a পরিস্থিতি অবনতি হলে ফের বিধিনিষেধ: জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী
ঢাকা মঙ্গলবার, ৩১ ভাদ্র ১৪৩২, ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৫
https://www.msprotidin.com website logo

পরিস্থিতি অবনতি হলে ফের বিধিনিষেধ: জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী


এমএস.প্রতিদিন ডেস্ক:
বৃহস্পতিবার, ১২ আগষ্ট, ২০২১, ০৩:৩৭
পরিস্থিতি অবনতি হলে ফের বিধিনিষেধ: জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী

ফাইল ছবি । জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন

দেশের করোনা সংক্রমণ পরিস্থিতির উন্নতি না হলে আবারও বিধিনিষেধ জারি করা হবে বলে জানিয়েছেন জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন।

বৃহস্পতিবার (১২ আগস্ট) দুপুরে সচিবালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।

জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী বলেন, জীবন-জীবিকার তাগিদে বিধিনিষেধ শিথিল করা হয়েছে। তবে করোনা পরিস্থিতির আরও অবনতি ঘটলে আবারও লকডাউনে যাবে দেশ।

কঠোর বিধিনিষেধ শিথিল করে গতকাল বুধবার থেকে চালু হয়েছে দোকানপাট ও বিপণিবিতান। সড়কে যানবাহন চলাচল শুরু হলেও অর্ধেক গাড়ি চলাচলের অনুমতি দেওয়া হয়েছে। 

আজ নতুন প্রজ্ঞাপন দিয়ে জানানো হয়েছে আগামী ১৯ আগস্ট থেকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে পুরোদমে চালু হচ্ছে সকল প্রকার গণপরিবহন। বৃহস্পতিবার (১২ আগস্ট) মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে জারি করা প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

এছাড়ও ১৯ আগস্ট থেকে পর্যটন ও বিনোদন কেন্দ্রগুলোও খোলার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তবে পর্যটনকেন্দ্র-রিসোর্ট কমিউনিটি সেন্টার ও বিনোদন কেন্দ্র আসন সংখ্যা শতকরা ৫০ ভাগ ব্যবহার করে চালু করতে পারবে।

করোনা ভাইরাসের বিস্তার ঠেকাতে মানুষের চলাচল নিয়ন্ত্রণে সর্বশেষ যে বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়েছিল সেটা শিথিল করে গত ৮ আগস্ট প্রজ্ঞাপন জারি করে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।

সে অনুযায়ী ১১ আগস্ট থেকে কিছু শর্ত মেনে গণপরিবহন চলাচল শুরু হয়েছে। খুলেছে শপিংমলসহ অন্যান্য দোকানপাটও। তবে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, পর্যটন কেন্দ্র, রিসোর্ট, কমিউনিটি সেন্টার বা বিনোদনকেন্দ্রগুলো খোলার বিষয়ে কোনো নির্দেশনা এখনও আসেনি।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

আজ মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস



শুক্রবার, ২৬ মার্চ, ২০২১, ১০:০৭
আজ মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস

আজ শুক্রবার (২৬ মার্চ) মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস। ১৯৭১ সালের আজকের এই দিনেই বিশ্বের মানচিত্রে নতুন রাষ্ট্র হিসেবে জন্ম নেয় একটি ভূখণ্ড, যার নাম বাংলাদেশ। লাল সবুজের এ দেশটির স্বাধীনতার ৫০তম বার্ষিকী আজ।

আজ থেকে ৫০ বছর আগে পরাধীনতার শৃঙ্খল ভেঙে বাঙালি জাতি এই কাঙ্খিত স্বাধীনতা অর্জন করে। এই দিনটি বাঙালি জাতির সংগ্রামমুখর জীবনের সর্বশ্রেষ্ঠ অর্জন। ১৯৭১ সালের এই দিন বাঙালির অবিসংবাদিত নেতা, সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি স্বাধীন বাংলাদেশের স্থপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন।

এদিকে স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীর এ দিনটি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকীর বছরও। এবার তাই উদযাপনেও যোগ হয়েছে ভিন্ন মাত্রা। এ উপলক্ষে বিভিন্ন দেশের সরকার ও রাষ্ট্র প্রধানরা ধারাবাহিকভাবে বাংলাদেশে আসছেন। অংশ নিচ্ছেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী মুজিববর্ষ ও স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তীর যৌথ অনুষ্ঠানে। গত ১৭ মার্চ থেকে ২৬ মার্চ পর্যন্ত ১০ দিন ব্যপী বিশেষ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। তবে সুবর্ণ জয়ন্তীর উদযাপন উপলক্ষে আগামী ১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবস পর্যন্ত বিভিন্ন কর্মসূচি আয়োজন করা হবে।

