনামিকা
আমার মনের অন্তরে
রাখবো তোমায় যতন করে
এই মনের গহিনে।
ফিরে এসো অনামিকা
ঘন মেঘের আকাশে,
নেবো তোমায় আপন করে
এই হৃদয়ের গভীরে।
ফিরে এসো অনামিকা
রৌদ্র ঝলমল আকাশে
থাকবে তুমি আমার হয়ে
আমার মনের অন্দরে।
ফিরে এসো অনামিকা
সব মায়া ত্যাগ করে
রাখবো তোমায় সারাজীবন
আমার মনো মন্দিরে।