a
ফাইল ছবি
হেফাজতে ইসলামের উচ্চ পর্যায়ের একটি প্রতিনিধি দল স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের সঙ্গে দীর্ঘ সাড়ে ৩ ঘণ্টা বৈঠক করেছেন। মঙ্গলবার (৪ মে) রাত ৯টা ২০ মিনিটে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর ধানমন্ডির বাসায় বৈঠক হয়। বৈঠকটি শেষ হয় রাত ১২টায়। হেফাজতের ১০ সদস্যের প্রতিনিধি দল বৈঠকে অংশ নিয়েছিলেন।
সূত্রানুযায়ী, বৈঠকে হেফাজতের পক্ষ থেকে ৪টি দাবি প্রস্তাব করা হয়েছে। দাবিগুলো হচ্ছে-
১) হেফাজতে ইসলামের গত আন্দোলনকে কেন্দ্র করে সারাদেশে গ্রেফতার হওয়া আলেম-ওলামা ও ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের অবিলম্বে মুক্তি দেওয়া ২) আলেম-উলামা এবং ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের গ্রেফতার-হয়রানি আতঙ্ক থেকে মুক্তি দেওয়া ৩) ২০১৩ সালে হেফাজতে ইসলামের নেতাকর্মীদের নামে যে মামলাগুলো হয়েছে পূর্ব আলোচনা অনুযায়ী এ সেগুলো প্রত্যাহার করা ও ৪) দ্রুত কওমি মাদ্রাসাগুলো খুলে দেয়ার ব্যবস্থা করা।
হেফাজতের আহ্বায়ক কমিটির মহাসচিব নুরুল ইসলাম জিহাদী বৈঠক শেষে গণমাধ্যমকে দাবিগুলোর বিষয়ে অবহিত করেন। তিনি বলেছেন, আমাদের এই ৪টি দাবি মন্ত্রীকে লিখিতভাবে জানিয়েছি। তিনি আমাদের কথা মনোযোগ দিয়ে শুনেছেন এবং আশ্বাস দিয়েছেন।
ফাইল ছবি : ডা. আবুল বাশার মোহাম্মদ খুরশীদ আলম
আগামী মার্চ-এপ্রিলে দেশে আবারও করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বেড়ে যেতে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল বাশার মোহাম্মদ খুরশীদ আলম।
সোমবার বাংলাদেশ হেলথ রিপোর্টার্স- এর সাথে এক আলোচনাকালে তিনি এই কথা বলেন। ডা. আবুল বাশার বলেন, গত দুই বছরে করোনাভাইরাস মোকাবেলায় নেয়া ব্যবস্থাপনা ও অভিজ্ঞতার আলোকে জেলা পর্যায়ে হাসপাতালগুলোতে প্রস্তুত রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
তিনি আরও জানান, আগামী দুই-একদিনের মধ্যেই বুস্টার ডোজের বয়সসীমা ষাটর্ধ্বো থেকে ৫০-৫৫ তে কমিয়ে আনার সিদ্ধান্ত আসছে।
তবে এসএমএস ছাড়াও ষাট বছরের কম বয়সী কো-মরবিট (ডায়াবেটিস, ক্যান্সারে আক্রান্তরা) রোগীরা আগের দুই ডোজ নেয়া কেন্দ্রে গিয়ে বুস্টার ডোজ নিতে পারবেন। সেক্ষেত্রে তার রোগের প্রয়োজনীয় তথ্য প্রমাণ থাকতে হবে বলেও জানান স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ডা. আবুল বাশার মোহাম্মদ খুরশীদ আলম।
ফাইল ছবি
মুন্সিগঞ্জে যুবদল নেতা শহিদুল ইসলাম শাওন নিহতের প্রতিবাদে জামালপুরে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেছে জেলা যুবদল। শনিবার বিকেলে শহরের সিংহজানী মোড় থেকে জেলা যুবদল বিক্ষোভ মিছিল বের করে শহরের প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে। এরপর স্টেশন বাজারস্থ দলীয় কার্যালয়ের সামনে গিয়ে সমাবেশ করে।
জেলা যুবদল নেতা রফিকুল ইসলাম রফিকের সভাপতিত্বে বিক্ষোভ সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন বিএনপির ময়মনসিংহ বিভাগীয় সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক ও জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট শাহ মো. ওয়ারেছ আলী মামুন। এছাড়াও বক্তব্য রাখেন বিএনপি নেতা সজিব খান, মিজানুর রহমান ও শাহ মাসুদ প্রমুখ।
বক্তারা বলেন, এই অবৈধ সরকারের পতন ঘটাতে বিএনপির নেতাকর্মীরা মাঠে নেমেছে। তাই যতো গুলি চালিয়ে আন্দোলন দমানোর চেষ্টা করা হোক না কেন, এই আন্দোলন সরকারের পতন না ঘটানো পর্যন্ত থামবে না। সূত্র: বিডি প্রতিদিন