প্রসঙ্গত, ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ কালরাত্রিতে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী আধুনিক অস্ত্র শস্ত্রে সজ্জিত হয়ে নিরস্ত্র বাঙালির ওপর আক্রমণ শুরু করে। অপারেশন সার্চ লাইটের নামে শুরু করে নির্বিচারে গণহত্যা। এই গণহত্যা শুরু হওয়ার পরপরই ২৬ মার্চের প্রথম প্রহরে বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা করেন এবং মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ার আহ্বান জানান।

বঙ্গবন্ধুর আহ্বানে সাড়া দিয়ে বাংলার সর্বস্তরের মানুষ জাতি, ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে ঐক্যবদ্ধভাবে মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ে। শুধু এ দেশের জনগণই নয়, আক্রান্ত জাতি ও সদ্য স্বাধীন বাংলাদেশের পাশে এসে দাঁড়ায় এবং বাংলাদেশের পক্ষে সরাসরি যুদ্ধে অংশ নেয় প্রতিবেশী দেশ ভারত। মুক্তিযুদ্ধে অস্ত্র, আশ্রয় ও খাদ্য দিয়ে সহায়তা করে ভারত। এই সময় আন্তর্জাতিক পরিসরে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে আন্তর্জাতিক পরিসরে বিশাল ভূমিকা রাখে তৎকালীন সোভিয়েত ইউনিয়ন (রাশিয়া)। 
সোভিয়েত ইউনিয়নের এই ভূমিকা বাংলাদেশের স্বাধীনতাকে আরও ত্বরান্বিত করে। এছাড়া বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের মুক্তিকামী ও গণতন্ত্রকামী মানুষ বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সমর্থন ও সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেয়। দীর্ঘ ৯ মাস রক্তক্ষয়ী ও বীরত্বপূর্ণ সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধে ৩০ লাখ শহীদের আত্মত্যাগ ও দুই লাখ মা বোনের সম্ভ্রমহানির বিনিময়ে ১৬ ডিসেম্বর বাঙালি জাতি বিজয় লাভ করে।

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ৪ বছর পর কোটালীপাড়ায়


মুক্তসংবাদ প্রতিদিন ডেস্ক
শনিবার, ২৫ ফেরুয়ারী, ২০২৩, ০১:৫৪
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ৪ বছর পর কোটালীপাড়ায়

ফাইল ছবি: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

শনিবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) বেলা পৌনে ১১টার দিকে কোটালীপাড়ায় পৌঁছান প্রধানমন্ত্রী। সেখানে তালিমপুর তেলিহাটি উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে জনসভায় বক্তব্য দেবেন। এ উপলক্ষে দলের প্রতীক নৌকার আদলে জনসভার মঞ্চ প্রস্তুত করা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর জনসভায় প্রায় ২০ লাখ মানুষের সমাগম হবে বলে আশা করছেন নেতা-কর্মীরা।

এই সফরে প্রধানমন্ত্রী ৪২টি প্রকল্পের উদ্বোধন ও ৬টি প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করবেন।

প্রধানমন্ত্রীর গোপালগঞ্জ সফর উপলক্ষে স্থানীয় প্রশাসন নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা নিশ্চিত করেছে। ৪ বছর পর নিজ নির্বাচনী এলাকায় আওয়ামী লীগ সভাপতির জনসভা ঘিরে উচ্ছ্বসিত কর্মী-সমর্থকরা। জনসমুদ্রে পরিণত হয়েছে সমাবেশস্থল। প্রধানমন্ত্রীর আগমণ উপলক্ষে কোটালীপাড়া ও টুঙ্গিপাড়ার নেতা-কর্মীসহ স্থানীয়দের মধ্যে ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনার সৃষ্টি হয়েছে। এসব জায়গার বিভিন্ন স্থানে টাঙানো হয়েছে লাল নীল ব্যানার ও ফেস্টুন। সূত্র: ইত্তেফাক

 

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন / কে. আলম
Share on Facebook

মুক্তসংবাদ প্রতিদিন এর জনপ্রিয়

সর্বশেষ - জাতীয়